করছে। কারণ, মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধকে কোনো দলের সম্পত্তি বানানোর চেষ্টা সফল হবে না। মুক্তিযোদ্ধাদের বলা উচিত- স্বাধীনতা যুদ্ধ কোনো দলের যুদ্ধ ছিল না। এটা ছিল জাতীয় যুদ্ধ, জনযুদ্ধ। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, একাত্তরে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। আত্মসমর্পণ আর পালিয়ে যাওয়া ছাড়া তাদের কোনো উপায় ছিল না। হরতাল ঘোষণার পর তাদের পরবর্তী নির্দেশনা ছিল নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো। মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য অনুষ্ঠানে ১০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা ও আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছে বিএনপি। প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধাকে নগদ ২০ হাজার টাকা ও সম্মাননা ক্রেস্ট দেওয়া হয়। সম্মাননাপ্রাপ্তরা হলেন- মো. মোশাররফ হোসেন, খুরশীদ আলম (সেজু মিয়া), জিয়াউর হক বাবু, মতিউর রহমান মতি, মো. শাহজাহান, আবু ইউসূফ হাওলাদার, আবদুল আজিজ মিয়া, মো. রমজান, আব্দুল কালাম ও মোহন মিয়া। মন্তব্য
Sunday, December 21, 2014
মুক্তিযুদ্ধের দলীয়করণ ঠেকাতে সোচ্চার হোন: খালেদা:RTNN
মুক্তিযুদ্ধের দলীয়করণ ঠেকাতে সোচ্চার হোন: খালেদা নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: মুক্তিযুদ্ধের দলীয়করণ ঠেকাতে মুক্তিযোদ্ধাদের সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। রবিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। আওয়ামী লীগের প্রতি ইঙ্গিত করে খালেদা জিয়া বলেন, একটি দল মুক্তিযুদ্ধকে নিজেদের দলীয় সম্পত্তিতে পরিণত করার চেষ্টা
করছে। কারণ, মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধকে কোনো দলের সম্পত্তি বানানোর চেষ্টা সফল হবে না। মুক্তিযোদ্ধাদের বলা উচিত- স্বাধীনতা যুদ্ধ কোনো দলের যুদ্ধ ছিল না। এটা ছিল জাতীয় যুদ্ধ, জনযুদ্ধ। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, একাত্তরে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। আত্মসমর্পণ আর পালিয়ে যাওয়া ছাড়া তাদের কোনো উপায় ছিল না। হরতাল ঘোষণার পর তাদের পরবর্তী নির্দেশনা ছিল নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো। মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য অনুষ্ঠানে ১০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা ও আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছে বিএনপি। প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধাকে নগদ ২০ হাজার টাকা ও সম্মাননা ক্রেস্ট দেওয়া হয়। সম্মাননাপ্রাপ্তরা হলেন- মো. মোশাররফ হোসেন, খুরশীদ আলম (সেজু মিয়া), জিয়াউর হক বাবু, মতিউর রহমান মতি, মো. শাহজাহান, আবু ইউসূফ হাওলাদার, আবদুল আজিজ মিয়া, মো. রমজান, আব্দুল কালাম ও মোহন মিয়া। মন্তব্য
করছে। কারণ, মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধকে কোনো দলের সম্পত্তি বানানোর চেষ্টা সফল হবে না। মুক্তিযোদ্ধাদের বলা উচিত- স্বাধীনতা যুদ্ধ কোনো দলের যুদ্ধ ছিল না। এটা ছিল জাতীয় যুদ্ধ, জনযুদ্ধ। বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, একাত্তরে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। আত্মসমর্পণ আর পালিয়ে যাওয়া ছাড়া তাদের কোনো উপায় ছিল না। হরতাল ঘোষণার পর তাদের পরবর্তী নির্দেশনা ছিল নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো। মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য অনুষ্ঠানে ১০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা ও আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছে বিএনপি। প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধাকে নগদ ২০ হাজার টাকা ও সম্মাননা ক্রেস্ট দেওয়া হয়। সম্মাননাপ্রাপ্তরা হলেন- মো. মোশাররফ হোসেন, খুরশীদ আলম (সেজু মিয়া), জিয়াউর হক বাবু, মতিউর রহমান মতি, মো. শাহজাহান, আবু ইউসূফ হাওলাদার, আবদুল আজিজ মিয়া, মো. রমজান, আব্দুল কালাম ও মোহন মিয়া। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment