জন ছাড়া অন্যদের কার্যালয়ে প্রবেশে ওপরের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বাইরের কেউ আসলে তাকে আটকের নির্দেশনা রয়েছে। দেশব্যাপী টানা অবরোধের ২৮তম দিন গতকাল রবিবার রাত পর্যন্ত আত্মীয়-স্বজন ছাড়াও পেশাজীবী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে পেরেছেন। কিন্তু ২৯তম দিন সোমবার সকাল থেকেই কার্যালয়ের ভেতরে কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। এমনকি কর্তব্যরত গণমাধ্যমের কর্মীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। সোমবার দুপুরে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের প্রতিবেদক কার্যালয়ের ছোট গেট পার হয়ে ভেতরে যান। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ তাকে বের করে আনে। এ ঘটনার ঘণ্টাখানেক আগে কার্যালয়ের সামনে থেকে মাজহারুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ীকে আটক করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। এরে আগে গতকাল রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও এনটিভির চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী ফালুকে কার্যালয়ের সামনে থেকে আটক করে ডিবি পুলিশ। এরপর রবিবার রাতে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও বিচারপতি আবদুর রউফসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক, সাংবাদিক নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পান। তারপর থেকে সোমবার সোয়া তিনটা পর্যন্ত কাউকে কার্যালয়ে আসতে দেখা যায়নি। খালেদা জিয়ার প্রেসউইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ‘সকাল থেকে কাউকে কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। আবার কেউ বের হতে চাইলে তাকেও বাধা দেয়া হচ্ছে।’ এ বিষয়ে গুলশান থানার এসআই দেবপ্রিয় বলেন, ‘সবকিছুর আগে আমাদের কাছে বিএনপি চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা। সেটি নিশ্চিত করতে পুলিশ সতর্ক এবং যা করার তাই করছে।’ বিতর্কিত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তির সমাবেশ ঘিরে গত ৩ জানুয়ারি থেকে গুলশানে নিজের কার্যালয়ে প্রথমে খালেদা জিয়া অবরুদ্ধ এবং পরে স্বেচ্ছায় অবস্থান করছেন। তার সঙ্গে কার্যালয়ের ভেতরে আছেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, তার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেসসচিব মারুফ কামাল খান সোহেল, প্রেসউইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার, শায়রুল কবির খান। মন্তব্য
Monday, February 2, 2015
স্বজন ছাড়া খালেদার কার্যালয়ে প্রবেশে কড়াকড়ি:RTNN
স্বজন ছাড়া খালেদার কার্যালয়ে প্রবেশে কড়াকড়ি নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বিএনপি চেয়াপারসন বেগম খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে নেতাসহ অন্যান্যদের প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করেছে পুলিশ। বিএনপি চেয়াপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তারা অভিযোগ করেছেন, ‘সোমবার সকাল থেকে কাউকে কার্যালয়ে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। যারাই আসছেন, তাদের আটক করা হচ্ছে।’ তবে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, খালেদা জিয়ার পরিবারের লোক
জন ছাড়া অন্যদের কার্যালয়ে প্রবেশে ওপরের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বাইরের কেউ আসলে তাকে আটকের নির্দেশনা রয়েছে। দেশব্যাপী টানা অবরোধের ২৮তম দিন গতকাল রবিবার রাত পর্যন্ত আত্মীয়-স্বজন ছাড়াও পেশাজীবী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে পেরেছেন। কিন্তু ২৯তম দিন সোমবার সকাল থেকেই কার্যালয়ের ভেতরে কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। এমনকি কর্তব্যরত গণমাধ্যমের কর্মীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। সোমবার দুপুরে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের প্রতিবেদক কার্যালয়ের ছোট গেট পার হয়ে ভেতরে যান। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ তাকে বের করে আনে। এ ঘটনার ঘণ্টাখানেক আগে কার্যালয়ের সামনে থেকে মাজহারুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ীকে আটক করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। এরে আগে গতকাল রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও এনটিভির চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী ফালুকে কার্যালয়ের সামনে থেকে আটক করে ডিবি পুলিশ। এরপর রবিবার রাতে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও বিচারপতি আবদুর রউফসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক, সাংবাদিক নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পান। তারপর থেকে সোমবার সোয়া তিনটা পর্যন্ত কাউকে কার্যালয়ে আসতে দেখা যায়নি। খালেদা জিয়ার প্রেসউইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ‘সকাল থেকে কাউকে কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। আবার কেউ বের হতে চাইলে তাকেও বাধা দেয়া হচ্ছে।’ এ বিষয়ে গুলশান থানার এসআই দেবপ্রিয় বলেন, ‘সবকিছুর আগে আমাদের কাছে বিএনপি চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা। সেটি নিশ্চিত করতে পুলিশ সতর্ক এবং যা করার তাই করছে।’ বিতর্কিত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তির সমাবেশ ঘিরে গত ৩ জানুয়ারি থেকে গুলশানে নিজের কার্যালয়ে প্রথমে খালেদা জিয়া অবরুদ্ধ এবং পরে স্বেচ্ছায় অবস্থান করছেন। তার সঙ্গে কার্যালয়ের ভেতরে আছেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, তার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেসসচিব মারুফ কামাল খান সোহেল, প্রেসউইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার, শায়রুল কবির খান। মন্তব্য
জন ছাড়া অন্যদের কার্যালয়ে প্রবেশে ওপরের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বাইরের কেউ আসলে তাকে আটকের নির্দেশনা রয়েছে। দেশব্যাপী টানা অবরোধের ২৮তম দিন গতকাল রবিবার রাত পর্যন্ত আত্মীয়-স্বজন ছাড়াও পেশাজীবী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে পেরেছেন। কিন্তু ২৯তম দিন সোমবার সকাল থেকেই কার্যালয়ের ভেতরে কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। এমনকি কর্তব্যরত গণমাধ্যমের কর্মীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। সোমবার দুপুরে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের প্রতিবেদক কার্যালয়ের ছোট গেট পার হয়ে ভেতরে যান। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ তাকে বের করে আনে। এ ঘটনার ঘণ্টাখানেক আগে কার্যালয়ের সামনে থেকে মাজহারুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ীকে আটক করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। এরে আগে গতকাল রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও এনটিভির চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী ফালুকে কার্যালয়ের সামনে থেকে আটক করে ডিবি পুলিশ। এরপর রবিবার রাতে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও বিচারপতি আবদুর রউফসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক, সাংবাদিক নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের সুযোগ পান। তারপর থেকে সোমবার সোয়া তিনটা পর্যন্ত কাউকে কার্যালয়ে আসতে দেখা যায়নি। খালেদা জিয়ার প্রেসউইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ‘সকাল থেকে কাউকে কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। আবার কেউ বের হতে চাইলে তাকেও বাধা দেয়া হচ্ছে।’ এ বিষয়ে গুলশান থানার এসআই দেবপ্রিয় বলেন, ‘সবকিছুর আগে আমাদের কাছে বিএনপি চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা। সেটি নিশ্চিত করতে পুলিশ সতর্ক এবং যা করার তাই করছে।’ বিতর্কিত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তির সমাবেশ ঘিরে গত ৩ জানুয়ারি থেকে গুলশানে নিজের কার্যালয়ে প্রথমে খালেদা জিয়া অবরুদ্ধ এবং পরে স্বেচ্ছায় অবস্থান করছেন। তার সঙ্গে কার্যালয়ের ভেতরে আছেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, তার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেসসচিব মারুফ কামাল খান সোহেল, প্রেসউইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার, শায়রুল কবির খান। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment