এর আগে তিনি সকাল ১০টার দিকে অনুষ্ঠানস্থলে এসে পৌঁছান এবং পুলিশ প্যারেড পরিদর্শন করেন। পরে তিনি পদকপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ব্যাজ পড়িয়ে দেন। শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি সদস্য সর্বোচ্চ দেশপ্রেম নিয়ে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন। দেশের শান্তি শৃঙ্খলা ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখবেন। সরকার সবসময়ই তাদের পাশে থাকবে বলেও ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। বিশ্বায়নের এ যুগে পুলিশের কর্মক্ষেত্র ও কর্মব্যাপ্তি প্রতিনিয়ত বাড়ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পুলিশের কাজের ক্ষেত্র আজ বিস্তৃত হয়েছে সাইবার ক্রাইম, মানি লন্ডারিং, মাদক পাচার, পণ্য চোরাচালান ও নারী-শিশু পাচার প্রতিরোধে তাদের ভূমিকা রাখতে হচ্ছে। পাশাপাশি, জলজ ও বনজ সম্পদ এবং পরিবেশ সংরক্ষণেও পুলিশকে দায়িত্ব নিদে হচ্ছে। এসব বহুমুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে পুলিশকে জনগণের কাছাকাছি যেতে হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পুলিশের মহান পেশাকে আপনারা নিজ গুণে সমুন্নত রাখবেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা সকল উন্নয়নের পূর্বশর্ত উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আইনশৃঙ্খলা খাতে বরাদ্দকৃত অর্থকে আমরা ব্যয় নয়, বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করি। একটি নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ দেশ গড়ার লক্ষে পুলিশের কৌশলগত পরিকল্পনা, অবকাঠামো ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করা এবং পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধি করার কাজ অব্যাহত রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। পুলিশের জনবল বৃদ্ধি করতে আরও ৫০ হাজার পদ সৃষ্টির ঘোষণা দেয়া হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাশাপাশি বিশেষায়িত ইউনিট গঠন, প্রয়োজনীয় যানবাহন ও অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধির যে ধারা সূচনা হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে। এআর
Tuesday, January 27, 2015
পুলিশ হবে জনগণের বন্ধু: প্রধানমন্ত্রী:Time News
পুলিশ হবে জনগণের বন্ধু: প্রধানমন্ত্রী স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২৭ জানুয়ারি, ২০১৫ ০০:৫৫:০১ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পুলিশের প্রতিটি সদস্য দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী পেশাদারিত্বের সাথে জননিরাপত্তায় কাজ করে যাবে। পুলিশ হবে জনগণের বন্ধু। অসহায়ের শেষ আশ্রয়স্থল, এটাই আমাদের প্রত্যাশা। মঙ্গলবার রাজারবাগ পুলিশ লাইন মাঠে আন্তর্জাতিক পুলিশ সপ্তাহ-২০১৫ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠা্নে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে তিনি সকাল ১০টার দিকে অনুষ্ঠানস্থলে এসে পৌঁছান এবং পুলিশ প্যারেড পরিদর্শন করেন। পরে তিনি পদকপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ব্যাজ পড়িয়ে দেন। শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি সদস্য সর্বোচ্চ দেশপ্রেম নিয়ে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন। দেশের শান্তি শৃঙ্খলা ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখবেন। সরকার সবসময়ই তাদের পাশে থাকবে বলেও ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। বিশ্বায়নের এ যুগে পুলিশের কর্মক্ষেত্র ও কর্মব্যাপ্তি প্রতিনিয়ত বাড়ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পুলিশের কাজের ক্ষেত্র আজ বিস্তৃত হয়েছে সাইবার ক্রাইম, মানি লন্ডারিং, মাদক পাচার, পণ্য চোরাচালান ও নারী-শিশু পাচার প্রতিরোধে তাদের ভূমিকা রাখতে হচ্ছে। পাশাপাশি, জলজ ও বনজ সম্পদ এবং পরিবেশ সংরক্ষণেও পুলিশকে দায়িত্ব নিদে হচ্ছে। এসব বহুমুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে পুলিশকে জনগণের কাছাকাছি যেতে হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পুলিশের মহান পেশাকে আপনারা নিজ গুণে সমুন্নত রাখবেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা সকল উন্নয়নের পূর্বশর্ত উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আইনশৃঙ্খলা খাতে বরাদ্দকৃত অর্থকে আমরা ব্যয় নয়, বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করি। একটি নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ দেশ গড়ার লক্ষে পুলিশের কৌশলগত পরিকল্পনা, অবকাঠামো ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করা এবং পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধি করার কাজ অব্যাহত রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। পুলিশের জনবল বৃদ্ধি করতে আরও ৫০ হাজার পদ সৃষ্টির ঘোষণা দেয়া হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাশাপাশি বিশেষায়িত ইউনিট গঠন, প্রয়োজনীয় যানবাহন ও অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধির যে ধারা সূচনা হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে। এআর
এর আগে তিনি সকাল ১০টার দিকে অনুষ্ঠানস্থলে এসে পৌঁছান এবং পুলিশ প্যারেড পরিদর্শন করেন। পরে তিনি পদকপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ব্যাজ পড়িয়ে দেন। শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি সদস্য সর্বোচ্চ দেশপ্রেম নিয়ে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন। দেশের শান্তি শৃঙ্খলা ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখবেন। সরকার সবসময়ই তাদের পাশে থাকবে বলেও ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। বিশ্বায়নের এ যুগে পুলিশের কর্মক্ষেত্র ও কর্মব্যাপ্তি প্রতিনিয়ত বাড়ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পুলিশের কাজের ক্ষেত্র আজ বিস্তৃত হয়েছে সাইবার ক্রাইম, মানি লন্ডারিং, মাদক পাচার, পণ্য চোরাচালান ও নারী-শিশু পাচার প্রতিরোধে তাদের ভূমিকা রাখতে হচ্ছে। পাশাপাশি, জলজ ও বনজ সম্পদ এবং পরিবেশ সংরক্ষণেও পুলিশকে দায়িত্ব নিদে হচ্ছে। এসব বহুমুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে পুলিশকে জনগণের কাছাকাছি যেতে হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পুলিশের মহান পেশাকে আপনারা নিজ গুণে সমুন্নত রাখবেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা সকল উন্নয়নের পূর্বশর্ত উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আইনশৃঙ্খলা খাতে বরাদ্দকৃত অর্থকে আমরা ব্যয় নয়, বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করি। একটি নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ দেশ গড়ার লক্ষে পুলিশের কৌশলগত পরিকল্পনা, অবকাঠামো ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করা এবং পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধি করার কাজ অব্যাহত রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। পুলিশের জনবল বৃদ্ধি করতে আরও ৫০ হাজার পদ সৃষ্টির ঘোষণা দেয়া হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাশাপাশি বিশেষায়িত ইউনিট গঠন, প্রয়োজনীয় যানবাহন ও অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধির যে ধারা সূচনা হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে। এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment