ে এই জাহাজটি কেনা হয়েছে ২০১০ সালে। এর কাজই হল নদী ও সাগরের পানিতে থাকা থেকে বর্জ্য আর তৈলাক্ত পদার্থ সরিয়ে নেয়া। ফিনল্যান্ডের লেমর কর্পোরেশন থেকে কেনা এই জাহাজটি আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণের সময় এর সুফল নিয়ে আশাবাদও জানিয়েছিলেন নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান। আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহনের সময় শাহজাহান খান বলেছিলেন, ‘সমুদ্রে বা নদীতে যে বিভিন্ন তৈল ও বর্জ্য পদার্থ পরে এটিকে দূষিত করছে, এই বর্জ্য ও তেল পদার্থের অপসারণের জন্য ও এটিকে পরিষ্কার করার ব্যবস্থা এই জাহাজের রয়েছে। এই ধরনের ব্যবস্থা এর আগে ছিল না। আমাদের এই জাহাজের মধ্য দিয়ে আমরা এই ধরনের কাজ সম্পন্ন করতে পারব।’ একই ধরনের আশাবাদ জানিয়ে নির্মাতা কর্তৃপক্ষ বলছে, নদী ও সাগরে ভাসমান তেল দ্রুত এবং পরিবেশ সম্মতভাবে তুলে নেয়ার সকল প্রযুক্তি রয়েছে বে ক্লিনারের। ওয়ের্ষ্টার্ণ মেরিন সার্ভিসেস লিমিটেডের টেকনিক্যাল ডাইরেক্টর প্রকৌশলী মোহাম্মদ আব্দুল মোবিন বলেন, ‘তেল সংগ্রহ অভিযান চালানোর সময় যদি কোনো কারণে তেল ছড়িয়ে পরে, তবে ঐ তেল ধরে রাখার জন্য এটিতে ফোমের একটি কয়েল দেয়া আছে। ফোমের কয়েলের সাথে একটি স্পেশাল পাম্প সংযুক্ত করা আছে। এই পাম্পের সাহায্যে ছড়িয়ে পরা তেল আবার জাহাজে ওঠিয়ে নেয়া যায়।’ সাম্প্রতি সুন্দরবন এলাকায় নৌ দুর্ঘনায় সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবেলায় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে কান্ডারি-১০ পাঠানো হলেও ভাসমান তেল অপসারনে আশানুরুপ ফল মেলেনি। এক্ষেত্রে বে-ক্লিনার না পাঠানোয় প্রশ্ন তুলে বিষয়টি তদন্তের দাবি জানিয়েছেন বন্দর উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ও সাবেক মেয়র এবিএম মহীউদ্দিন চৌধুরী। মহীউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘উপদেষ্টা কমিটিতে প্রশ্ন করেছিলাম আপনারা যে দুইটি বে ক্লিনার ক্রয় করেছেন তা এ পর্যন্ত কি কাজটা করেছে। এই বে ক্লিনার ব্যবহার না করার কারণ ষড়যন্ত্র বলে মনে হচ্ছে। এটি কেন ব্যবহার করা হল না তা অনতিবিলম্বে তদন্ত করে তার বিচার উচিৎ বলে আমি মনে করি।’ এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে চট্টগ্রাম বন্দরের কোনো কর্মকর্তা কোনো কথা বলতে রাজী হননি। আর ভবিষ্যতে এই ধরনের দুর্ঘটনা রোধে আগে থেকেই পরিকল্পনার কথা বলেছেন পোর্ট ইউজার্স ফোরামের কর্মকর্তারা। চট্টগ্রাম পোর্ট ইউজার্স ফোরামের চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম বলেন, ‘যে কোনো মুহূর্তেই দুর্ঘটনা ঘটতেই পারে। কাজেই আমাদের এই ধরনের দুর্ঘটনা রোধের জন্য পরিকল্পনা থাকা এবং প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি রাখা দরকার। কিন্তু এই ক্ষেত্রে দুটি জাহাজ থাকা সত্ত্বেও তারা সেটি ব্যবহার করেনি।’ ভবিষ্যতে নদী ও সাগরে অপ্রত্যাশিত দুঘটনায় তেল ও বর্জ্য পদার্থ অপসারনে এ ধরনের বিশেষায়িত জাহাজ কাজে লাগাতে কর্তৃপক্ষ সচেষ্ট হবেন এমন আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। হাত দিয়েই চলছে তেল সংগ্রহ এদিকে সুন্দরবন এলাকায় বুধবার সকাল থেকে আবারও হাত দিয়েই তেল অপসারণের জন্য নামানো হয়েছে স্থানীয় লোকজনকে। বন বিভাগের কর্মকর্তারাই এই কাজের তদারকি করছেন এবং তাদের এই কাজে সহায়তা করছে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, মংলা বন্দর পৌরসভা এবং স্থানীয় কয়েকটি এনজিও। তেল সংগ্রহের এই অভিযান বুধবার থেকে বন্ধ করে দেয়ার কথা থাকলেও বন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে তা আজও বহাল রয়েছে। তবে তেল সংগ্রহের অভিযান আজ অথবা আগামীকাল থেকে বন্ধ করে দেয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন চাঁদপাই রেঞ্জের স্টেশন অফিসার আবুল কালাম আজাদ। এদিকে সুন্দরবনের ট্যাঙ্কার ডুবির ঘটনায় তেল সংগ্রহকারী নারী, পুরুষ শ্রমিকদেরকে ত্রান ও আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাহিদ-উজ্জামান। এজন্য ইতোমধ্যেই আড়াইশ জনের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সূত্র: এনটিভি মন্তব্য
Wednesday, December 17, 2014
বেহুদাই পড়ে রইল তেল অপসারণকারী দুটি আধুনিক জাহাজ:RTNN
বেহুদাই পড়ে রইল তেল অপসারণকারী দুটি আধুনিক জাহাজ ডেস্ক রির্পোট আরটিএনএন ঢাকা: দেশের নদী কিংবা সমুদ্রে ভাসমান বর্জ্য ও তেল জাতীয় পদার্থ দ্রুত তুলে নেয়ার লক্ষ্যে অত্যাধুনিক দুটি বিশেষায়িত জাহাজ রয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে। কিন্তু সুন্দরবন দুর্ঘটনার পর অলস বসে থাকা এই দুটি জাহাজকে কাজে না লাগানোয় প্রশ্ন ওঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। ঘটনায় তদন্ত দাবি করেছেন বন্দর উপদেষ্টা পরিষদের এক সদস্য। বে ক্লিনার-২ নাম
ে এই জাহাজটি কেনা হয়েছে ২০১০ সালে। এর কাজই হল নদী ও সাগরের পানিতে থাকা থেকে বর্জ্য আর তৈলাক্ত পদার্থ সরিয়ে নেয়া। ফিনল্যান্ডের লেমর কর্পোরেশন থেকে কেনা এই জাহাজটি আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণের সময় এর সুফল নিয়ে আশাবাদও জানিয়েছিলেন নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান। আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহনের সময় শাহজাহান খান বলেছিলেন, ‘সমুদ্রে বা নদীতে যে বিভিন্ন তৈল ও বর্জ্য পদার্থ পরে এটিকে দূষিত করছে, এই বর্জ্য ও তেল পদার্থের অপসারণের জন্য ও এটিকে পরিষ্কার করার ব্যবস্থা এই জাহাজের রয়েছে। এই ধরনের ব্যবস্থা এর আগে ছিল না। আমাদের এই জাহাজের মধ্য দিয়ে আমরা এই ধরনের কাজ সম্পন্ন করতে পারব।’ একই ধরনের আশাবাদ জানিয়ে নির্মাতা কর্তৃপক্ষ বলছে, নদী ও সাগরে ভাসমান তেল দ্রুত এবং পরিবেশ সম্মতভাবে তুলে নেয়ার সকল প্রযুক্তি রয়েছে বে ক্লিনারের। ওয়ের্ষ্টার্ণ মেরিন সার্ভিসেস লিমিটেডের টেকনিক্যাল ডাইরেক্টর প্রকৌশলী মোহাম্মদ আব্দুল মোবিন বলেন, ‘তেল সংগ্রহ অভিযান চালানোর সময় যদি কোনো কারণে তেল ছড়িয়ে পরে, তবে ঐ তেল ধরে রাখার জন্য এটিতে ফোমের একটি কয়েল দেয়া আছে। ফোমের কয়েলের সাথে একটি স্পেশাল পাম্প সংযুক্ত করা আছে। এই পাম্পের সাহায্যে ছড়িয়ে পরা তেল আবার জাহাজে ওঠিয়ে নেয়া যায়।’ সাম্প্রতি সুন্দরবন এলাকায় নৌ দুর্ঘনায় সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবেলায় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে কান্ডারি-১০ পাঠানো হলেও ভাসমান তেল অপসারনে আশানুরুপ ফল মেলেনি। এক্ষেত্রে বে-ক্লিনার না পাঠানোয় প্রশ্ন তুলে বিষয়টি তদন্তের দাবি জানিয়েছেন বন্দর উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ও সাবেক মেয়র এবিএম মহীউদ্দিন চৌধুরী। মহীউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘উপদেষ্টা কমিটিতে প্রশ্ন করেছিলাম আপনারা যে দুইটি বে ক্লিনার ক্রয় করেছেন তা এ পর্যন্ত কি কাজটা করেছে। এই বে ক্লিনার ব্যবহার না করার কারণ ষড়যন্ত্র বলে মনে হচ্ছে। এটি কেন ব্যবহার করা হল না তা অনতিবিলম্বে তদন্ত করে তার বিচার উচিৎ বলে আমি মনে করি।’ এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে চট্টগ্রাম বন্দরের কোনো কর্মকর্তা কোনো কথা বলতে রাজী হননি। আর ভবিষ্যতে এই ধরনের দুর্ঘটনা রোধে আগে থেকেই পরিকল্পনার কথা বলেছেন পোর্ট ইউজার্স ফোরামের কর্মকর্তারা। চট্টগ্রাম পোর্ট ইউজার্স ফোরামের চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম বলেন, ‘যে কোনো মুহূর্তেই দুর্ঘটনা ঘটতেই পারে। কাজেই আমাদের এই ধরনের দুর্ঘটনা রোধের জন্য পরিকল্পনা থাকা এবং প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি রাখা দরকার। কিন্তু এই ক্ষেত্রে দুটি জাহাজ থাকা সত্ত্বেও তারা সেটি ব্যবহার করেনি।’ ভবিষ্যতে নদী ও সাগরে অপ্রত্যাশিত দুঘটনায় তেল ও বর্জ্য পদার্থ অপসারনে এ ধরনের বিশেষায়িত জাহাজ কাজে লাগাতে কর্তৃপক্ষ সচেষ্ট হবেন এমন আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। হাত দিয়েই চলছে তেল সংগ্রহ এদিকে সুন্দরবন এলাকায় বুধবার সকাল থেকে আবারও হাত দিয়েই তেল অপসারণের জন্য নামানো হয়েছে স্থানীয় লোকজনকে। বন বিভাগের কর্মকর্তারাই এই কাজের তদারকি করছেন এবং তাদের এই কাজে সহায়তা করছে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, মংলা বন্দর পৌরসভা এবং স্থানীয় কয়েকটি এনজিও। তেল সংগ্রহের এই অভিযান বুধবার থেকে বন্ধ করে দেয়ার কথা থাকলেও বন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে তা আজও বহাল রয়েছে। তবে তেল সংগ্রহের অভিযান আজ অথবা আগামীকাল থেকে বন্ধ করে দেয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন চাঁদপাই রেঞ্জের স্টেশন অফিসার আবুল কালাম আজাদ। এদিকে সুন্দরবনের ট্যাঙ্কার ডুবির ঘটনায় তেল সংগ্রহকারী নারী, পুরুষ শ্রমিকদেরকে ত্রান ও আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাহিদ-উজ্জামান। এজন্য ইতোমধ্যেই আড়াইশ জনের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সূত্র: এনটিভি মন্তব্য
ে এই জাহাজটি কেনা হয়েছে ২০১০ সালে। এর কাজই হল নদী ও সাগরের পানিতে থাকা থেকে বর্জ্য আর তৈলাক্ত পদার্থ সরিয়ে নেয়া। ফিনল্যান্ডের লেমর কর্পোরেশন থেকে কেনা এই জাহাজটি আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণের সময় এর সুফল নিয়ে আশাবাদও জানিয়েছিলেন নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান। আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহনের সময় শাহজাহান খান বলেছিলেন, ‘সমুদ্রে বা নদীতে যে বিভিন্ন তৈল ও বর্জ্য পদার্থ পরে এটিকে দূষিত করছে, এই বর্জ্য ও তেল পদার্থের অপসারণের জন্য ও এটিকে পরিষ্কার করার ব্যবস্থা এই জাহাজের রয়েছে। এই ধরনের ব্যবস্থা এর আগে ছিল না। আমাদের এই জাহাজের মধ্য দিয়ে আমরা এই ধরনের কাজ সম্পন্ন করতে পারব।’ একই ধরনের আশাবাদ জানিয়ে নির্মাতা কর্তৃপক্ষ বলছে, নদী ও সাগরে ভাসমান তেল দ্রুত এবং পরিবেশ সম্মতভাবে তুলে নেয়ার সকল প্রযুক্তি রয়েছে বে ক্লিনারের। ওয়ের্ষ্টার্ণ মেরিন সার্ভিসেস লিমিটেডের টেকনিক্যাল ডাইরেক্টর প্রকৌশলী মোহাম্মদ আব্দুল মোবিন বলেন, ‘তেল সংগ্রহ অভিযান চালানোর সময় যদি কোনো কারণে তেল ছড়িয়ে পরে, তবে ঐ তেল ধরে রাখার জন্য এটিতে ফোমের একটি কয়েল দেয়া আছে। ফোমের কয়েলের সাথে একটি স্পেশাল পাম্প সংযুক্ত করা আছে। এই পাম্পের সাহায্যে ছড়িয়ে পরা তেল আবার জাহাজে ওঠিয়ে নেয়া যায়।’ সাম্প্রতি সুন্দরবন এলাকায় নৌ দুর্ঘনায় সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবেলায় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে কান্ডারি-১০ পাঠানো হলেও ভাসমান তেল অপসারনে আশানুরুপ ফল মেলেনি। এক্ষেত্রে বে-ক্লিনার না পাঠানোয় প্রশ্ন তুলে বিষয়টি তদন্তের দাবি জানিয়েছেন বন্দর উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ও সাবেক মেয়র এবিএম মহীউদ্দিন চৌধুরী। মহীউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘উপদেষ্টা কমিটিতে প্রশ্ন করেছিলাম আপনারা যে দুইটি বে ক্লিনার ক্রয় করেছেন তা এ পর্যন্ত কি কাজটা করেছে। এই বে ক্লিনার ব্যবহার না করার কারণ ষড়যন্ত্র বলে মনে হচ্ছে। এটি কেন ব্যবহার করা হল না তা অনতিবিলম্বে তদন্ত করে তার বিচার উচিৎ বলে আমি মনে করি।’ এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে চট্টগ্রাম বন্দরের কোনো কর্মকর্তা কোনো কথা বলতে রাজী হননি। আর ভবিষ্যতে এই ধরনের দুর্ঘটনা রোধে আগে থেকেই পরিকল্পনার কথা বলেছেন পোর্ট ইউজার্স ফোরামের কর্মকর্তারা। চট্টগ্রাম পোর্ট ইউজার্স ফোরামের চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম বলেন, ‘যে কোনো মুহূর্তেই দুর্ঘটনা ঘটতেই পারে। কাজেই আমাদের এই ধরনের দুর্ঘটনা রোধের জন্য পরিকল্পনা থাকা এবং প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি রাখা দরকার। কিন্তু এই ক্ষেত্রে দুটি জাহাজ থাকা সত্ত্বেও তারা সেটি ব্যবহার করেনি।’ ভবিষ্যতে নদী ও সাগরে অপ্রত্যাশিত দুঘটনায় তেল ও বর্জ্য পদার্থ অপসারনে এ ধরনের বিশেষায়িত জাহাজ কাজে লাগাতে কর্তৃপক্ষ সচেষ্ট হবেন এমন আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। হাত দিয়েই চলছে তেল সংগ্রহ এদিকে সুন্দরবন এলাকায় বুধবার সকাল থেকে আবারও হাত দিয়েই তেল অপসারণের জন্য নামানো হয়েছে স্থানীয় লোকজনকে। বন বিভাগের কর্মকর্তারাই এই কাজের তদারকি করছেন এবং তাদের এই কাজে সহায়তা করছে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, মংলা বন্দর পৌরসভা এবং স্থানীয় কয়েকটি এনজিও। তেল সংগ্রহের এই অভিযান বুধবার থেকে বন্ধ করে দেয়ার কথা থাকলেও বন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে তা আজও বহাল রয়েছে। তবে তেল সংগ্রহের অভিযান আজ অথবা আগামীকাল থেকে বন্ধ করে দেয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন চাঁদপাই রেঞ্জের স্টেশন অফিসার আবুল কালাম আজাদ। এদিকে সুন্দরবনের ট্যাঙ্কার ডুবির ঘটনায় তেল সংগ্রহকারী নারী, পুরুষ শ্রমিকদেরকে ত্রান ও আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাহিদ-উজ্জামান। এজন্য ইতোমধ্যেই আড়াইশ জনের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সূত্র: এনটিভি মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment