গেট) বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি খালেদা জিয়ার প্রতি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আপনার কু-পুত্রকে জিব্বা সামলাতে বলেন। যুদ্ধাপরাধীর বিচার যেভাবে হচ্ছে। ২১ শে আগস্ট গ্রেনেট হামলাকারীদেরও বিচার হবে। বাংলার মানুষ তাদেরকে ছেড়ে দিবে না। একাত্তরের ইয়াহিয়া যা বলেছিল। আজ তারেক রহমানও ওই একই সুরে কথা বলছেন বলেও অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। খালেদা জিয়াকে খুনি আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেট হামলাকারী খালেদা। ২১ শে আগস্ট তিনি আইভি রহমানসহ আমার ২১ জন নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে। তাছাড়া তারা পুলিশ, র্যাব, সাংবাদিকসহ অনেককে হত্যা করেছে। বাংলার জনগণের কাছে এর জবাব দিতে হবে। বিচারের হাত থেকে কেউ রেহাই পাবে না। খালেদা জিয়ার প্রতি প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, আপনি (খালেদা জিয়া) এতিমের টাকা যদি চুরি না করেন তাহলে কোর্টে যান না কেন। কারণ চোরের মোনে পুলিশ, পুলিশ। আপনি এতিমের টাকা চুরি করে খেয়েছেন বলেই আজ আদালতে যেতে ভয় পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়া নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করেন। এটা ঠিক তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তবে বিএনপি জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেন কেন? জিয়া যদি স্বাধীনতার ঘোষক হয়ে থাকেন তাহলে তিনি স্বাধীনতা বিরোধীদের রাজনীতিতে পূর্নবাসন করলেন কি ভাবে? শেখ হাসিনা বলেন, হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন, জিয়াউর রহমান অবৈধ রাষ্ট্রপতি ছিলেন এবং অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এটা ওনাকে বলেই বা লাভ কি? বিএনপি নেত্রী তো আইন-কানুন কিছুই মানেন না। তিনি তো স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা করাই ওনার চরিত্র। তিনি বলেন, ৭১ সালে পাকিস্তানী বাহীনি যেভাবে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছেন। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে সেই একই কায়দায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হত্যা ও নারী ধর্ষণ করেছেন। ও একই ভাবে ২০১৩ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বন্ধ করতে সারাদেশে সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা বলছে- জিয়াউর রহমান নাকি আমাকে দেশে ফিরিয়ে এনছে। আমি তাদের কাছে প্রশ্ন করি জিয়া আমাকে কিভাবে দেশে ফিরিয়ে আনলো। জিয়া ও খালেদা আমার সাথে দেখা করা জন্য অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু এই খুনিদের সঙ্গে আমি দেখা করিনি। ৮১ সালে যখন আমি দেশে ফিরে আসি, তখন আমার ধানমন্ডির বাড়িতে আমাকে ঢুকতে দেয়া হয়নি। তাহলে জিয়া আমাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে কিভাবে? খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি যতই চেষ্টা করেন, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে পারবে না।একটার রায় কার্যকর হয়েছে বাকিদেরও হবে।চেষ্টা করে কোন লাভ হবে না। আমার ছেলেকে নিয়ে কথা বলেন, আমি কম্পিউটার চালাতে পারতাম না। আমার ছেলে আমাকে কম্পিউটার শিখিয়েছে। আজকের এই ডিজিটাল বাংলাদেশ জয়ের জন্যই।এখন বাংলাদেশের প্রতিটি ছেলে মেয়ের হাতে হাতে ল্যাপটপ, আইপ্যাট, মোবাইল ফোন।আমার ছেলেকে নিয়ে কথা বলার কোন সুযোগ নেই। তাকে আমি সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করেছি। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকারদের ঘর ছাড়া এক একটি বাড়ি হয়ে উঠেছিল এক একটি দূর্গ। এই বাংলার মা বোনের মুক্তিযোদ্ধাদের রান্না করে খাইয়েছিলেন। বাঙালী যোদ্ধাদের অস্ত্র রাখার জায়গা দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, মিত্রবাহীনির সহযোগিতায় আমরা মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করেছি।ভারতের জনগণ ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দ্রিয়া গান্ধীর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।পাকিস্তানী বাহীনি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মিত্রবাহীনি ও মুক্তিবাহীনির কাছে যৌথভাবে আত্মসমর্পন করেন এই ১৬ ডিসেম্বর। একাত্তরের এ দিনেই আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা লাভ করেছি। আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দ সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দেশবরণ্যে বুদ্ধিজীবী, বিশিষ্টজন ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। এমআর/এসএইচ
Wednesday, December 17, 2014
তারেককে সাবধান করলেন প্রধানমন্ত্রী:Time News
তারেককে সাবধান করলেন প্রধানমন্ত্রী স্টাফ করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১৭:৫৯:৩০ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে বসে ইতিহাস বিকৃতি করেছে। খালেদা তার ছেলেদের মানুষ করতে পারেনি বলেই আজ তারা জানোয়ারের মতো কথা বলছে। বাংলার মানুষ জানে, কিভাবে জানোয়ারকে শিক্ষা দিতে হয়। বুধবার বিকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইন্সটিটিউটে (ফার্ম
গেট) বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি খালেদা জিয়ার প্রতি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আপনার কু-পুত্রকে জিব্বা সামলাতে বলেন। যুদ্ধাপরাধীর বিচার যেভাবে হচ্ছে। ২১ শে আগস্ট গ্রেনেট হামলাকারীদেরও বিচার হবে। বাংলার মানুষ তাদেরকে ছেড়ে দিবে না। একাত্তরের ইয়াহিয়া যা বলেছিল। আজ তারেক রহমানও ওই একই সুরে কথা বলছেন বলেও অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। খালেদা জিয়াকে খুনি আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেট হামলাকারী খালেদা। ২১ শে আগস্ট তিনি আইভি রহমানসহ আমার ২১ জন নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে। তাছাড়া তারা পুলিশ, র্যাব, সাংবাদিকসহ অনেককে হত্যা করেছে। বাংলার জনগণের কাছে এর জবাব দিতে হবে। বিচারের হাত থেকে কেউ রেহাই পাবে না। খালেদা জিয়ার প্রতি প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, আপনি (খালেদা জিয়া) এতিমের টাকা যদি চুরি না করেন তাহলে কোর্টে যান না কেন। কারণ চোরের মোনে পুলিশ, পুলিশ। আপনি এতিমের টাকা চুরি করে খেয়েছেন বলেই আজ আদালতে যেতে ভয় পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়া নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করেন। এটা ঠিক তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তবে বিএনপি জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেন কেন? জিয়া যদি স্বাধীনতার ঘোষক হয়ে থাকেন তাহলে তিনি স্বাধীনতা বিরোধীদের রাজনীতিতে পূর্নবাসন করলেন কি ভাবে? শেখ হাসিনা বলেন, হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন, জিয়াউর রহমান অবৈধ রাষ্ট্রপতি ছিলেন এবং অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এটা ওনাকে বলেই বা লাভ কি? বিএনপি নেত্রী তো আইন-কানুন কিছুই মানেন না। তিনি তো স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা করাই ওনার চরিত্র। তিনি বলেন, ৭১ সালে পাকিস্তানী বাহীনি যেভাবে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছেন। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে সেই একই কায়দায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হত্যা ও নারী ধর্ষণ করেছেন। ও একই ভাবে ২০১৩ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বন্ধ করতে সারাদেশে সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা বলছে- জিয়াউর রহমান নাকি আমাকে দেশে ফিরিয়ে এনছে। আমি তাদের কাছে প্রশ্ন করি জিয়া আমাকে কিভাবে দেশে ফিরিয়ে আনলো। জিয়া ও খালেদা আমার সাথে দেখা করা জন্য অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু এই খুনিদের সঙ্গে আমি দেখা করিনি। ৮১ সালে যখন আমি দেশে ফিরে আসি, তখন আমার ধানমন্ডির বাড়িতে আমাকে ঢুকতে দেয়া হয়নি। তাহলে জিয়া আমাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে কিভাবে? খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি যতই চেষ্টা করেন, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে পারবে না।একটার রায় কার্যকর হয়েছে বাকিদেরও হবে।চেষ্টা করে কোন লাভ হবে না। আমার ছেলেকে নিয়ে কথা বলেন, আমি কম্পিউটার চালাতে পারতাম না। আমার ছেলে আমাকে কম্পিউটার শিখিয়েছে। আজকের এই ডিজিটাল বাংলাদেশ জয়ের জন্যই।এখন বাংলাদেশের প্রতিটি ছেলে মেয়ের হাতে হাতে ল্যাপটপ, আইপ্যাট, মোবাইল ফোন।আমার ছেলেকে নিয়ে কথা বলার কোন সুযোগ নেই। তাকে আমি সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করেছি। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকারদের ঘর ছাড়া এক একটি বাড়ি হয়ে উঠেছিল এক একটি দূর্গ। এই বাংলার মা বোনের মুক্তিযোদ্ধাদের রান্না করে খাইয়েছিলেন। বাঙালী যোদ্ধাদের অস্ত্র রাখার জায়গা দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, মিত্রবাহীনির সহযোগিতায় আমরা মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করেছি।ভারতের জনগণ ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দ্রিয়া গান্ধীর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।পাকিস্তানী বাহীনি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মিত্রবাহীনি ও মুক্তিবাহীনির কাছে যৌথভাবে আত্মসমর্পন করেন এই ১৬ ডিসেম্বর। একাত্তরের এ দিনেই আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা লাভ করেছি। আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দ সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দেশবরণ্যে বুদ্ধিজীবী, বিশিষ্টজন ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। এমআর/এসএইচ
গেট) বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি খালেদা জিয়ার প্রতি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আপনার কু-পুত্রকে জিব্বা সামলাতে বলেন। যুদ্ধাপরাধীর বিচার যেভাবে হচ্ছে। ২১ শে আগস্ট গ্রেনেট হামলাকারীদেরও বিচার হবে। বাংলার মানুষ তাদেরকে ছেড়ে দিবে না। একাত্তরের ইয়াহিয়া যা বলেছিল। আজ তারেক রহমানও ওই একই সুরে কথা বলছেন বলেও অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। খালেদা জিয়াকে খুনি আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেট হামলাকারী খালেদা। ২১ শে আগস্ট তিনি আইভি রহমানসহ আমার ২১ জন নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে। তাছাড়া তারা পুলিশ, র্যাব, সাংবাদিকসহ অনেককে হত্যা করেছে। বাংলার জনগণের কাছে এর জবাব দিতে হবে। বিচারের হাত থেকে কেউ রেহাই পাবে না। খালেদা জিয়ার প্রতি প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, আপনি (খালেদা জিয়া) এতিমের টাকা যদি চুরি না করেন তাহলে কোর্টে যান না কেন। কারণ চোরের মোনে পুলিশ, পুলিশ। আপনি এতিমের টাকা চুরি করে খেয়েছেন বলেই আজ আদালতে যেতে ভয় পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়া নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করেন। এটা ঠিক তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তবে বিএনপি জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেন কেন? জিয়া যদি স্বাধীনতার ঘোষক হয়ে থাকেন তাহলে তিনি স্বাধীনতা বিরোধীদের রাজনীতিতে পূর্নবাসন করলেন কি ভাবে? শেখ হাসিনা বলেন, হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন, জিয়াউর রহমান অবৈধ রাষ্ট্রপতি ছিলেন এবং অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এটা ওনাকে বলেই বা লাভ কি? বিএনপি নেত্রী তো আইন-কানুন কিছুই মানেন না। তিনি তো স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীরা করাই ওনার চরিত্র। তিনি বলেন, ৭১ সালে পাকিস্তানী বাহীনি যেভাবে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছেন। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে সেই একই কায়দায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হত্যা ও নারী ধর্ষণ করেছেন। ও একই ভাবে ২০১৩ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বন্ধ করতে সারাদেশে সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা বলছে- জিয়াউর রহমান নাকি আমাকে দেশে ফিরিয়ে এনছে। আমি তাদের কাছে প্রশ্ন করি জিয়া আমাকে কিভাবে দেশে ফিরিয়ে আনলো। জিয়া ও খালেদা আমার সাথে দেখা করা জন্য অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু এই খুনিদের সঙ্গে আমি দেখা করিনি। ৮১ সালে যখন আমি দেশে ফিরে আসি, তখন আমার ধানমন্ডির বাড়িতে আমাকে ঢুকতে দেয়া হয়নি। তাহলে জিয়া আমাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে কিভাবে? খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি যতই চেষ্টা করেন, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে পারবে না।একটার রায় কার্যকর হয়েছে বাকিদেরও হবে।চেষ্টা করে কোন লাভ হবে না। আমার ছেলেকে নিয়ে কথা বলেন, আমি কম্পিউটার চালাতে পারতাম না। আমার ছেলে আমাকে কম্পিউটার শিখিয়েছে। আজকের এই ডিজিটাল বাংলাদেশ জয়ের জন্যই।এখন বাংলাদেশের প্রতিটি ছেলে মেয়ের হাতে হাতে ল্যাপটপ, আইপ্যাট, মোবাইল ফোন।আমার ছেলেকে নিয়ে কথা বলার কোন সুযোগ নেই। তাকে আমি সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করেছি। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকারদের ঘর ছাড়া এক একটি বাড়ি হয়ে উঠেছিল এক একটি দূর্গ। এই বাংলার মা বোনের মুক্তিযোদ্ধাদের রান্না করে খাইয়েছিলেন। বাঙালী যোদ্ধাদের অস্ত্র রাখার জায়গা দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, মিত্রবাহীনির সহযোগিতায় আমরা মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন করেছি।ভারতের জনগণ ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দ্রিয়া গান্ধীর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।পাকিস্তানী বাহীনি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মিত্রবাহীনি ও মুক্তিবাহীনির কাছে যৌথভাবে আত্মসমর্পন করেন এই ১৬ ডিসেম্বর। একাত্তরের এ দিনেই আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা লাভ করেছি। আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দ সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দেশবরণ্যে বুদ্ধিজীবী, বিশিষ্টজন ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। এমআর/এসএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment