্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া। তিনি বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) আমাদেরকে বলেছেন দাবী আদায় না হওয়া শান্তিপূর্ণ চলমান আন্দোলনের কর্মসূচি চালিয়ে যেতে হবে। আমরা অপেক্ষায় আছি সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে, সব দলের অংশ গ্রহণমূলক একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবী মেনে সরকার সংলাপের সাড়া দিবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, সংলাপ ব্যাতিরেখে চলমান সংকট নিরসনের কোনো পথ দেখছি না। সন্ধ্যা পৌঁনে ৭টার দিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব) মাহবুবুর রহমান, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ব্যারিস্টার জমির উদ্দীন সরকার, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এজে মোহাম্মদ আলী ও অ্যাডভোকেট ফাহমিদা আক্তার মুন্নী খালেদার অবরুদ্ধ কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। তারা প্রায় ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাত শেষে রাত পৌঁনে ৮টায় কার্যালয় থেকে বেড়িয়ে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, বেগম খালেদা পুলিশি বেষ্টনীর মধ্যে অবরুদ্ধ অবস্থায় আছেন। সরকার বলছে তার (খালেদা জিয়া) নিরাপত্তার জন্য পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। এরপরেও পুলিশি বেষ্টনীর মধ্যে খালেদা জিয়ার ওপর পিপার স্প্রে ছোড়া হয়েছে। যার কারণে তিনি অসুস্থ্য হয়ে পড়েছেন। আমরা মনে করি সরকার বেগম জিয়াকে অবরুদ্ধ রেখে তার গণতান্ত্রিক ও মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এটা পুরোপুরি মানবাধিকারের লঙ্ঘন। ভারতীয় জনতা পার্টির প্রেসিডেন্ট অমিত শাহর সঙ্গে খালেদা জিয়ার ফোনালাপের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) আমাদেরকে বলেছেন অমিত শাহর সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে। এসময় সাংবাদিকরা জানতে চান কার পক্ষ থেকে ফোন করা হয়েছিল? তখন রফিকুল ইসলাম বলেন এ বিষয়ে আমাদের মাঝে কোনো কথা হয়নি। এমএইচ/এসএইচ
Monday, January 12, 2015
শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চলবে, খালেদার সঙ্গে সাক্ষাতের পর রফিকুল:Time News
শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চলবে, খালেদার সঙ্গে সাক্ষাতের পর রফিকুল সিনিয়র রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১১ জানুয়ারি, ২০১৫ ২০:৫০:০২ নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত অবরোধ কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রোববার রাতে গুলশানের অবরূদ্ধ কার্যালয়ে সাক্ষাতের পর খালেদা জিয়ার এই অবস্থানের কথা সাংবাদিকদের কাছে জানিয়েছেন দলের স
্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া। তিনি বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) আমাদেরকে বলেছেন দাবী আদায় না হওয়া শান্তিপূর্ণ চলমান আন্দোলনের কর্মসূচি চালিয়ে যেতে হবে। আমরা অপেক্ষায় আছি সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে, সব দলের অংশ গ্রহণমূলক একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবী মেনে সরকার সংলাপের সাড়া দিবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, সংলাপ ব্যাতিরেখে চলমান সংকট নিরসনের কোনো পথ দেখছি না। সন্ধ্যা পৌঁনে ৭টার দিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব) মাহবুবুর রহমান, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ব্যারিস্টার জমির উদ্দীন সরকার, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এজে মোহাম্মদ আলী ও অ্যাডভোকেট ফাহমিদা আক্তার মুন্নী খালেদার অবরুদ্ধ কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। তারা প্রায় ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাত শেষে রাত পৌঁনে ৮টায় কার্যালয় থেকে বেড়িয়ে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, বেগম খালেদা পুলিশি বেষ্টনীর মধ্যে অবরুদ্ধ অবস্থায় আছেন। সরকার বলছে তার (খালেদা জিয়া) নিরাপত্তার জন্য পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। এরপরেও পুলিশি বেষ্টনীর মধ্যে খালেদা জিয়ার ওপর পিপার স্প্রে ছোড়া হয়েছে। যার কারণে তিনি অসুস্থ্য হয়ে পড়েছেন। আমরা মনে করি সরকার বেগম জিয়াকে অবরুদ্ধ রেখে তার গণতান্ত্রিক ও মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এটা পুরোপুরি মানবাধিকারের লঙ্ঘন। ভারতীয় জনতা পার্টির প্রেসিডেন্ট অমিত শাহর সঙ্গে খালেদা জিয়ার ফোনালাপের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) আমাদেরকে বলেছেন অমিত শাহর সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে। এসময় সাংবাদিকরা জানতে চান কার পক্ষ থেকে ফোন করা হয়েছিল? তখন রফিকুল ইসলাম বলেন এ বিষয়ে আমাদের মাঝে কোনো কথা হয়নি। এমএইচ/এসএইচ
্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া। তিনি বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) আমাদেরকে বলেছেন দাবী আদায় না হওয়া শান্তিপূর্ণ চলমান আন্দোলনের কর্মসূচি চালিয়ে যেতে হবে। আমরা অপেক্ষায় আছি সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে, সব দলের অংশ গ্রহণমূলক একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবী মেনে সরকার সংলাপের সাড়া দিবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, সংলাপ ব্যাতিরেখে চলমান সংকট নিরসনের কোনো পথ দেখছি না। সন্ধ্যা পৌঁনে ৭টার দিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব) মাহবুবুর রহমান, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ব্যারিস্টার জমির উদ্দীন সরকার, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এজে মোহাম্মদ আলী ও অ্যাডভোকেট ফাহমিদা আক্তার মুন্নী খালেদার অবরুদ্ধ কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। তারা প্রায় ঘন্টাব্যাপী সাক্ষাত শেষে রাত পৌঁনে ৮টায় কার্যালয় থেকে বেড়িয়ে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, বেগম খালেদা পুলিশি বেষ্টনীর মধ্যে অবরুদ্ধ অবস্থায় আছেন। সরকার বলছে তার (খালেদা জিয়া) নিরাপত্তার জন্য পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। এরপরেও পুলিশি বেষ্টনীর মধ্যে খালেদা জিয়ার ওপর পিপার স্প্রে ছোড়া হয়েছে। যার কারণে তিনি অসুস্থ্য হয়ে পড়েছেন। আমরা মনে করি সরকার বেগম জিয়াকে অবরুদ্ধ রেখে তার গণতান্ত্রিক ও মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এটা পুরোপুরি মানবাধিকারের লঙ্ঘন। ভারতীয় জনতা পার্টির প্রেসিডেন্ট অমিত শাহর সঙ্গে খালেদা জিয়ার ফোনালাপের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, উনি (খালেদা জিয়া) আমাদেরকে বলেছেন অমিত শাহর সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে। এসময় সাংবাদিকরা জানতে চান কার পক্ষ থেকে ফোন করা হয়েছিল? তখন রফিকুল ইসলাম বলেন এ বিষয়ে আমাদের মাঝে কোনো কথা হয়নি। এমএইচ/এসএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment