়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকেআমন্ত্রণ জানানোর খবরে। আজ বুধবার বার্তা সংস্থা পিটিআই অনলাইনের খবরে জানানো হয়, গতকাল মঙ্গলবার চীনের কাছ থেকে ওই পরিকল্পনার ঘোষণা এসেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দেশটির সদ্যসমাপ্ত প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাকওবামা। গত রোববার তিন দিনের সফরে ভারত পৌঁছান তিনি। সফরে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে। সূচিত হয়েছে নতুন একঅধ্যায়ের। এ ঘটনার পর এই অঞ্চলে ভারতের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের কাছ থেকে সামরিক কুচকাওয়াজ আয়োজনের ঘোষণাটি এল। একই সঙ্গে তারা ওই কুচকাওয়াজেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার বৈশ্বিক প্রতিপক্ষ পুতিনকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানোর কথা বলল। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ জয়ের ৭০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে চলতি বছরই বড় ধরনের একটি সামরিক কুচকাওয়াজআয়োজন করবে বেইজিং। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় নেতারা ওই কুচকাওয়াজে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বলে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে। চীনের কোনো সামরিক কুচকাওয়াজে বিদেশি রাষ্ট্রের নেতাদের উপস্থিত থাকার এটাই হবে প্রথম ঘটনা। তবে চীনের পরিকল্পিত কুচকাওয়াজে পুতিন উপস্থিতথাকবেন কি না, এ ব্যাপারে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে প্রতি ১০ বছর অন্তর সামরিক কুচকাওয়াজ করে চীন। ১৯৪৯ সালে চীন প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ ২০০৯ সালে এ কুচকাওয়াজহয়েছে। চীনের সামরিক কুচকাওয়াজে শেষ পর্যন্ত পুতিন যোগ দেন কীনা এবং সে বিষয়টিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতই বা কীভাবে গ্রহণ করে সেটাই এখন দেখার বিষয়। কেবি
Wednesday, January 28, 2015
ভারতের জবাবে এবার পুতিনকে প্রধান অতিথি ঘোষণা চীনের:Time News
ভারতের জবাবে এবার পুতিনকে প্রধান অতিথি ঘোষণা চীনের ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ ০২:১৮:০৭ ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কোন কাচকাওয়াজে প্রথমবারের মতো প্রধান অতিথি হিসেবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার যোগদানের মধ্য দিয়ে যে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হলো তা ভাঙতে এবার মরিয়া হয়ে উঠলো চীন। আর তারই নজির পাওয়া গেল চীনের বড় ধরনের সামরিক কুচকাওয়াজের আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে রাশিয
়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকেআমন্ত্রণ জানানোর খবরে। আজ বুধবার বার্তা সংস্থা পিটিআই অনলাইনের খবরে জানানো হয়, গতকাল মঙ্গলবার চীনের কাছ থেকে ওই পরিকল্পনার ঘোষণা এসেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দেশটির সদ্যসমাপ্ত প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাকওবামা। গত রোববার তিন দিনের সফরে ভারত পৌঁছান তিনি। সফরে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে। সূচিত হয়েছে নতুন একঅধ্যায়ের। এ ঘটনার পর এই অঞ্চলে ভারতের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের কাছ থেকে সামরিক কুচকাওয়াজ আয়োজনের ঘোষণাটি এল। একই সঙ্গে তারা ওই কুচকাওয়াজেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার বৈশ্বিক প্রতিপক্ষ পুতিনকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানোর কথা বলল। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ জয়ের ৭০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে চলতি বছরই বড় ধরনের একটি সামরিক কুচকাওয়াজআয়োজন করবে বেইজিং। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় নেতারা ওই কুচকাওয়াজে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বলে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে। চীনের কোনো সামরিক কুচকাওয়াজে বিদেশি রাষ্ট্রের নেতাদের উপস্থিত থাকার এটাই হবে প্রথম ঘটনা। তবে চীনের পরিকল্পিত কুচকাওয়াজে পুতিন উপস্থিতথাকবেন কি না, এ ব্যাপারে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে প্রতি ১০ বছর অন্তর সামরিক কুচকাওয়াজ করে চীন। ১৯৪৯ সালে চীন প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ ২০০৯ সালে এ কুচকাওয়াজহয়েছে। চীনের সামরিক কুচকাওয়াজে শেষ পর্যন্ত পুতিন যোগ দেন কীনা এবং সে বিষয়টিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতই বা কীভাবে গ্রহণ করে সেটাই এখন দেখার বিষয়। কেবি
়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকেআমন্ত্রণ জানানোর খবরে। আজ বুধবার বার্তা সংস্থা পিটিআই অনলাইনের খবরে জানানো হয়, গতকাল মঙ্গলবার চীনের কাছ থেকে ওই পরিকল্পনার ঘোষণা এসেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দেশটির সদ্যসমাপ্ত প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাকওবামা। গত রোববার তিন দিনের সফরে ভারত পৌঁছান তিনি। সফরে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে। সূচিত হয়েছে নতুন একঅধ্যায়ের। এ ঘটনার পর এই অঞ্চলে ভারতের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের কাছ থেকে সামরিক কুচকাওয়াজ আয়োজনের ঘোষণাটি এল। একই সঙ্গে তারা ওই কুচকাওয়াজেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার বৈশ্বিক প্রতিপক্ষ পুতিনকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানোর কথা বলল। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ জয়ের ৭০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে চলতি বছরই বড় ধরনের একটি সামরিক কুচকাওয়াজআয়োজন করবে বেইজিং। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় নেতারা ওই কুচকাওয়াজে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বলে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে। চীনের কোনো সামরিক কুচকাওয়াজে বিদেশি রাষ্ট্রের নেতাদের উপস্থিত থাকার এটাই হবে প্রথম ঘটনা। তবে চীনের পরিকল্পিত কুচকাওয়াজে পুতিন উপস্থিতথাকবেন কি না, এ ব্যাপারে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে প্রতি ১০ বছর অন্তর সামরিক কুচকাওয়াজ করে চীন। ১৯৪৯ সালে চীন প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ ২০০৯ সালে এ কুচকাওয়াজহয়েছে। চীনের সামরিক কুচকাওয়াজে শেষ পর্যন্ত পুতিন যোগ দেন কীনা এবং সে বিষয়টিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতই বা কীভাবে গ্রহণ করে সেটাই এখন দেখার বিষয়। কেবি
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment