্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দিলেও বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের কর্মসূচির বিষয়ে এখনও কোনো সুস্পষ্ট কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হয়নি। এক্ষেত্রে বিএনপি অনেকটাই কৌশলী অবস্থান নিয়েছে। কিন্তু বিএনপির সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনের রোডম্যাপ নতুন বছরের ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করেই তৈরি হচ্ছে সেটা প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যায়। দলটির শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে শুরু করে সব নেতাদের সম্প্রতি বক্তব্য বিবৃতির মধ্যে এমন আভাসই পাওয়া যাচ্ছে। দলটির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গেও কথা বলেও এমনটা জানা গেছে। যদিও আকার-ইঙ্গিত অনুযায়ী ৫ জানুয়ারিতে বিএনপি ‘গণতন্ত্র হত্যা, ভোটধিকার হরণ, গণতন্ত্রের কালো দিবস’এসব নামের কোনো একটা দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশব্যাপী কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে। তবে কর্মসূচির ধরন কী হবে সে ব্যাপারে দলটির চেয়ারপাসন খালেদা জিয়া ছাড়া অন্য কারো কাছে সুনির্দিষ্ট বার্তা নেই। বিএনপির একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করে সরকারের প্রতি দেশের জনগণের কোনো আস্থা নেই এমন বড়রকম শোডাউন করতে চায় দলটি। এর মধ্যে প্রাথমিকভাবে একাধিক বিকল্প কর্মসূচির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখা হয়েছে। সম্ভাব্য এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে-৫ জানুয়ারি রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অথবা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করা। সমাবেশে খালেদা জিয়া প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন। তবে অনুমতি না পাওয়া গেলে ৬-৭ জানুয়ারি ২দিন টানা হরতালের ঘোষণা আসতে পারে। অন্যদিকে বিকল্প কর্মসূচি হিসাবে ওইদিন রাজধানীসহ সারাদেশে কালো পতাকা মিছিল বের করার বিষয়েও কথা হচ্ছে। সম্ভাব্য এসব কর্মসূচির বাইরে ওইদিন সারা দেশে একইসময়ে মানববন্ধন করার বিকল্প চিন্তাও করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। অপরদিকে আওয়ামী লীগও আন্দোলন মোকাবিলায় মাঠ দখলের প্রস্তুতি ছাড়াও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। তৎপর সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও। তারাও বিরোধী জোটের সম্ভাব্য কর্মসূচির ধরণ নিয়ে সরকারের কাছে একাধিক প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। বিএনপির অপর একটি সূত্রে জানা গেছে, কর্মসূচির বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন এবার কৌশলী ভূমিকা নিয়ে গোপনীয়তা রক্ষা করছেন। কারণ ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নেয়া কর্মসূচিসহ বিভিন্ন বিষয়ে যখনই তিনি কোনো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সঙ্গে সঙ্গেই সেই তথ্য সরকার পক্ষের কাছে পৌঁছে গেছে বলে দলের ভেতরেই অভিযোগ রয়েছে। অবশ্য দলের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানায়, ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরের সমাবেশে কর্মসূচির বিষয়ে কিছু ইঙ্গিত দিতে পারেন দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান টাইমনিউজবিডিকে বলেন, ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায়। দেশের জনগণের ভোটধিকার হরণ করে গণতন্ত্রকে গলাটিপে ধরা হয়েছে। মানুষ এই অবস্থা থেকে মুক্তি চায়। দল থেকে এখনও কোনো কর্মসূচি চূড়ান্ত হয়নি। তবে গণতান্ত্রিক দল হিসেবে স্বাভাবিক কারণেই দিনটিতে বিএনপির কর্মসূচি থাকবে। নাম প্রকাশে অপারগতা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের একজন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য টাইমনিউজবিডিকে বলেন, ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের হত্যা দিবস। দেশের জনগণ এমনটিই মনে করে। আর এই দিন থেকেই বর্তমান অবৈধ সরকার পতনের চূড়ান্ত কর্মসূচি পালিত হবে। তবে কর্মসূচির ধরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবস্থা ও প্রেক্ষাপট বুঝে দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সঠিক কর্মসূচিই ঘোষণা করবেন। এমএইচ/এসএইচ
Saturday, December 20, 2014
৫ জানুয়ারি নিয়ে বিএনপির নতুন কৌশল!:Time News
৫ জানুয়ারি নিয়ে বিএনপির নতুন কৌশল! মোজাম্মেল হক তুহিন টাইম নিউজ বিডি, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১৭:০৬:২১ বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটবিহীন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের একবছর পূর্তির দিন ৫ জানুয়ারিকে ঘিরে দেশের রাজনীতির অঙ্গণে শুরু চাপা উত্তেজনা। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল উভয় পক্ষই চাইছে রাজপথ নিজেদের দখলে রাখার। এনিয়ে পাল্টাপাল্টি হুংকার ছাড়ছেন তারা। তবে দশম সংসদ নির্বাচনের বর্ষপূর্তির দিনটি ক
্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দিলেও বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের কর্মসূচির বিষয়ে এখনও কোনো সুস্পষ্ট কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হয়নি। এক্ষেত্রে বিএনপি অনেকটাই কৌশলী অবস্থান নিয়েছে। কিন্তু বিএনপির সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনের রোডম্যাপ নতুন বছরের ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করেই তৈরি হচ্ছে সেটা প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যায়। দলটির শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে শুরু করে সব নেতাদের সম্প্রতি বক্তব্য বিবৃতির মধ্যে এমন আভাসই পাওয়া যাচ্ছে। দলটির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গেও কথা বলেও এমনটা জানা গেছে। যদিও আকার-ইঙ্গিত অনুযায়ী ৫ জানুয়ারিতে বিএনপি ‘গণতন্ত্র হত্যা, ভোটধিকার হরণ, গণতন্ত্রের কালো দিবস’এসব নামের কোনো একটা দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশব্যাপী কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে। তবে কর্মসূচির ধরন কী হবে সে ব্যাপারে দলটির চেয়ারপাসন খালেদা জিয়া ছাড়া অন্য কারো কাছে সুনির্দিষ্ট বার্তা নেই। বিএনপির একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করে সরকারের প্রতি দেশের জনগণের কোনো আস্থা নেই এমন বড়রকম শোডাউন করতে চায় দলটি। এর মধ্যে প্রাথমিকভাবে একাধিক বিকল্প কর্মসূচির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখা হয়েছে। সম্ভাব্য এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে-৫ জানুয়ারি রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অথবা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করা। সমাবেশে খালেদা জিয়া প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন। তবে অনুমতি না পাওয়া গেলে ৬-৭ জানুয়ারি ২দিন টানা হরতালের ঘোষণা আসতে পারে। অন্যদিকে বিকল্প কর্মসূচি হিসাবে ওইদিন রাজধানীসহ সারাদেশে কালো পতাকা মিছিল বের করার বিষয়েও কথা হচ্ছে। সম্ভাব্য এসব কর্মসূচির বাইরে ওইদিন সারা দেশে একইসময়ে মানববন্ধন করার বিকল্প চিন্তাও করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। অপরদিকে আওয়ামী লীগও আন্দোলন মোকাবিলায় মাঠ দখলের প্রস্তুতি ছাড়াও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। তৎপর সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও। তারাও বিরোধী জোটের সম্ভাব্য কর্মসূচির ধরণ নিয়ে সরকারের কাছে একাধিক প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। বিএনপির অপর একটি সূত্রে জানা গেছে, কর্মসূচির বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন এবার কৌশলী ভূমিকা নিয়ে গোপনীয়তা রক্ষা করছেন। কারণ ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নেয়া কর্মসূচিসহ বিভিন্ন বিষয়ে যখনই তিনি কোনো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সঙ্গে সঙ্গেই সেই তথ্য সরকার পক্ষের কাছে পৌঁছে গেছে বলে দলের ভেতরেই অভিযোগ রয়েছে। অবশ্য দলের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানায়, ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরের সমাবেশে কর্মসূচির বিষয়ে কিছু ইঙ্গিত দিতে পারেন দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান টাইমনিউজবিডিকে বলেন, ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায়। দেশের জনগণের ভোটধিকার হরণ করে গণতন্ত্রকে গলাটিপে ধরা হয়েছে। মানুষ এই অবস্থা থেকে মুক্তি চায়। দল থেকে এখনও কোনো কর্মসূচি চূড়ান্ত হয়নি। তবে গণতান্ত্রিক দল হিসেবে স্বাভাবিক কারণেই দিনটিতে বিএনপির কর্মসূচি থাকবে। নাম প্রকাশে অপারগতা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের একজন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য টাইমনিউজবিডিকে বলেন, ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের হত্যা দিবস। দেশের জনগণ এমনটিই মনে করে। আর এই দিন থেকেই বর্তমান অবৈধ সরকার পতনের চূড়ান্ত কর্মসূচি পালিত হবে। তবে কর্মসূচির ধরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবস্থা ও প্রেক্ষাপট বুঝে দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সঠিক কর্মসূচিই ঘোষণা করবেন। এমএইচ/এসএইচ
্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দিলেও বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের কর্মসূচির বিষয়ে এখনও কোনো সুস্পষ্ট কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হয়নি। এক্ষেত্রে বিএনপি অনেকটাই কৌশলী অবস্থান নিয়েছে। কিন্তু বিএনপির সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনের রোডম্যাপ নতুন বছরের ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করেই তৈরি হচ্ছে সেটা প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যায়। দলটির শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে শুরু করে সব নেতাদের সম্প্রতি বক্তব্য বিবৃতির মধ্যে এমন আভাসই পাওয়া যাচ্ছে। দলটির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গেও কথা বলেও এমনটা জানা গেছে। যদিও আকার-ইঙ্গিত অনুযায়ী ৫ জানুয়ারিতে বিএনপি ‘গণতন্ত্র হত্যা, ভোটধিকার হরণ, গণতন্ত্রের কালো দিবস’এসব নামের কোনো একটা দিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশব্যাপী কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে। তবে কর্মসূচির ধরন কী হবে সে ব্যাপারে দলটির চেয়ারপাসন খালেদা জিয়া ছাড়া অন্য কারো কাছে সুনির্দিষ্ট বার্তা নেই। বিএনপির একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, ৫ জানুয়ারিকে কেন্দ্র করে সরকারের প্রতি দেশের জনগণের কোনো আস্থা নেই এমন বড়রকম শোডাউন করতে চায় দলটি। এর মধ্যে প্রাথমিকভাবে একাধিক বিকল্প কর্মসূচির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখা হয়েছে। সম্ভাব্য এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে-৫ জানুয়ারি রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অথবা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করা। সমাবেশে খালেদা জিয়া প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন। তবে অনুমতি না পাওয়া গেলে ৬-৭ জানুয়ারি ২দিন টানা হরতালের ঘোষণা আসতে পারে। অন্যদিকে বিকল্প কর্মসূচি হিসাবে ওইদিন রাজধানীসহ সারাদেশে কালো পতাকা মিছিল বের করার বিষয়েও কথা হচ্ছে। সম্ভাব্য এসব কর্মসূচির বাইরে ওইদিন সারা দেশে একইসময়ে মানববন্ধন করার বিকল্প চিন্তাও করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। অপরদিকে আওয়ামী লীগও আন্দোলন মোকাবিলায় মাঠ দখলের প্রস্তুতি ছাড়াও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। তৎপর সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও। তারাও বিরোধী জোটের সম্ভাব্য কর্মসূচির ধরণ নিয়ে সরকারের কাছে একাধিক প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। বিএনপির অপর একটি সূত্রে জানা গেছে, কর্মসূচির বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন এবার কৌশলী ভূমিকা নিয়ে গোপনীয়তা রক্ষা করছেন। কারণ ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নেয়া কর্মসূচিসহ বিভিন্ন বিষয়ে যখনই তিনি কোনো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সঙ্গে সঙ্গেই সেই তথ্য সরকার পক্ষের কাছে পৌঁছে গেছে বলে দলের ভেতরেই অভিযোগ রয়েছে। অবশ্য দলের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানায়, ২৭ ডিসেম্বর গাজীপুরের সমাবেশে কর্মসূচির বিষয়ে কিছু ইঙ্গিত দিতে পারেন দলটির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান টাইমনিউজবিডিকে বলেন, ৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায়। দেশের জনগণের ভোটধিকার হরণ করে গণতন্ত্রকে গলাটিপে ধরা হয়েছে। মানুষ এই অবস্থা থেকে মুক্তি চায়। দল থেকে এখনও কোনো কর্মসূচি চূড়ান্ত হয়নি। তবে গণতান্ত্রিক দল হিসেবে স্বাভাবিক কারণেই দিনটিতে বিএনপির কর্মসূচি থাকবে। নাম প্রকাশে অপারগতা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের একজন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য টাইমনিউজবিডিকে বলেন, ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের হত্যা দিবস। দেশের জনগণ এমনটিই মনে করে। আর এই দিন থেকেই বর্তমান অবৈধ সরকার পতনের চূড়ান্ত কর্মসূচি পালিত হবে। তবে কর্মসূচির ধরণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অবস্থা ও প্রেক্ষাপট বুঝে দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সঠিক কর্মসূচিই ঘোষণা করবেন। এমএইচ/এসএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment