েষে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ, নজরুল ইসলাম খান, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, সাধারণ সম্পাদক কাজী ছাইয়্যেদুল আলম বাবুল উপস্থিত ছিলেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের গণমাধ্যম শাখার সদস্য শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন, শনিবার দুপুর ২টায় চেয়ারপারসন তার গুলশানের বাস ভবন থেকে জনসভার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় দল থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহিস্কার ও বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চাইলে গাজীপুরে বিএনপির পূর্বনির্ধারিত জনসভা প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রলীগ। এ দাবিতে সমাবেশস্থলে পাল্টা সমাবেশ ডেকেছে সংগঠনটি। তবে ছাত্রলীগের হুমকি উড়িয়ে দিয়ে গাজীপুরে খালেদা জিয়ার সমাবেশ আয়োজনের দায়িত্ব নিয়েছে ছাত্রদল। সংগঠনটি বলেছে, গাজীপুরসহ দেশে সমাবেশ প্রতিহত করার ঘোষণার পরিণাম কী ভয়াবহ হতে পারে, ছাত্রলীগকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হবে। ছাত্রলীগকে ‘করুচিপূর্ণ’ বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে ‘গণধোলাই’ দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি। এ পরিস্থিতিতে যে কোনো সময়ে সংগঠন দুটির মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর মধ্যেই বিএনপি প্রধান গাজীপুর যাবেন বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। জনসভার প্রস্তুতি জানতে এবং ছাত্রলীগের প্রতিহত করার ঘোষণার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন বলেন, ‘সমাবেশের জন্য প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুমতি নেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগ অগণতান্ত্রিক ও অবৈধভাবে জনসভা প্রতিহত করতে চাচ্ছে। গাজীপুর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের দায়িত্বশীল জেলা। সূতরাং তারা ছাত্রলীগকে বিরত রাখতে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করি।’ তিনি বলেন, ‘যে কোনো মূল্যে সমাবেশ করা হবে। এটি আমাদের নৈতিক অধিকার। যদি শান্তিপূর্ন সমাবেশ ব্যাহত করতে পায়ে পারা দিয়ে অন্য কর্মসূচি দিতে বাধ্য করে তা কারো জন্যই ভালো হবে না।’ সমাবেশে বাধা সৃষ্টি না করে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার জন্য আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। জনসভায় কমপক্ষে ১০ লাখ লোকের সমাগম হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন বিএনপির এই নেতা। জেএ
Thursday, December 25, 2014
ছাত্রলীগের হুমকি: গাজীপুর যাবেন খালেদা:Time News
ছাত্রলীগের হুমকি: গাজীপুর যাবেন খালেদা স্টাফ করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৪ ০৯:১৬:০৮ ছাত্রলীগের প্রতিহতের ঘোষণার মধ্যেই ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরে জনসভা করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। ওইদিন বেলা ২টায় খালেদা জিয়া তার বাসভবন থেকে গাজীপুরের ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ মাঠের সমাবেশের উদ্দেশে রওনা দেবেন। বুধবার রাতে গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শ
েষে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ, নজরুল ইসলাম খান, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, সাধারণ সম্পাদক কাজী ছাইয়্যেদুল আলম বাবুল উপস্থিত ছিলেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের গণমাধ্যম শাখার সদস্য শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন, শনিবার দুপুর ২টায় চেয়ারপারসন তার গুলশানের বাস ভবন থেকে জনসভার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় দল থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহিস্কার ও বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চাইলে গাজীপুরে বিএনপির পূর্বনির্ধারিত জনসভা প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রলীগ। এ দাবিতে সমাবেশস্থলে পাল্টা সমাবেশ ডেকেছে সংগঠনটি। তবে ছাত্রলীগের হুমকি উড়িয়ে দিয়ে গাজীপুরে খালেদা জিয়ার সমাবেশ আয়োজনের দায়িত্ব নিয়েছে ছাত্রদল। সংগঠনটি বলেছে, গাজীপুরসহ দেশে সমাবেশ প্রতিহত করার ঘোষণার পরিণাম কী ভয়াবহ হতে পারে, ছাত্রলীগকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হবে। ছাত্রলীগকে ‘করুচিপূর্ণ’ বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে ‘গণধোলাই’ দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি। এ পরিস্থিতিতে যে কোনো সময়ে সংগঠন দুটির মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর মধ্যেই বিএনপি প্রধান গাজীপুর যাবেন বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। জনসভার প্রস্তুতি জানতে এবং ছাত্রলীগের প্রতিহত করার ঘোষণার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন বলেন, ‘সমাবেশের জন্য প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুমতি নেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগ অগণতান্ত্রিক ও অবৈধভাবে জনসভা প্রতিহত করতে চাচ্ছে। গাজীপুর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের দায়িত্বশীল জেলা। সূতরাং তারা ছাত্রলীগকে বিরত রাখতে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করি।’ তিনি বলেন, ‘যে কোনো মূল্যে সমাবেশ করা হবে। এটি আমাদের নৈতিক অধিকার। যদি শান্তিপূর্ন সমাবেশ ব্যাহত করতে পায়ে পারা দিয়ে অন্য কর্মসূচি দিতে বাধ্য করে তা কারো জন্যই ভালো হবে না।’ সমাবেশে বাধা সৃষ্টি না করে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার জন্য আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। জনসভায় কমপক্ষে ১০ লাখ লোকের সমাগম হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন বিএনপির এই নেতা। জেএ
েষে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আ স ম হান্নান শাহ, নজরুল ইসলাম খান, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, সাধারণ সম্পাদক কাজী ছাইয়্যেদুল আলম বাবুল উপস্থিত ছিলেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের গণমাধ্যম শাখার সদস্য শায়রুল কবির খান জানিয়েছেন, শনিবার দুপুর ২টায় চেয়ারপারসন তার গুলশানের বাস ভবন থেকে জনসভার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় দল থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহিস্কার ও বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চাইলে গাজীপুরে বিএনপির পূর্বনির্ধারিত জনসভা প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রলীগ। এ দাবিতে সমাবেশস্থলে পাল্টা সমাবেশ ডেকেছে সংগঠনটি। তবে ছাত্রলীগের হুমকি উড়িয়ে দিয়ে গাজীপুরে খালেদা জিয়ার সমাবেশ আয়োজনের দায়িত্ব নিয়েছে ছাত্রদল। সংগঠনটি বলেছে, গাজীপুরসহ দেশে সমাবেশ প্রতিহত করার ঘোষণার পরিণাম কী ভয়াবহ হতে পারে, ছাত্রলীগকে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হবে। ছাত্রলীগকে ‘করুচিপূর্ণ’ বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে ‘গণধোলাই’ দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি। এ পরিস্থিতিতে যে কোনো সময়ে সংগঠন দুটির মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর মধ্যেই বিএনপি প্রধান গাজীপুর যাবেন বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। জনসভার প্রস্তুতি জানতে এবং ছাত্রলীগের প্রতিহত করার ঘোষণার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন বলেন, ‘সমাবেশের জন্য প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুমতি নেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগ অগণতান্ত্রিক ও অবৈধভাবে জনসভা প্রতিহত করতে চাচ্ছে। গাজীপুর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের দায়িত্বশীল জেলা। সূতরাং তারা ছাত্রলীগকে বিরত রাখতে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করি।’ তিনি বলেন, ‘যে কোনো মূল্যে সমাবেশ করা হবে। এটি আমাদের নৈতিক অধিকার। যদি শান্তিপূর্ন সমাবেশ ব্যাহত করতে পায়ে পারা দিয়ে অন্য কর্মসূচি দিতে বাধ্য করে তা কারো জন্যই ভালো হবে না।’ সমাবেশে বাধা সৃষ্টি না করে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার জন্য আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। জনসভায় কমপক্ষে ১০ লাখ লোকের সমাগম হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন বিএনপির এই নেতা। জেএ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment