ার করতে চাইবে তাদেরও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। সিনিয়র সাংবাদিক, নিউজ টুডে’র সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গণমাধ্যমের সামনে এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ বজায় রাখা। সামনের দিনে এই চ্যালেঞ্জ আরো প্রকট হতে পারে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকলে গণমাধ্যমের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হবে। এখন যেটি উদ্বেগের কারণ সেটি হলো সরকার এবং সরকারের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা থেকে গণমাধ্যমে চাপ আসছে। দেশে এখন যে সংঘাত এবং সহিংসতা চলছে তা চলতে থাকলে রাষ্ট্রযন্ত্রের অসহিষ্ণুতার প্রকাশ আরো প্রকট হতে পারে। এতে মিডিয়াও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আর এই মুহূর্তে বড় সঙ্কট হলো সংঘাত। এর কোন সমাধান না হলে পুরো দেশই ক্ষতিগ্রস্ত হবে, সঙ্গে গণমাধ্যমও। সিনিয়র সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, সব দিক থেকে দেশের গণমাধ্যম একটি কঠিন অবস্থায় আছে। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সরকার এবং বিরোধী পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে ভিন্নধর্মী চাপ রয়েছে। এমন অবস্থায় গণমাধ্যম এবং গণমাধ্যম কর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে। সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, নীতিমালা মেনে, পেশাদারিত্ব বজায় রেখে গণমাধ্যম চললে চাপ অনেকটাই এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান দেশের গণমাধ্যমের অবস্থান পর্যালোচনা করে বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের অধিকার মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। সরকারের দায়িত্ব মত প্রকাশে বাধা দেয়া বা খর্ব করা নয়। সরকারের দায়িত্ব মত প্রকাশের সুযোগ করে দেয়া। যে সব সরকার এসব কাজ করছে তারা জনগণের আস্থা অর্জন দূরে থাক কোনদিন লাভবান হয়নি। তিনি বলেন, সরকারের জন্য মঙ্গল হবে, মতামত ও তথ্য প্রকাশের পরিবেশ তৈরি করে দেয়া। আর তা না হলে সরকার সাময়িক লাভবান হলেও দীর্ঘমেয়াদি বুমেরাং হতে পারে তাদের জন্য। পৃথিবীর অভিজ্ঞতা তাই বলে। দেশে দেশে এমন চিত্র দেখা গেছে। তিনি বলেন, গণমাধ্যম কি ধরনের শব্দ বা ভাষা ব্যবহার করবে তা গণমাধ্যমের ওপর চাপিয়ে দেয়া উচিত নয়। এটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেয়ার শামিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, গণমাধ্যমে ব্যবহার বা গণমাধ্যম নিজেই কারও হয়ে কাজ করার মধ্যে কোন লাভ নেই। এতে যারা এটি ব্যবহার করে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ জন্য মিডিয়াকে বস্তুনিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি বলেন, গণমাধ্যম কোন পক্ষের হয়ে কাজ করলে ধীরে ধীরে তারা আস্থা হারিয়ে ফেলে। একবার সুনাম হারালে তা ফিরে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে গণমাধ্যমের দায়িত্বশীল ভূমিকা থাকা উচিত। রাজনীতি বা ক্ষমতার কারণে গণমাধ্যম পেশাদারিত্ব হারালে এতে পুরো দেশ এবং দেশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, দেশে এখন শঙ্কা ও অবিশ্বাসের সংস্কৃতি চলছে। কখন কি হবে তা কেউ বলতে পারছে না। অস্পষ্ট চাপ ও শঙ্কার মধ্যে মানুষ সময় পার করছে। গণমাধ্যমও এই চাপের বাইরে নয়। এই অবস্থায় গণমাধ্যমকে আওয়ামী লীগ-বিএনপির না হয়ে পেশাদারিত্ব নিয়ে কাজ করা দরকার। সম্প্রতি সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব যে বিবৃতি দিয়েছে এটি একটি ইতিবাচক উদ্যোগ। যে কোন সঙ্কটের মুহূর্তে সবাইকে এক হয়ে কাজ করা উচিত। তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকেও সহনশীলতা প্রদর্শন করা উচিত। সমালোচনা সহ্য করার মানসিকতা থাকা উচিত। তা না করলে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হতে থাকলে এর প্রকাশ ভয়ঙ্কর হতে পারে। সূত্র: মানবজমিন জেএ
Wednesday, January 14, 2015
‘গণমাধ্যম কঠিন সময় পার করছে’:Time News
‘গণমাধ্যম কঠিন সময় পার করছে’ টাইম ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৫ ১১:৩২:১২ নানা কারণে দেশের গণমাধ্যম কঠিন সময় পার করছে বলে মনে করছেন গণমাধ্যম বিশ্লেষক ও বিশিষ্টজনরা। তারা মনে করছেন, রাজনৈতিক চাপ ও ভয়ভীতির মধ্যে গণমাধ্যমকে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব প্রদর্শন করেই মানুষের আস্থা ধরে রাখতে হবে। স্বাধীন গণমাধ্যম কোন কারণে বাধাগ্রস্ত হলে এতে দেশ এবং দেশের মানুষই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যারা গণমাধ্যমকে ব্যবহ
ার করতে চাইবে তাদেরও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। সিনিয়র সাংবাদিক, নিউজ টুডে’র সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গণমাধ্যমের সামনে এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ বজায় রাখা। সামনের দিনে এই চ্যালেঞ্জ আরো প্রকট হতে পারে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকলে গণমাধ্যমের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হবে। এখন যেটি উদ্বেগের কারণ সেটি হলো সরকার এবং সরকারের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা থেকে গণমাধ্যমে চাপ আসছে। দেশে এখন যে সংঘাত এবং সহিংসতা চলছে তা চলতে থাকলে রাষ্ট্রযন্ত্রের অসহিষ্ণুতার প্রকাশ আরো প্রকট হতে পারে। এতে মিডিয়াও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আর এই মুহূর্তে বড় সঙ্কট হলো সংঘাত। এর কোন সমাধান না হলে পুরো দেশই ক্ষতিগ্রস্ত হবে, সঙ্গে গণমাধ্যমও। সিনিয়র সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, সব দিক থেকে দেশের গণমাধ্যম একটি কঠিন অবস্থায় আছে। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সরকার এবং বিরোধী পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে ভিন্নধর্মী চাপ রয়েছে। এমন অবস্থায় গণমাধ্যম এবং গণমাধ্যম কর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে। সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, নীতিমালা মেনে, পেশাদারিত্ব বজায় রেখে গণমাধ্যম চললে চাপ অনেকটাই এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান দেশের গণমাধ্যমের অবস্থান পর্যালোচনা করে বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের অধিকার মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। সরকারের দায়িত্ব মত প্রকাশে বাধা দেয়া বা খর্ব করা নয়। সরকারের দায়িত্ব মত প্রকাশের সুযোগ করে দেয়া। যে সব সরকার এসব কাজ করছে তারা জনগণের আস্থা অর্জন দূরে থাক কোনদিন লাভবান হয়নি। তিনি বলেন, সরকারের জন্য মঙ্গল হবে, মতামত ও তথ্য প্রকাশের পরিবেশ তৈরি করে দেয়া। আর তা না হলে সরকার সাময়িক লাভবান হলেও দীর্ঘমেয়াদি বুমেরাং হতে পারে তাদের জন্য। পৃথিবীর অভিজ্ঞতা তাই বলে। দেশে দেশে এমন চিত্র দেখা গেছে। তিনি বলেন, গণমাধ্যম কি ধরনের শব্দ বা ভাষা ব্যবহার করবে তা গণমাধ্যমের ওপর চাপিয়ে দেয়া উচিত নয়। এটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেয়ার শামিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, গণমাধ্যমে ব্যবহার বা গণমাধ্যম নিজেই কারও হয়ে কাজ করার মধ্যে কোন লাভ নেই। এতে যারা এটি ব্যবহার করে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ জন্য মিডিয়াকে বস্তুনিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি বলেন, গণমাধ্যম কোন পক্ষের হয়ে কাজ করলে ধীরে ধীরে তারা আস্থা হারিয়ে ফেলে। একবার সুনাম হারালে তা ফিরে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে গণমাধ্যমের দায়িত্বশীল ভূমিকা থাকা উচিত। রাজনীতি বা ক্ষমতার কারণে গণমাধ্যম পেশাদারিত্ব হারালে এতে পুরো দেশ এবং দেশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, দেশে এখন শঙ্কা ও অবিশ্বাসের সংস্কৃতি চলছে। কখন কি হবে তা কেউ বলতে পারছে না। অস্পষ্ট চাপ ও শঙ্কার মধ্যে মানুষ সময় পার করছে। গণমাধ্যমও এই চাপের বাইরে নয়। এই অবস্থায় গণমাধ্যমকে আওয়ামী লীগ-বিএনপির না হয়ে পেশাদারিত্ব নিয়ে কাজ করা দরকার। সম্প্রতি সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব যে বিবৃতি দিয়েছে এটি একটি ইতিবাচক উদ্যোগ। যে কোন সঙ্কটের মুহূর্তে সবাইকে এক হয়ে কাজ করা উচিত। তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকেও সহনশীলতা প্রদর্শন করা উচিত। সমালোচনা সহ্য করার মানসিকতা থাকা উচিত। তা না করলে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হতে থাকলে এর প্রকাশ ভয়ঙ্কর হতে পারে। সূত্র: মানবজমিন জেএ
ার করতে চাইবে তাদেরও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। সিনিয়র সাংবাদিক, নিউজ টুডে’র সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গণমাধ্যমের সামনে এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ বজায় রাখা। সামনের দিনে এই চ্যালেঞ্জ আরো প্রকট হতে পারে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকলে গণমাধ্যমের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হবে। এখন যেটি উদ্বেগের কারণ সেটি হলো সরকার এবং সরকারের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা থেকে গণমাধ্যমে চাপ আসছে। দেশে এখন যে সংঘাত এবং সহিংসতা চলছে তা চলতে থাকলে রাষ্ট্রযন্ত্রের অসহিষ্ণুতার প্রকাশ আরো প্রকট হতে পারে। এতে মিডিয়াও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আর এই মুহূর্তে বড় সঙ্কট হলো সংঘাত। এর কোন সমাধান না হলে পুরো দেশই ক্ষতিগ্রস্ত হবে, সঙ্গে গণমাধ্যমও। সিনিয়র সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, সব দিক থেকে দেশের গণমাধ্যম একটি কঠিন অবস্থায় আছে। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সরকার এবং বিরোধী পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে ভিন্নধর্মী চাপ রয়েছে। এমন অবস্থায় গণমাধ্যম এবং গণমাধ্যম কর্মীদের সতর্ক থাকতে হবে। সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, নীতিমালা মেনে, পেশাদারিত্ব বজায় রেখে গণমাধ্যম চললে চাপ অনেকটাই এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান দেশের গণমাধ্যমের অবস্থান পর্যালোচনা করে বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের অধিকার মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। সরকারের দায়িত্ব মত প্রকাশে বাধা দেয়া বা খর্ব করা নয়। সরকারের দায়িত্ব মত প্রকাশের সুযোগ করে দেয়া। যে সব সরকার এসব কাজ করছে তারা জনগণের আস্থা অর্জন দূরে থাক কোনদিন লাভবান হয়নি। তিনি বলেন, সরকারের জন্য মঙ্গল হবে, মতামত ও তথ্য প্রকাশের পরিবেশ তৈরি করে দেয়া। আর তা না হলে সরকার সাময়িক লাভবান হলেও দীর্ঘমেয়াদি বুমেরাং হতে পারে তাদের জন্য। পৃথিবীর অভিজ্ঞতা তাই বলে। দেশে দেশে এমন চিত্র দেখা গেছে। তিনি বলেন, গণমাধ্যম কি ধরনের শব্দ বা ভাষা ব্যবহার করবে তা গণমাধ্যমের ওপর চাপিয়ে দেয়া উচিত নয়। এটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেয়ার শামিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, গণমাধ্যমে ব্যবহার বা গণমাধ্যম নিজেই কারও হয়ে কাজ করার মধ্যে কোন লাভ নেই। এতে যারা এটি ব্যবহার করে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ জন্য মিডিয়াকে বস্তুনিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি বলেন, গণমাধ্যম কোন পক্ষের হয়ে কাজ করলে ধীরে ধীরে তারা আস্থা হারিয়ে ফেলে। একবার সুনাম হারালে তা ফিরে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে গণমাধ্যমের দায়িত্বশীল ভূমিকা থাকা উচিত। রাজনীতি বা ক্ষমতার কারণে গণমাধ্যম পেশাদারিত্ব হারালে এতে পুরো দেশ এবং দেশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, দেশে এখন শঙ্কা ও অবিশ্বাসের সংস্কৃতি চলছে। কখন কি হবে তা কেউ বলতে পারছে না। অস্পষ্ট চাপ ও শঙ্কার মধ্যে মানুষ সময় পার করছে। গণমাধ্যমও এই চাপের বাইরে নয়। এই অবস্থায় গণমাধ্যমকে আওয়ামী লীগ-বিএনপির না হয়ে পেশাদারিত্ব নিয়ে কাজ করা দরকার। সম্প্রতি সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব যে বিবৃতি দিয়েছে এটি একটি ইতিবাচক উদ্যোগ। যে কোন সঙ্কটের মুহূর্তে সবাইকে এক হয়ে কাজ করা উচিত। তিনি বলেন, সরকারের পক্ষ থেকেও সহনশীলতা প্রদর্শন করা উচিত। সমালোচনা সহ্য করার মানসিকতা থাকা উচিত। তা না করলে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হতে থাকলে এর প্রকাশ ভয়ঙ্কর হতে পারে। সূত্র: মানবজমিন জেএ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment