ির সভাপতি অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করবেন একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান। এছাড়া আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনে আগত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লেখকরা উপস্থিত থাকবেন। উদ্বোধনী আলোচনা শেষে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০১৪ প্রদান করা হবে। উদ্বোধনী পর্বের আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করবেন। বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের লাগাতার অবরোধ আর রবিবার থেকে শুরু হওয়া ৭২ ঘণ্টা হরতালের মধ্যে মাসব্যাপী এই গ্রন্থমেলা শুরু হতে যাচ্ছে। মেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগমন ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। শনিবার বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মোট ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৬৫টি স্টল বরাদ্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে ১২৮টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৩৭টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমিসহ মোট ১১টি প্রতিষ্ঠানকে ৪০০ বর্গফুটের প্যাভিলিয়ন দেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেন, ‘দেশে যে অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি চলছে তারপরও আমার ধারণা বইমেলায় কোনো বিঘ্ন ঘটবে না। কারণ আমাদের সবারই বইয়ের প্রতি ভালোবাসা রয়েছে। নিরপত্তা সংস্থাগুলো জানিয়েছে এবার বইমেলায় চারস্তরের নিরাপত্তা থাকবে।’ এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন- বইমেলার সহ-পৃষ্ঠপোষক টেলিটকের মহাব্যবস্থাপক (বিক্রয় ও বিপণন) মো. শাহ আলম, সংস্কৃতি সচিব রণজিত কুমার বিশ্বাস প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মেলার সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে, পুলিশ, র্যা ব, আনসার, বিজিবি ও গোয়েন্দাসংস্থাগুলো, মেলা প্রাঙ্গণে ৭৫টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা থাকবে। আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন এ প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এবারই প্রথম বাংলা একাডেমি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন আয়োজন করছে। একাডেমির ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। আগামীতে প্রতি দুই বছর অন্তর এ আয়োজন করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করবে একাডেমি। এবারের সাহিত্য সম্মেলনে ১২টি দেশের ৪৮ জন সাহিত্যিক অংশ নেবেন। মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জার্মান সাহিত্যিক হান্স হার্ডার, ফরাসি লেখক ফ্রাঁস ভট্টাচার্য, বেলজিয়ামের ফাদা দায়িতেন এবং ভারতের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য পবিত্র সরকার বক্তব্য রাখবেন। এছাড়া মেলায় প্রয়াত ১৩ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির স্মরণে স্মৃতি-স্মারক স্থাপন করা হবে বলেও জানানো হয়। তারা হলেন- কবি আবুল হোসেন, দার্শনিক সরদার ফজলুল করিম, বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিরুর রহমান, ইতিহাসবিদ সালাহউদ্দীন আহমদ, চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী, শিক্ষাবিদ জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, সংগীত শিল্পী ফিরোজা বেগম, ভাষা সংগ্রামী আবদুল মতিন, জাতীয় স্মৃতি সৌধের স্থপতি সৈয়দ মইনুল হোসেন, সাংবাদিক এ বি এম মূসা, শিশু সাহিত্যিক এখলাসউদ্দিন আহমদ, মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণাদায়ী গানের রচয়িতা গোবিন্দ হালদার, জিনবিজ্ঞানী মাকসুদুল আলম। বাংলা একাডেমির সচিব আলতাফ হোসেন সংবাদ সম্মেলনে জানান, এবারের মেলায় একাডেমি এক কোটি ২০ লাখ টাকা অর্থ বরাদ্দ করেছে। এর বাইরে পৃষ্ঠপোষক টেলিটক ৬০-৭০ লাখ টাকা খরচ করবে। সাহিত্য সম্মেলনে ২৫-৩৫ লাখ টাকা খরচ হবে। গ্রন্থমেলা প্রতিদিনি বিকেল তিনটা থেকে রাত নয়টা, ছুটির দিন ১১টা থেকে রাত নয়টা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল আটটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত চলবে। এছাড়া চারদিন শিশুপ্রহর ঘোষণা করা হবে। নজরুল মঞ্চ ঘিরে নির্মিত শিশুকর্নারে থাককে শিশু-কিশোরবিষয়ক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের স্টল। এবারের বই মেলায় বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত ১০০টির বেশি নতুন বই পাওয়া যাবে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। মন্তব্য
Sunday, February 1, 2015
বিকেলে গ্রন্থমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী:RTNN
বিকেলে গ্রন্থমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: প্রাণের মেলা অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৫’র পর্দা উঠছে রবিবার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিকেল সাড়ে তিনটায় এই গ্রন্থমেলার উদ্বোধন করবেন। একই সঙ্গে তিনি আজ এবার প্রথমবারের মতো বাংলা একাডেমি আয়োজিত আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনেরও উদ্বোধন করবেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। একাডেম
ির সভাপতি অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করবেন একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান। এছাড়া আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনে আগত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লেখকরা উপস্থিত থাকবেন। উদ্বোধনী আলোচনা শেষে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০১৪ প্রদান করা হবে। উদ্বোধনী পর্বের আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করবেন। বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের লাগাতার অবরোধ আর রবিবার থেকে শুরু হওয়া ৭২ ঘণ্টা হরতালের মধ্যে মাসব্যাপী এই গ্রন্থমেলা শুরু হতে যাচ্ছে। মেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগমন ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। শনিবার বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মোট ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৬৫টি স্টল বরাদ্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে ১২৮টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৩৭টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমিসহ মোট ১১টি প্রতিষ্ঠানকে ৪০০ বর্গফুটের প্যাভিলিয়ন দেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেন, ‘দেশে যে অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি চলছে তারপরও আমার ধারণা বইমেলায় কোনো বিঘ্ন ঘটবে না। কারণ আমাদের সবারই বইয়ের প্রতি ভালোবাসা রয়েছে। নিরপত্তা সংস্থাগুলো জানিয়েছে এবার বইমেলায় চারস্তরের নিরাপত্তা থাকবে।’ এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন- বইমেলার সহ-পৃষ্ঠপোষক টেলিটকের মহাব্যবস্থাপক (বিক্রয় ও বিপণন) মো. শাহ আলম, সংস্কৃতি সচিব রণজিত কুমার বিশ্বাস প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মেলার সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে, পুলিশ, র্যা ব, আনসার, বিজিবি ও গোয়েন্দাসংস্থাগুলো, মেলা প্রাঙ্গণে ৭৫টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা থাকবে। আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন এ প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এবারই প্রথম বাংলা একাডেমি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন আয়োজন করছে। একাডেমির ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। আগামীতে প্রতি দুই বছর অন্তর এ আয়োজন করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করবে একাডেমি। এবারের সাহিত্য সম্মেলনে ১২টি দেশের ৪৮ জন সাহিত্যিক অংশ নেবেন। মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জার্মান সাহিত্যিক হান্স হার্ডার, ফরাসি লেখক ফ্রাঁস ভট্টাচার্য, বেলজিয়ামের ফাদা দায়িতেন এবং ভারতের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য পবিত্র সরকার বক্তব্য রাখবেন। এছাড়া মেলায় প্রয়াত ১৩ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির স্মরণে স্মৃতি-স্মারক স্থাপন করা হবে বলেও জানানো হয়। তারা হলেন- কবি আবুল হোসেন, দার্শনিক সরদার ফজলুল করিম, বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিরুর রহমান, ইতিহাসবিদ সালাহউদ্দীন আহমদ, চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী, শিক্ষাবিদ জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, সংগীত শিল্পী ফিরোজা বেগম, ভাষা সংগ্রামী আবদুল মতিন, জাতীয় স্মৃতি সৌধের স্থপতি সৈয়দ মইনুল হোসেন, সাংবাদিক এ বি এম মূসা, শিশু সাহিত্যিক এখলাসউদ্দিন আহমদ, মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণাদায়ী গানের রচয়িতা গোবিন্দ হালদার, জিনবিজ্ঞানী মাকসুদুল আলম। বাংলা একাডেমির সচিব আলতাফ হোসেন সংবাদ সম্মেলনে জানান, এবারের মেলায় একাডেমি এক কোটি ২০ লাখ টাকা অর্থ বরাদ্দ করেছে। এর বাইরে পৃষ্ঠপোষক টেলিটক ৬০-৭০ লাখ টাকা খরচ করবে। সাহিত্য সম্মেলনে ২৫-৩৫ লাখ টাকা খরচ হবে। গ্রন্থমেলা প্রতিদিনি বিকেল তিনটা থেকে রাত নয়টা, ছুটির দিন ১১টা থেকে রাত নয়টা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল আটটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত চলবে। এছাড়া চারদিন শিশুপ্রহর ঘোষণা করা হবে। নজরুল মঞ্চ ঘিরে নির্মিত শিশুকর্নারে থাককে শিশু-কিশোরবিষয়ক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের স্টল। এবারের বই মেলায় বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত ১০০টির বেশি নতুন বই পাওয়া যাবে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। মন্তব্য
ির সভাপতি অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করবেন একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান। এছাড়া আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনে আগত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লেখকরা উপস্থিত থাকবেন। উদ্বোধনী আলোচনা শেষে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০১৪ প্রদান করা হবে। উদ্বোধনী পর্বের আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করবেন। বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের লাগাতার অবরোধ আর রবিবার থেকে শুরু হওয়া ৭২ ঘণ্টা হরতালের মধ্যে মাসব্যাপী এই গ্রন্থমেলা শুরু হতে যাচ্ছে। মেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগমন ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। শনিবার বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মোট ৩৫১টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৬৫টি স্টল বরাদ্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে ১২৮টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৩৭টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমিসহ মোট ১১টি প্রতিষ্ঠানকে ৪০০ বর্গফুটের প্যাভিলিয়ন দেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেন, ‘দেশে যে অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি চলছে তারপরও আমার ধারণা বইমেলায় কোনো বিঘ্ন ঘটবে না। কারণ আমাদের সবারই বইয়ের প্রতি ভালোবাসা রয়েছে। নিরপত্তা সংস্থাগুলো জানিয়েছে এবার বইমেলায় চারস্তরের নিরাপত্তা থাকবে।’ এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন- বইমেলার সহ-পৃষ্ঠপোষক টেলিটকের মহাব্যবস্থাপক (বিক্রয় ও বিপণন) মো. শাহ আলম, সংস্কৃতি সচিব রণজিত কুমার বিশ্বাস প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মেলার সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে, পুলিশ, র্যা ব, আনসার, বিজিবি ও গোয়েন্দাসংস্থাগুলো, মেলা প্রাঙ্গণে ৭৫টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা থাকবে। আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন এ প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এবারই প্রথম বাংলা একাডেমি আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন আয়োজন করছে। একাডেমির ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। আগামীতে প্রতি দুই বছর অন্তর এ আয়োজন করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করবে একাডেমি। এবারের সাহিত্য সম্মেলনে ১২টি দেশের ৪৮ জন সাহিত্যিক অংশ নেবেন। মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জার্মান সাহিত্যিক হান্স হার্ডার, ফরাসি লেখক ফ্রাঁস ভট্টাচার্য, বেলজিয়ামের ফাদা দায়িতেন এবং ভারতের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য পবিত্র সরকার বক্তব্য রাখবেন। এছাড়া মেলায় প্রয়াত ১৩ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির স্মরণে স্মৃতি-স্মারক স্থাপন করা হবে বলেও জানানো হয়। তারা হলেন- কবি আবুল হোসেন, দার্শনিক সরদার ফজলুল করিম, বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিরুর রহমান, ইতিহাসবিদ সালাহউদ্দীন আহমদ, চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী, শিক্ষাবিদ জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী, সংগীত শিল্পী ফিরোজা বেগম, ভাষা সংগ্রামী আবদুল মতিন, জাতীয় স্মৃতি সৌধের স্থপতি সৈয়দ মইনুল হোসেন, সাংবাদিক এ বি এম মূসা, শিশু সাহিত্যিক এখলাসউদ্দিন আহমদ, মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণাদায়ী গানের রচয়িতা গোবিন্দ হালদার, জিনবিজ্ঞানী মাকসুদুল আলম। বাংলা একাডেমির সচিব আলতাফ হোসেন সংবাদ সম্মেলনে জানান, এবারের মেলায় একাডেমি এক কোটি ২০ লাখ টাকা অর্থ বরাদ্দ করেছে। এর বাইরে পৃষ্ঠপোষক টেলিটক ৬০-৭০ লাখ টাকা খরচ করবে। সাহিত্য সম্মেলনে ২৫-৩৫ লাখ টাকা খরচ হবে। গ্রন্থমেলা প্রতিদিনি বিকেল তিনটা থেকে রাত নয়টা, ছুটির দিন ১১টা থেকে রাত নয়টা এবং ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল আটটা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত চলবে। এছাড়া চারদিন শিশুপ্রহর ঘোষণা করা হবে। নজরুল মঞ্চ ঘিরে নির্মিত শিশুকর্নারে থাককে শিশু-কিশোরবিষয়ক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের স্টল। এবারের বই মেলায় বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত ১০০টির বেশি নতুন বই পাওয়া যাবে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment