
েশ ক্র্যাইম রিপোর্টার্স এ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ক্র্যাব সভাপতি আক্তরুজামান লাবলুর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ আকনের পরিচালনায় এ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, পুলিশের আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, ডিএমপি কমশিনার মো. বেনজির আহমেদ এবং ব্যবসায়ী কায়সার ই আজম প্রমুখ। তথ্যমন্ত্রী বলেন, ওয়াসার পরিত্যক্ত পাইপে পড়ে শিশু জিহাদের অপমৃত্যুর ঘটনায় ওয়াসার ঠিকাদার এবং প্রকৌশলীদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। তাহলে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের উসকানিদাতা বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে কেনো হত্যা মামলা হবে না। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার অপরাধীদের দায়মুক্তির সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী নয়। দায়মুক্তির এ সংস্কৃতি থেকে সবাইকে বেরিয়ে আসতে হবে। তথ্যমন্ত্রী বলেন, পুলিশ এবং ক্রাইম রিপোর্টাররা যৌথভাবে কাজ করলে সমাজের অপরাধ অনেক কমে যাবে। ব্যক্তি, দল এবং মুখ দেখে অপরাধীদের ছেড়ে দিলে সমাজে বিশৃঙ্খলা আরও বাড়বে। তিনি বলেন- দেশে খুন ,ডাকাতি, চুরি, ছিনতাই সাধারণ অপরাধ। এরবাইরে রাজনৈতিক অপরাধ অনেক ভয়ঙ্কর। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ধ্বংস (ঘায়েল) করার জন্য হত্যা, অগ্নিসংযোগ এবং জ্বালাও পোড়াও কর্মকাণ্ড দেশকে ধ্বংস করে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর এ দেশে অনেক রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড হয়েছে। স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জাতীয় চারনেতা হত্যা, ক্যান্টেনমেন্টে কসাইখান, বিবি এভিনিউতে গ্রেনেড হামলা, মসজিদে, মন্দিরে এবং চলন্ত বাসে-ট্রেনে হামালা অগ্নিসংযোগ অনেক বেড়েছে। আর এসব অপরাধের দায়ভার বেগম খালেদা জিয়ার ওপর বর্তাবে। পুলিশের আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার বলেন, বর্তমানে মিডিয়ার যুগ। আর এ মিডিয়ারকে অস্বীকার করে কিংবা এড়িয়ে গিয়ে কোনো কিছু করা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. বেনজির আহমেদ বলেন, সাংবাদিকদের সহযোগিতায় অপরাধ দমন সম্ভব। কিন্তু ক্যামেরাম্যানদের অতিরিক্ত উৎপাতের ফলে অনেক সময় পুলিশ দ্রুত এ্যাকশনে যেতে পারে না। অথচ বিদেশে ক্যামেরাম্যাদের উৎপাত চোখে পড়ে না। একে, জেএ
No comments:
Post a Comment