মাগফেরাত কামনা ও পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানাই। শনিবার সকালে পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। সকালে পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদর দপ্তরে যান প্রধানমন্ত্রী। পিলখানা হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আপনাদের সহযোগিতায় ওই অবস্থা কাটিয়ে উঠেছি, বিচার করেছি। বিজিবি জওয়ানদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, সীমান্ত রক্ষায় সাম্প্রতিক সময়ে আপনারা অনেক সাফল্য দেখিয়েছেন। সীমান্তে হত্যাকাণ্ড কমে এসেছে। কাউকে ধরে নিয়ে গেলে বিএসএফ’র সঙ্গে আলোচনা করে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। তিনি বলেন, বিজিবিকে আধুনিক বাহিনীতে পরিণত করতে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এ বাহিনীকে শক্তিশালী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে বিজিবি বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। দিবসের কর্মসূচি অনুযায়ী বাদ ফজর পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দপ্তরসহ বাহিনীর সব ইউনিট মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এই পিলখানায় রক্তাক্ত বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৩ জন নিহত হন। পিলখানা থেকে বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়েছিল দেশের নানা প্রান্তের বিভিন্ন ইউনিটেও, যার অবসান ঘটে ২৭ ফেব্রুয়ারি। রক্তাক্ত ওই বিদ্রোহের পর সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিডিআরের নাম পরিবর্তন হয়ে বিজিবি হয়, পরিবর্তন হয় পোশাকেও। মন্তব্য
Saturday, December 20, 2014
বিজিবির সুনাম পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী:RTNN
মাগফেরাত কামনা ও পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানাই। শনিবার সকালে পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। সকালে পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদর দপ্তরে যান প্রধানমন্ত্রী। পিলখানা হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আপনাদের সহযোগিতায় ওই অবস্থা কাটিয়ে উঠেছি, বিচার করেছি। বিজিবি জওয়ানদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, সীমান্ত রক্ষায় সাম্প্রতিক সময়ে আপনারা অনেক সাফল্য দেখিয়েছেন। সীমান্তে হত্যাকাণ্ড কমে এসেছে। কাউকে ধরে নিয়ে গেলে বিএসএফ’র সঙ্গে আলোচনা করে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। তিনি বলেন, বিজিবিকে আধুনিক বাহিনীতে পরিণত করতে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এ বাহিনীকে শক্তিশালী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে বিজিবি বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। দিবসের কর্মসূচি অনুযায়ী বাদ ফজর পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দপ্তরসহ বাহিনীর সব ইউনিট মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়েছে। ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এই পিলখানায় রক্তাক্ত বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৩ জন নিহত হন। পিলখানা থেকে বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়েছিল দেশের নানা প্রান্তের বিভিন্ন ইউনিটেও, যার অবসান ঘটে ২৭ ফেব্রুয়ারি। রক্তাক্ত ওই বিদ্রোহের পর সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিডিআরের নাম পরিবর্তন হয়ে বিজিবি হয়, পরিবর্তন হয় পোশাকেও। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment