তিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এরশাদের হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে নরসিংদীর শিবপুরের ব্যবসায়ী আলমগীর কবির ও মুক্তিযোদ্ধা মফিজুল ইসলামের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টিতে বিভিন্ন দলের দুই শতাধিক নেতাকর্মী যোগ দেন। এরশাদ বলেন, ‘বিএনপিকে কেন সমাবেশ করতে দেওয়া হয় নাই জানি না। কিন্তু আপনারা বিএনপিকেই বিরোধী দল হিসেবে সারাজগতে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। সারাদেশের পত্রিকার এখন হেডলাইন খালেদা জিয়া। কেন তাকে এত সুযোগ করে দিচ্ছেন। জানি না।’ এরশাদ আক্ষেপ করে বলেন, ‘যেখানে পত্র-পত্রিকায় বাচ্চারা পরীক্ষা দিতে পারছে না এ সব লেখা হবে। সেখানে লেখা হল খালেদার কার্যালয়ে ১৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ নেই। কেন বিদ্যুতের লাইন কাটা হলো, কেন? আসলে সরকার সবদিক দিয়ে ব্যর্থ। সরকার জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ।’ তিনি বলেন, ‘এবার একটা সুযোগ এসেছে। জনগণ দুইনেত্রীকে চায় না। আল্লাহও চান পরিবর্তন আসুক। একজনের ব্যর্থতা আর অন্যজনের ক্ষমতার লিপ্সা, আমাদের সামনে সুযোগ এসেছে। এই সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে।’ এরশাদ বলেন, ‘আমার সময় একজন লোক মারা গিয়েছিল, আমি ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছিলাম। এখন প্রতিদিন লোক মারা যাচ্ছে। আর কত লোক মারা যাবে। চারিদিকেই আজ আতঙ্ক। এভাবে এই সুন্দর দেশটা আমরা হিংসার মাধ্যমে ধ্বংস করে দিচ্ছি।’ জাপা মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, ‘পরীক্ষা চালিয়ে নিতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। এই সরকার নিদারুণভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে।’ জাতীয় পার্টির যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে যোগদান সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম ফয়শল চিশতী, এম এ হান্নান এমপি, সুনীল শুভরায়, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-মহাসচিব এ্যাডভোকেট রেজাইল ইসলাম ভূঁইয়া, যুগ্ম-মহাসচিব নুরুল ইসলাম নুরু, বাহাউদ্দিন বাবুল, কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক প্রচার সম্পাদক মনিরুল ইসলাম মিলন, ছাত্রসমাজের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিরু প্রমুখ। মন্তব্য
Monday, February 2, 2015
কেন বিদ্যুতের লাইন কাটা হলো, কেন?:RTNN
এরশাদের প্রশ্ন কেন বিদ্যুতের লাইন কাটা হলো, কেন? নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: সরকারের উদ্দেশে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, ‘আপনারা বলেছিলেন, সাত দিনের মধ্যে দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। কিন্তু হয়নি। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে যুদ্ধ করা যায় না। এখন অদৃশ্য শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।’ বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সোমবার দুপুরে এক যোগদান অনুষ্ঠানে প্রধান অ
তিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এরশাদের হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে নরসিংদীর শিবপুরের ব্যবসায়ী আলমগীর কবির ও মুক্তিযোদ্ধা মফিজুল ইসলামের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টিতে বিভিন্ন দলের দুই শতাধিক নেতাকর্মী যোগ দেন। এরশাদ বলেন, ‘বিএনপিকে কেন সমাবেশ করতে দেওয়া হয় নাই জানি না। কিন্তু আপনারা বিএনপিকেই বিরোধী দল হিসেবে সারাজগতে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। সারাদেশের পত্রিকার এখন হেডলাইন খালেদা জিয়া। কেন তাকে এত সুযোগ করে দিচ্ছেন। জানি না।’ এরশাদ আক্ষেপ করে বলেন, ‘যেখানে পত্র-পত্রিকায় বাচ্চারা পরীক্ষা দিতে পারছে না এ সব লেখা হবে। সেখানে লেখা হল খালেদার কার্যালয়ে ১৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ নেই। কেন বিদ্যুতের লাইন কাটা হলো, কেন? আসলে সরকার সবদিক দিয়ে ব্যর্থ। সরকার জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ।’ তিনি বলেন, ‘এবার একটা সুযোগ এসেছে। জনগণ দুইনেত্রীকে চায় না। আল্লাহও চান পরিবর্তন আসুক। একজনের ব্যর্থতা আর অন্যজনের ক্ষমতার লিপ্সা, আমাদের সামনে সুযোগ এসেছে। এই সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে।’ এরশাদ বলেন, ‘আমার সময় একজন লোক মারা গিয়েছিল, আমি ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছিলাম। এখন প্রতিদিন লোক মারা যাচ্ছে। আর কত লোক মারা যাবে। চারিদিকেই আজ আতঙ্ক। এভাবে এই সুন্দর দেশটা আমরা হিংসার মাধ্যমে ধ্বংস করে দিচ্ছি।’ জাপা মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, ‘পরীক্ষা চালিয়ে নিতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। এই সরকার নিদারুণভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে।’ জাতীয় পার্টির যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে যোগদান সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম ফয়শল চিশতী, এম এ হান্নান এমপি, সুনীল শুভরায়, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-মহাসচিব এ্যাডভোকেট রেজাইল ইসলাম ভূঁইয়া, যুগ্ম-মহাসচিব নুরুল ইসলাম নুরু, বাহাউদ্দিন বাবুল, কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক প্রচার সম্পাদক মনিরুল ইসলাম মিলন, ছাত্রসমাজের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিরু প্রমুখ। মন্তব্য
তিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এরশাদের হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে নরসিংদীর শিবপুরের ব্যবসায়ী আলমগীর কবির ও মুক্তিযোদ্ধা মফিজুল ইসলামের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টিতে বিভিন্ন দলের দুই শতাধিক নেতাকর্মী যোগ দেন। এরশাদ বলেন, ‘বিএনপিকে কেন সমাবেশ করতে দেওয়া হয় নাই জানি না। কিন্তু আপনারা বিএনপিকেই বিরোধী দল হিসেবে সারাজগতে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। সারাদেশের পত্রিকার এখন হেডলাইন খালেদা জিয়া। কেন তাকে এত সুযোগ করে দিচ্ছেন। জানি না।’ এরশাদ আক্ষেপ করে বলেন, ‘যেখানে পত্র-পত্রিকায় বাচ্চারা পরীক্ষা দিতে পারছে না এ সব লেখা হবে। সেখানে লেখা হল খালেদার কার্যালয়ে ১৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ নেই। কেন বিদ্যুতের লাইন কাটা হলো, কেন? আসলে সরকার সবদিক দিয়ে ব্যর্থ। সরকার জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ।’ তিনি বলেন, ‘এবার একটা সুযোগ এসেছে। জনগণ দুইনেত্রীকে চায় না। আল্লাহও চান পরিবর্তন আসুক। একজনের ব্যর্থতা আর অন্যজনের ক্ষমতার লিপ্সা, আমাদের সামনে সুযোগ এসেছে। এই সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে।’ এরশাদ বলেন, ‘আমার সময় একজন লোক মারা গিয়েছিল, আমি ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছিলাম। এখন প্রতিদিন লোক মারা যাচ্ছে। আর কত লোক মারা যাবে। চারিদিকেই আজ আতঙ্ক। এভাবে এই সুন্দর দেশটা আমরা হিংসার মাধ্যমে ধ্বংস করে দিচ্ছি।’ জাপা মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু বলেন, ‘পরীক্ষা চালিয়ে নিতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। এই সরকার নিদারুণভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে।’ জাতীয় পার্টির যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে যোগদান সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম ফয়শল চিশতী, এম এ হান্নান এমপি, সুনীল শুভরায়, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-মহাসচিব এ্যাডভোকেট রেজাইল ইসলাম ভূঁইয়া, যুগ্ম-মহাসচিব নুরুল ইসলাম নুরু, বাহাউদ্দিন বাবুল, কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক প্রচার সম্পাদক মনিরুল ইসলাম মিলন, ছাত্রসমাজের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিরু প্রমুখ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment