িন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য্য রয়েছে। কিন্তু ন্যায়বিচার ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় বিচারিক আদালত পরিবর্তনের জন্য হাইকোর্টে আবেদন থাকায় খালেদার আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন মেজবা সময়ের আবেদন করেন। খালেদা জিয়ার পক্ষে ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন ও দুদকের পক্ষে মোশাররফ হোসেন কাজল শুনানি করছেন। চলতি বছরের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায়। এ অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন খালেদা জিয়া। হাইকোর্ট এ আবেদন খারিজ করে দিলে তিনি আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। সেখানেও আবেদন খারিজ হয়। মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ মামলার অপর আসামীরা হলেন— খালেদার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। অপরদিকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় আরও একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান ছাড়া অন্য আসামীরা হলেন— মাগুরার সাবেক সাংসদ কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী এবং প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান। গত কয়েকটি তারিখে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ওই আদালতে হাজির হন। তবে আজ আদালতে আসেননি বেগম জিয়া। মন্তব্য
Monday, December 8, 2014
আলিয়ার মাঠে খালেদার ২ মামলার শুনানি চলছে:RTNN
িন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য্য রয়েছে। কিন্তু ন্যায়বিচার ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কায় বিচারিক আদালত পরিবর্তনের জন্য হাইকোর্টে আবেদন থাকায় খালেদার আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন মেজবা সময়ের আবেদন করেন। খালেদা জিয়ার পক্ষে ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন ও দুদকের পক্ষে মোশাররফ হোসেন কাজল শুনানি করছেন। চলতি বছরের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায়। এ অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন খালেদা জিয়া। হাইকোর্ট এ আবেদন খারিজ করে দিলে তিনি আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। সেখানেও আবেদন খারিজ হয়। মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ মামলার অপর আসামীরা হলেন— খালেদার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। অপরদিকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় আরও একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান ছাড়া অন্য আসামীরা হলেন— মাগুরার সাবেক সাংসদ কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী এবং প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান। গত কয়েকটি তারিখে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ওই আদালতে হাজির হন। তবে আজ আদালতে আসেননি বেগম জিয়া। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment