কিছু বলছে না। ছাত্রদলের দাবি অনুযায়ী নিখোঁজ ছাত্রনেতারা হলেন— কলেজ শাখা ছাত্রদলের সমাজসেবা সম্পাদক (বিএ-৩য় বর্ষ) জসীম উদ্দিন, সদস্য (ব্যবস্থাপনা-৩য়) সুজন চন্দ্র দাস, রোমান আহম্মেদ (ব্যবস্থাপনা-৩য়), কে এম নাজমুল হাসান নিহাত (ইংরেজী-৪র্থ) ও ইরফান আহম্মেদ ফাহিম (বিএসএস-২য় বর্ষ)। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক জহির উদ্দিন জানান, কবি নজরুল কলেজের ছাত্রদলের সমাজসেবা সম্পাদক জসীমকে গত শুক্রবার পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। জসীমের সন্ধান না পেয়ে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে সারাদিন যোগাযোগ করা হলেও কেউ ফোন রিসিভ করেনি। এরপর শনিবার সন্ধ্যার পরে জসীমের ফোন থেকে কল করে নিখোঁজ বাকি চারজনকে ভিক্টোরিয়া পার্কে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এরা যাওয়ার পর জসীমের পাশে ডিবি পুলিশকে দেখতে পায়। তারা আর সরে আসতে পারেনি, তাদেরও ডিবি ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের আটকের কথা ডিবি স্বীকার করছে না। সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খলিলুর রহমান পাটোয়ারী বলেন, ‘ছাত্রদলের কোনো নেতাকর্মী আটক নেই।’ এদিকে, ১১ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল নেতা জুবায়ের আল মাহমুদ, লালমনিরহাট হাতিবান্ধার সহ-স্কুলবিষয়ক সম্পাদক নোমান ও পৌর ছাত্রদল নেতা ওমরসহ সারা দেশ থেকে শতাধিক ছাত্রদল নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়। বিবৃতিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহের সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন জনি, সহ-সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন ও শরীফুল আলম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রেজাউল, সহ-স্কুলবিষয়ক সম্পাদক আরিফুল ইসলামসহ অসংখ্য ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ বিষয়ে ছাত্রদলের সভাপতি রাজিব আহসান ও সাধারণ সম্পাদক মো. আকরামু হাসান অবিলম্বে সরকারের জুলুম, নির্যাতন বন্ধের আহবান জানান। একই সঙ্গে গ্রেফতার ছাত্রদল নেতাদের মুক্তির দাবি করেন তরা। জেআই
Monday, January 12, 2015
ছাত্রদলের ৫ নেতা নিখোঁজ:Time News
ছাত্রদলের ৫ নেতা নিখোঁজ স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১১ জানুয়ারি, ২০১৫ ২০:০৬:৩৪ পুলিশের হাতে আটকের পর রাজধানীর কবি নজরুল সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের ৫ নেতা নিখোঁজ রয়েছেন বলে দাবি করেছে ছাত্রদল। রোববার বিকেলে ছাত্রদলের সহ-দফতর সম্পাদক মো. আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারী এক সংবাদ বিজ্ঞপিতে এ দাবি করেন। বিবৃতিতে বলা হয়, শুক্রবার নিখোঁজের পর থেকে ওই ৫ ছাত্রনেতার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। পুলিশও এ ব্যাপারে
কিছু বলছে না। ছাত্রদলের দাবি অনুযায়ী নিখোঁজ ছাত্রনেতারা হলেন— কলেজ শাখা ছাত্রদলের সমাজসেবা সম্পাদক (বিএ-৩য় বর্ষ) জসীম উদ্দিন, সদস্য (ব্যবস্থাপনা-৩য়) সুজন চন্দ্র দাস, রোমান আহম্মেদ (ব্যবস্থাপনা-৩য়), কে এম নাজমুল হাসান নিহাত (ইংরেজী-৪র্থ) ও ইরফান আহম্মেদ ফাহিম (বিএসএস-২য় বর্ষ)। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক জহির উদ্দিন জানান, কবি নজরুল কলেজের ছাত্রদলের সমাজসেবা সম্পাদক জসীমকে গত শুক্রবার পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। জসীমের সন্ধান না পেয়ে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে সারাদিন যোগাযোগ করা হলেও কেউ ফোন রিসিভ করেনি। এরপর শনিবার সন্ধ্যার পরে জসীমের ফোন থেকে কল করে নিখোঁজ বাকি চারজনকে ভিক্টোরিয়া পার্কে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এরা যাওয়ার পর জসীমের পাশে ডিবি পুলিশকে দেখতে পায়। তারা আর সরে আসতে পারেনি, তাদেরও ডিবি ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের আটকের কথা ডিবি স্বীকার করছে না। সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খলিলুর রহমান পাটোয়ারী বলেন, ‘ছাত্রদলের কোনো নেতাকর্মী আটক নেই।’ এদিকে, ১১ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল নেতা জুবায়ের আল মাহমুদ, লালমনিরহাট হাতিবান্ধার সহ-স্কুলবিষয়ক সম্পাদক নোমান ও পৌর ছাত্রদল নেতা ওমরসহ সারা দেশ থেকে শতাধিক ছাত্রদল নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়। বিবৃতিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহের সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন জনি, সহ-সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন ও শরীফুল আলম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রেজাউল, সহ-স্কুলবিষয়ক সম্পাদক আরিফুল ইসলামসহ অসংখ্য ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ বিষয়ে ছাত্রদলের সভাপতি রাজিব আহসান ও সাধারণ সম্পাদক মো. আকরামু হাসান অবিলম্বে সরকারের জুলুম, নির্যাতন বন্ধের আহবান জানান। একই সঙ্গে গ্রেফতার ছাত্রদল নেতাদের মুক্তির দাবি করেন তরা। জেআই
কিছু বলছে না। ছাত্রদলের দাবি অনুযায়ী নিখোঁজ ছাত্রনেতারা হলেন— কলেজ শাখা ছাত্রদলের সমাজসেবা সম্পাদক (বিএ-৩য় বর্ষ) জসীম উদ্দিন, সদস্য (ব্যবস্থাপনা-৩য়) সুজন চন্দ্র দাস, রোমান আহম্মেদ (ব্যবস্থাপনা-৩য়), কে এম নাজমুল হাসান নিহাত (ইংরেজী-৪র্থ) ও ইরফান আহম্মেদ ফাহিম (বিএসএস-২য় বর্ষ)। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক জহির উদ্দিন জানান, কবি নজরুল কলেজের ছাত্রদলের সমাজসেবা সম্পাদক জসীমকে গত শুক্রবার পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। জসীমের সন্ধান না পেয়ে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে সারাদিন যোগাযোগ করা হলেও কেউ ফোন রিসিভ করেনি। এরপর শনিবার সন্ধ্যার পরে জসীমের ফোন থেকে কল করে নিখোঁজ বাকি চারজনকে ভিক্টোরিয়া পার্কে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এরা যাওয়ার পর জসীমের পাশে ডিবি পুলিশকে দেখতে পায়। তারা আর সরে আসতে পারেনি, তাদেরও ডিবি ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের আটকের কথা ডিবি স্বীকার করছে না। সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খলিলুর রহমান পাটোয়ারী বলেন, ‘ছাত্রদলের কোনো নেতাকর্মী আটক নেই।’ এদিকে, ১১ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল নেতা জুবায়ের আল মাহমুদ, লালমনিরহাট হাতিবান্ধার সহ-স্কুলবিষয়ক সম্পাদক নোমান ও পৌর ছাত্রদল নেতা ওমরসহ সারা দেশ থেকে শতাধিক ছাত্রদল নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়। বিবৃতিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহের সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন জনি, সহ-সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন ও শরীফুল আলম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রেজাউল, সহ-স্কুলবিষয়ক সম্পাদক আরিফুল ইসলামসহ অসংখ্য ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ বিষয়ে ছাত্রদলের সভাপতি রাজিব আহসান ও সাধারণ সম্পাদক মো. আকরামু হাসান অবিলম্বে সরকারের জুলুম, নির্যাতন বন্ধের আহবান জানান। একই সঙ্গে গ্রেফতার ছাত্রদল নেতাদের মুক্তির দাবি করেন তরা। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment