
য়ার সঙ্গে কখন কিভাবে দেখা করবে সে বিষয়ে কিছু বলতে রাজি হননি তিনি। বিজিএমইএ সভাপতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, রাজনীতিবীদরা কর্মসূচি দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যকে জিম্মি করে ফেলেছেন। তিনি বলেন, গত বছরের চলমান রাজনৈতিক অস্থতিশীলতা অব্যাহত থাকলে এ খাতে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা যাবে না। বিদেশে ক্রেতারা খোঁজ-খবর নিচ্ছে। সময়মতো রপ্তানি আদেশ পেতে উদ্বেগ জানিয়েছে তারা। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিজিএমইএ সভাপতি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, নানা দুর্ঘটনা ও গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সৃষ্ট সহিংসতায় বিদেশি ক্রেতারা যখন মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছিলেন তখন উদ্যোক্তা, শ্রমিক এবং সংশ্লিষ্টদের প্রচেষ্টায় ঘুরে দাঁড়ায় পোশাক খাত। অথচ গত এক সপ্তাহ ধরে চলা টানা অবরোধে চরম হুমকিতে পড়েছে দেশের পোশাক খাত। এ অবস্থায় ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়বে খাতটি। আমরা পড়েছি চরম বিপাকে। ৫ জানুয়ারি দশম সংসদ নির্বাচনের বছর পূর্তিতে কর্মসূচি ঘোষণার পর গত ৩ জানুয়ারি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তার গুলশানের কার্যালয়ে পুলিশ প্রহরায় অবরুদ্ধ হন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘিরে রাখে তার কার্যালয়। রাস্তার ওপর আড়াআড়িভাবে রেখে দেওয়া হয় পুলিশের লরি, জল কামানের গাড়ি ও ট্রাক। ৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়া বের হওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন। এ সময় কর্মসূচি পালন করতে না দেয়ায় লাগাতার অবরোধ ডাকেন খালেদা জিয়া। শনিবার বাংলাদেশের ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি বন্ধে এবার আইনের আশ্রয় নেওয়ার কথা ভাবছি আমরা। এর আগে রাজনৈতিক উদ্যোগ নিলেও উভয় পক্ষের তেমন কোনো সাড়া পাননি বলে জানান তিনি। মন্তব্য
No comments:
Post a Comment