ফসেট নামে একটি প্রেসও রয়েছে। তিনি শিক্ষকতার পাশপাশি প্রেস ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পুলিশের দাবি, বুধবার ভোররাতে নগরীর নলখোলা আশরাফের মোড়ে ‘বন্দুকযুদ্ধে’র সময় সহযোগীদের গুলিতে নুরুল ইসলাম নিহত হন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল, গুলি ও একটি বিদেশি রিভালভার উদ্ধারের কথাও জানিয়েছে পুলিশ। তবে নিহতের স্ত্রীর দাবি, মঙ্গলবার রাতে তার স্বামীকে সাদা পোশাকের পুলিশ আটকের পর বুধবার ভোরে হাসপাতাল থেকে ফোন করে নিহতের খবর দেওয়া হয়। বন্দুকযুদ্ধের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে দুপুরে মহানগর পুলিশের সদর দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছেন পুলিশ কমিশনার মো. শামসুদ্দিন। রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র ইফতে খায়ের আলম জানান, মঙ্গলবার রাতে জামায়াত নেতা নুরুলকে আটকের পর তাকে সঙ্গে নিয়ে নলখোলা এলাকায় অভিযানে যায় পুলিশ। সেখানে পৌঁছলে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পালাতে গিয়ে নুরুল সহযোগীদের গুলিতে আহত হন। তাকে হাসপাতালে নিলে ভোরে মারা যান। বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে ককটেল, গুলি ও রিভালভার উদ্ধারের কথা জানান তিনি। তবে নিহত নুরুল ইসলাম শাহীনের স্ত্রী মাসুমা আখতার সাংবাদিকদের জানান, ‘মঙ্গলবার রাত নয়টার দিকে তার স্বামীকে নগরীর কাদিরগঞ্জ এলাকার পদ্মা অপসেট প্রেস থেকে সাদা পোশাকে পুলিশ আটক করে।’ তিনি জানান, ‘তারা বিভিন্ন থানায় খোঁজ নিয়েও আটকের বিষয়টি নিশ্চিত না হতে পেরে গোয়েন্দা পুলিশ কার্যালয়ে যান। সেখানে নুরুলকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলা হয়- বুধবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে পাঠানো হবে।’ বুধবার ভোরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে ফোন করে নুরুল ইসলামের মৃত্যুর খবর দেওয়া হয় বলেও জানান নিহতের স্ত্রী মাসুমা আখতার। রামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই বদিউজ্জামান জানান, মঙ্গলবার রাত চারটার দিকে তাকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া হয়। তিনি মাথায় ও বুকে গুলিবিদ্ধ ছিলেন। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছেন চিকিৎসক। বর্তমানে নুরুল ইসলামের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ভোররাতে একইভাবে আটকের পর র্যাবের গাড়ি থেকে পালাতে গিয়ে আসাদুল্লাহ তুহিন নামে এক শিবির নেতা নিহত হয় বলে দাবি করে র্যাব। তবে পরিবার ও শিবিরের দাবি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। মন্তব্য
Wednesday, January 28, 2015
রাজশাহীতে আটকের পর ‘বন্দুকযুদ্ধে’ জামায়াত নেতা নিহত:RTNN
রাজশাহীতে আটকের পর ‘বন্দুকযুদ্ধে’ জামায়াত নেতা নিহত নিজস্ব প্রতিনিধি আরটিএনএন রাজশাহী: রাজশাহীতে পুলিশের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ জামায়াতে ইসলামীর নেতা অধ্যাপক নুরুল ইসলাম শাহীন নিহত হয়েছেন। নিহত নুরুল ইসলাম নগরীর ৩০ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের (পূর্ব) সেক্রেটারি এবং বিনোদপুর থানা এলাকার ইসলামিয়া কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। তার বাড়িও একই এলাকায়। নগরীর মালোপাড়া এলাকায় নুরুল ইসলামের মালিকানাধীন পদ্মা অ
ফসেট নামে একটি প্রেসও রয়েছে। তিনি শিক্ষকতার পাশপাশি প্রেস ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পুলিশের দাবি, বুধবার ভোররাতে নগরীর নলখোলা আশরাফের মোড়ে ‘বন্দুকযুদ্ধে’র সময় সহযোগীদের গুলিতে নুরুল ইসলাম নিহত হন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল, গুলি ও একটি বিদেশি রিভালভার উদ্ধারের কথাও জানিয়েছে পুলিশ। তবে নিহতের স্ত্রীর দাবি, মঙ্গলবার রাতে তার স্বামীকে সাদা পোশাকের পুলিশ আটকের পর বুধবার ভোরে হাসপাতাল থেকে ফোন করে নিহতের খবর দেওয়া হয়। বন্দুকযুদ্ধের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে দুপুরে মহানগর পুলিশের সদর দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছেন পুলিশ কমিশনার মো. শামসুদ্দিন। রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র ইফতে খায়ের আলম জানান, মঙ্গলবার রাতে জামায়াত নেতা নুরুলকে আটকের পর তাকে সঙ্গে নিয়ে নলখোলা এলাকায় অভিযানে যায় পুলিশ। সেখানে পৌঁছলে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পালাতে গিয়ে নুরুল সহযোগীদের গুলিতে আহত হন। তাকে হাসপাতালে নিলে ভোরে মারা যান। বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে ককটেল, গুলি ও রিভালভার উদ্ধারের কথা জানান তিনি। তবে নিহত নুরুল ইসলাম শাহীনের স্ত্রী মাসুমা আখতার সাংবাদিকদের জানান, ‘মঙ্গলবার রাত নয়টার দিকে তার স্বামীকে নগরীর কাদিরগঞ্জ এলাকার পদ্মা অপসেট প্রেস থেকে সাদা পোশাকে পুলিশ আটক করে।’ তিনি জানান, ‘তারা বিভিন্ন থানায় খোঁজ নিয়েও আটকের বিষয়টি নিশ্চিত না হতে পেরে গোয়েন্দা পুলিশ কার্যালয়ে যান। সেখানে নুরুলকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলা হয়- বুধবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে পাঠানো হবে।’ বুধবার ভোরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে ফোন করে নুরুল ইসলামের মৃত্যুর খবর দেওয়া হয় বলেও জানান নিহতের স্ত্রী মাসুমা আখতার। রামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই বদিউজ্জামান জানান, মঙ্গলবার রাত চারটার দিকে তাকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া হয়। তিনি মাথায় ও বুকে গুলিবিদ্ধ ছিলেন। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছেন চিকিৎসক। বর্তমানে নুরুল ইসলামের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ভোররাতে একইভাবে আটকের পর র্যাবের গাড়ি থেকে পালাতে গিয়ে আসাদুল্লাহ তুহিন নামে এক শিবির নেতা নিহত হয় বলে দাবি করে র্যাব। তবে পরিবার ও শিবিরের দাবি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। মন্তব্য
ফসেট নামে একটি প্রেসও রয়েছে। তিনি শিক্ষকতার পাশপাশি প্রেস ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পুলিশের দাবি, বুধবার ভোররাতে নগরীর নলখোলা আশরাফের মোড়ে ‘বন্দুকযুদ্ধে’র সময় সহযোগীদের গুলিতে নুরুল ইসলাম নিহত হন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল, গুলি ও একটি বিদেশি রিভালভার উদ্ধারের কথাও জানিয়েছে পুলিশ। তবে নিহতের স্ত্রীর দাবি, মঙ্গলবার রাতে তার স্বামীকে সাদা পোশাকের পুলিশ আটকের পর বুধবার ভোরে হাসপাতাল থেকে ফোন করে নিহতের খবর দেওয়া হয়। বন্দুকযুদ্ধের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে দুপুরে মহানগর পুলিশের সদর দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছেন পুলিশ কমিশনার মো. শামসুদ্দিন। রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র ইফতে খায়ের আলম জানান, মঙ্গলবার রাতে জামায়াত নেতা নুরুলকে আটকের পর তাকে সঙ্গে নিয়ে নলখোলা এলাকায় অভিযানে যায় পুলিশ। সেখানে পৌঁছলে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পালাতে গিয়ে নুরুল সহযোগীদের গুলিতে আহত হন। তাকে হাসপাতালে নিলে ভোরে মারা যান। বন্দুকযুদ্ধের পর ঘটনাস্থল থেকে ককটেল, গুলি ও রিভালভার উদ্ধারের কথা জানান তিনি। তবে নিহত নুরুল ইসলাম শাহীনের স্ত্রী মাসুমা আখতার সাংবাদিকদের জানান, ‘মঙ্গলবার রাত নয়টার দিকে তার স্বামীকে নগরীর কাদিরগঞ্জ এলাকার পদ্মা অপসেট প্রেস থেকে সাদা পোশাকে পুলিশ আটক করে।’ তিনি জানান, ‘তারা বিভিন্ন থানায় খোঁজ নিয়েও আটকের বিষয়টি নিশ্চিত না হতে পেরে গোয়েন্দা পুলিশ কার্যালয়ে যান। সেখানে নুরুলকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলা হয়- বুধবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে পাঠানো হবে।’ বুধবার ভোরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে ফোন করে নুরুল ইসলামের মৃত্যুর খবর দেওয়া হয় বলেও জানান নিহতের স্ত্রী মাসুমা আখতার। রামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই বদিউজ্জামান জানান, মঙ্গলবার রাত চারটার দিকে তাকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া হয়। তিনি মাথায় ও বুকে গুলিবিদ্ধ ছিলেন। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছেন চিকিৎসক। বর্তমানে নুরুল ইসলামের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ভোররাতে একইভাবে আটকের পর র্যাবের গাড়ি থেকে পালাতে গিয়ে আসাদুল্লাহ তুহিন নামে এক শিবির নেতা নিহত হয় বলে দাবি করে র্যাব। তবে পরিবার ও শিবিরের দাবি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment