্রুয়ারি এ চার দিনব্যাপী চলবে আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন। রোববার ১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন ও অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৫ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশে চলমান হরতাল ও টানা অবরোধের কারণে এখনো কাঙ্খিত বই ছাপতে ও ঠিক সময়ে বাধাঁইয়ের কাজ শেষ করতে না পেড়ে হতাশায় প্রকাশকরা। অন্যদিকে, দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক সহিংসতায় এবারের বই মেলা নিয়ে উৎকণ্ঠায় আছেন দর্শনার্থীরা। এদিকে, ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে গণজাগরণমঞ্চ টানা অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়ায় বারতি শঙ্কা বিরাজ করছে প্রকাশক ও দর্শনার্থীদের মাঝে। এর আগেও একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৩ চলাকালীন সময় গণজাগরণমঞ্চের কর্মসূচি থাকায় লাভের মুখ দেখেনি প্রকাশনীগুলো। এবার গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে ১২৮টি ইউনিট এবং সোহরাওয়ার্দী ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৩৭টি ইউনিট মিলিয়ে ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ৫৬৫টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এবারই প্রথমবারের মতো বাংলা একাডেমিসহ মোট ১১টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে গ্রন্থমেলায় প্রতিটির জন্য ৪০০ বর্গফুটের প্যাভিলিয়ন প্রদান করা হয়েছে। মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ১০৬টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ১টি করে ইউনিট, ৯৬টি প্রতিষ্ঠানকে ২টি ইউনিট, ৪৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৩টি ইউনিট, ১টি প্রতিষ্ঠানকে ৪টি ইউনিটে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমির অভ্যন্তরীণ অংশে ৩২টি শিশু-কিশোর প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ৪২টি ইউনিট, ২৫টি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে ৪৪টি ইউনিট, ১৯টি মিডিয়া ও আইটি প্রতিষ্ঠানকে ২০টি ইউনিট এবং ১৭টি অন্যান্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ২২টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এবার উন্মুক্ত জায়গাসহ ৭২টি লিটল ম্যাগাজিনকে বর্ধমান হাউজের দক্ষিণ পাশে লিটল ম্যাগাজিন কর্ণারে জায়গা দেওয়া হয়েছে। গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রকাশিত বই ৩০ শতাংশ কমিশনে, ২০০০ সালের পূর্ব পর্যন্ত প্রকাশিত একাডেমির বই ৭০ শতাংশ কমিশন এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫ শতাংশ কমিশনে বিক্রি করবে। জেডআই
Sunday, February 1, 2015
অবরোধ-হরতালের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে বই মেলা:Time News
অবরোধ-হরতালের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে বই মেলা স্টাফ করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ৩১ জানুয়ারি, ২০১৫ ২৩:৪০:৫৮ টানা অবরোধ আর হরতালের মধ্য দিয়ে বাংলা একাডেমির তত্ত্বাবধানে শুরু হচ্ছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা -২০১৫। গত বছরের মতো এবারও বাংলা একাডেমীর মূল প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের একাংশে বইমেলার বর্ধিত অংশ থাকবে। এবার বই মেলার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনেরও আয়োজন করেছে বাংলা একাডেমি। ১-৪ ফেব
্রুয়ারি এ চার দিনব্যাপী চলবে আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন। রোববার ১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন ও অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৫ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশে চলমান হরতাল ও টানা অবরোধের কারণে এখনো কাঙ্খিত বই ছাপতে ও ঠিক সময়ে বাধাঁইয়ের কাজ শেষ করতে না পেড়ে হতাশায় প্রকাশকরা। অন্যদিকে, দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক সহিংসতায় এবারের বই মেলা নিয়ে উৎকণ্ঠায় আছেন দর্শনার্থীরা। এদিকে, ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে গণজাগরণমঞ্চ টানা অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়ায় বারতি শঙ্কা বিরাজ করছে প্রকাশক ও দর্শনার্থীদের মাঝে। এর আগেও একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৩ চলাকালীন সময় গণজাগরণমঞ্চের কর্মসূচি থাকায় লাভের মুখ দেখেনি প্রকাশনীগুলো। এবার গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে ১২৮টি ইউনিট এবং সোহরাওয়ার্দী ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৩৭টি ইউনিট মিলিয়ে ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ৫৬৫টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এবারই প্রথমবারের মতো বাংলা একাডেমিসহ মোট ১১টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে গ্রন্থমেলায় প্রতিটির জন্য ৪০০ বর্গফুটের প্যাভিলিয়ন প্রদান করা হয়েছে। মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ১০৬টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ১টি করে ইউনিট, ৯৬টি প্রতিষ্ঠানকে ২টি ইউনিট, ৪৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৩টি ইউনিট, ১টি প্রতিষ্ঠানকে ৪টি ইউনিটে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমির অভ্যন্তরীণ অংশে ৩২টি শিশু-কিশোর প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ৪২টি ইউনিট, ২৫টি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে ৪৪টি ইউনিট, ১৯টি মিডিয়া ও আইটি প্রতিষ্ঠানকে ২০টি ইউনিট এবং ১৭টি অন্যান্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ২২টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এবার উন্মুক্ত জায়গাসহ ৭২টি লিটল ম্যাগাজিনকে বর্ধমান হাউজের দক্ষিণ পাশে লিটল ম্যাগাজিন কর্ণারে জায়গা দেওয়া হয়েছে। গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রকাশিত বই ৩০ শতাংশ কমিশনে, ২০০০ সালের পূর্ব পর্যন্ত প্রকাশিত একাডেমির বই ৭০ শতাংশ কমিশন এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫ শতাংশ কমিশনে বিক্রি করবে। জেডআই
্রুয়ারি এ চার দিনব্যাপী চলবে আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন। রোববার ১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন ও অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৫ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশে চলমান হরতাল ও টানা অবরোধের কারণে এখনো কাঙ্খিত বই ছাপতে ও ঠিক সময়ে বাধাঁইয়ের কাজ শেষ করতে না পেড়ে হতাশায় প্রকাশকরা। অন্যদিকে, দেশে বিরাজমান রাজনৈতিক সহিংসতায় এবারের বই মেলা নিয়ে উৎকণ্ঠায় আছেন দর্শনার্থীরা। এদিকে, ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে গণজাগরণমঞ্চ টানা অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়ায় বারতি শঙ্কা বিরাজ করছে প্রকাশক ও দর্শনার্থীদের মাঝে। এর আগেও একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৩ চলাকালীন সময় গণজাগরণমঞ্চের কর্মসূচি থাকায় লাভের মুখ দেখেনি প্রকাশনীগুলো। এবার গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে ১২৮টি ইউনিট এবং সোহরাওয়ার্দী ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৩৭টি ইউনিট মিলিয়ে ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ৫৬৫টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এবারই প্রথমবারের মতো বাংলা একাডেমিসহ মোট ১১টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে গ্রন্থমেলায় প্রতিটির জন্য ৪০০ বর্গফুটের প্যাভিলিয়ন প্রদান করা হয়েছে। মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ১০৬টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ১টি করে ইউনিট, ৯৬টি প্রতিষ্ঠানকে ২টি ইউনিট, ৪৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৩টি ইউনিট, ১টি প্রতিষ্ঠানকে ৪টি ইউনিটে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমির অভ্যন্তরীণ অংশে ৩২টি শিশু-কিশোর প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ৪২টি ইউনিট, ২৫টি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে ৪৪টি ইউনিট, ১৯টি মিডিয়া ও আইটি প্রতিষ্ঠানকে ২০টি ইউনিট এবং ১৭টি অন্যান্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ২২টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এবার উন্মুক্ত জায়গাসহ ৭২টি লিটল ম্যাগাজিনকে বর্ধমান হাউজের দক্ষিণ পাশে লিটল ম্যাগাজিন কর্ণারে জায়গা দেওয়া হয়েছে। গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রকাশিত বই ৩০ শতাংশ কমিশনে, ২০০০ সালের পূর্ব পর্যন্ত প্রকাশিত একাডেমির বই ৭০ শতাংশ কমিশন এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ২৫ শতাংশ কমিশনে বিক্রি করবে। জেডআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment