ে ভিডিও কনফারেন্সে সরকারপ্রধান এই নির্দেশনা দেন। গত মাসে রংপুরে এক আওয়ামী লীগ নেতা খুন হওয়ার ঘটনা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যেভাবেই হোক উন্নয়ন করতে হবে। যারাই সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ ও মাদক চোরাচালানে যুক্ত, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। মানুষ স্বস্তিতে জীবন যাপন করবে এটাই আমরা চাই।” রংপুরের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা ইমরান হোসেনকে কুপিয়ে হত্যার ওই ঘটনায় মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আশরাফুল আলমকেও আসামি করা হয়। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “অপরাধী কে, কোন দলের তা জানতে চাই না। অপরাধ করলে ধরতে হবে। যে অপরাধী তাকে কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। কারো দিকে মুখ চেয়ে না।” স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে কাজ করারও নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “যে অপরাধী সে কোন দলের তা না দেখে তাকে ধরতে হবে। জানিয়ে দেবেন এটা আমার নির্দেশ।” আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কোনোভাবেই সহ্য করবে না বলেও তিনি উল্লেখ করেন। সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষে বসে এই ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে স্থানীয় পর্যায়ের সমস্যাগুলো জানতে এবং তাৎক্ষণিক নির্দেশনা দিতে গত নভেম্বর থেকে মাসে দুইবার এভাবে ভিীডও কনফরেন্স করছেন প্রধানমন্ত্রী। ২৪ নভেম্বর মৌলভীবাজার জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের পর তিনি বলেন, “আজ শুরু করলাম, এরপর অন্যান্য বিষয় নিয়ে সবাই সব সময় তৈরি থাকবেন। আপনারা কে কী কাজ করছেন, সমস্ত ডাটা নিয়ে রেডি থাকবেন। যে কোনো সময় বসব, কথা বলব এবং জিজ্ঞাস করব- যার যার স্ব স্ব এলাকায় কী কী কাজ হচ্ছে।” জেআই
Monday, December 22, 2014
অপরাধী ধরার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর:Time News
অপরাধী ধরার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১৬:৩৮:২৫ যেভাবেই হোক, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে তৃণমূলের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অপরাধী যে দলেরই হোক- তাদের কঠোর হাতে দমন করারও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে রংপুর ও বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার এবং বরগুনা ও লালমনিরহাটের জেলাপ্রশাসকের সঙ্গ
ে ভিডিও কনফারেন্সে সরকারপ্রধান এই নির্দেশনা দেন। গত মাসে রংপুরে এক আওয়ামী লীগ নেতা খুন হওয়ার ঘটনা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যেভাবেই হোক উন্নয়ন করতে হবে। যারাই সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ ও মাদক চোরাচালানে যুক্ত, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। মানুষ স্বস্তিতে জীবন যাপন করবে এটাই আমরা চাই।” রংপুরের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা ইমরান হোসেনকে কুপিয়ে হত্যার ওই ঘটনায় মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আশরাফুল আলমকেও আসামি করা হয়। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “অপরাধী কে, কোন দলের তা জানতে চাই না। অপরাধ করলে ধরতে হবে। যে অপরাধী তাকে কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। কারো দিকে মুখ চেয়ে না।” স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে কাজ করারও নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “যে অপরাধী সে কোন দলের তা না দেখে তাকে ধরতে হবে। জানিয়ে দেবেন এটা আমার নির্দেশ।” আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কোনোভাবেই সহ্য করবে না বলেও তিনি উল্লেখ করেন। সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষে বসে এই ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে স্থানীয় পর্যায়ের সমস্যাগুলো জানতে এবং তাৎক্ষণিক নির্দেশনা দিতে গত নভেম্বর থেকে মাসে দুইবার এভাবে ভিীডও কনফরেন্স করছেন প্রধানমন্ত্রী। ২৪ নভেম্বর মৌলভীবাজার জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের পর তিনি বলেন, “আজ শুরু করলাম, এরপর অন্যান্য বিষয় নিয়ে সবাই সব সময় তৈরি থাকবেন। আপনারা কে কী কাজ করছেন, সমস্ত ডাটা নিয়ে রেডি থাকবেন। যে কোনো সময় বসব, কথা বলব এবং জিজ্ঞাস করব- যার যার স্ব স্ব এলাকায় কী কী কাজ হচ্ছে।” জেআই
ে ভিডিও কনফারেন্সে সরকারপ্রধান এই নির্দেশনা দেন। গত মাসে রংপুরে এক আওয়ামী লীগ নেতা খুন হওয়ার ঘটনা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যেভাবেই হোক উন্নয়ন করতে হবে। যারাই সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ ও মাদক চোরাচালানে যুক্ত, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। মানুষ স্বস্তিতে জীবন যাপন করবে এটাই আমরা চাই।” রংপুরের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা ইমরান হোসেনকে কুপিয়ে হত্যার ওই ঘটনায় মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আশরাফুল আলমকেও আসামি করা হয়। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “অপরাধী কে, কোন দলের তা জানতে চাই না। অপরাধ করলে ধরতে হবে। যে অপরাধী তাকে কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। কারো দিকে মুখ চেয়ে না।” স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে কাজ করারও নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “যে অপরাধী সে কোন দলের তা না দেখে তাকে ধরতে হবে। জানিয়ে দেবেন এটা আমার নির্দেশ।” আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কোনোভাবেই সহ্য করবে না বলেও তিনি উল্লেখ করেন। সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষে বসে এই ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে স্থানীয় পর্যায়ের সমস্যাগুলো জানতে এবং তাৎক্ষণিক নির্দেশনা দিতে গত নভেম্বর থেকে মাসে দুইবার এভাবে ভিীডও কনফরেন্স করছেন প্রধানমন্ত্রী। ২৪ নভেম্বর মৌলভীবাজার জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের পর তিনি বলেন, “আজ শুরু করলাম, এরপর অন্যান্য বিষয় নিয়ে সবাই সব সময় তৈরি থাকবেন। আপনারা কে কী কাজ করছেন, সমস্ত ডাটা নিয়ে রেডি থাকবেন। যে কোনো সময় বসব, কথা বলব এবং জিজ্ঞাস করব- যার যার স্ব স্ব এলাকায় কী কী কাজ হচ্ছে।” জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment