রাত ১১টায়। নিহত রনি চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়ন যুবদল কর্মী ও দেত্তপাড়া এলাকার মুকবল আহমদের ছেলে। পুলিশ জানায়, সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ বাজারের লতিফপুর এলাকায় পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সোলাইমান উদ্দিন জিসান বাহিনীর জিসানকে ধরতে রাতে ওই এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় সন্ত্রাসীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এসময় পুলিশ প্রায় ২১ রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এতে সন্ত্রাসী জিসান বাহিনীর সহযোগী রনি নামে একজন নিহত এবং পুলিশ কনস্টেবল মোহামম্মদ আলী, ইব্রাহিম শেখ ও প্রজেসকান্তি দেব নাথ আহত হয়েছেন। আহত তিন পুলিশ সদস্যকে লক্ষ্মীপুর সদর হাসাপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল ও ১২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত রনির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। অপর দিকে জেলা যুবদলে সভাপতি রেজাউল করিম লিটন জানান, বিকেলে চন্দ্রগঞ্জের কন্টোক্টার ব্রিজ এলাকা থেকে যুবদল কর্মী রনিকে পুলিশ আটক করে। পরে রাতে লতিফপুর এলাকা নিয়ে পুলিশ পায়ে গুলি করে তাকে হত্যা করে। কোনো বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেনি। বন্দুকযুদ্ধের নাটক সাজানো হয়েছে। নিহত রনি যুবদল করার কারণে তাকে বন্দুকযুদ্ধের নাটক সাজিয়ে মারা হয়েছে। এঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার দাবি করেছেন তিনি। চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির নতুন বার্তাকে জানান, পুলিশ ও সোলাইমান উদ্দিন জিসান বাহিনীর সন্ত্রাসীদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ও জিসান বাহিনীর সহযোগী রনি নিহত হয়েছেন এবং তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল ও ১২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি। নতুন বার্তা/জবা
Tuesday, December 9, 2014
পুলিশের কথিত বন্দুকযুদ্ধে যুবদল কর্মী নিহত :Natun Barta
রাত ১১টায়। নিহত রনি চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়ন যুবদল কর্মী ও দেত্তপাড়া এলাকার মুকবল আহমদের ছেলে। পুলিশ জানায়, সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ বাজারের লতিফপুর এলাকায় পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সোলাইমান উদ্দিন জিসান বাহিনীর জিসানকে ধরতে রাতে ওই এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। এসময় সন্ত্রাসীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এসময় পুলিশ প্রায় ২১ রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এতে সন্ত্রাসী জিসান বাহিনীর সহযোগী রনি নামে একজন নিহত এবং পুলিশ কনস্টেবল মোহামম্মদ আলী, ইব্রাহিম শেখ ও প্রজেসকান্তি দেব নাথ আহত হয়েছেন। আহত তিন পুলিশ সদস্যকে লক্ষ্মীপুর সদর হাসাপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল ও ১২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত রনির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। অপর দিকে জেলা যুবদলে সভাপতি রেজাউল করিম লিটন জানান, বিকেলে চন্দ্রগঞ্জের কন্টোক্টার ব্রিজ এলাকা থেকে যুবদল কর্মী রনিকে পুলিশ আটক করে। পরে রাতে লতিফপুর এলাকা নিয়ে পুলিশ পায়ে গুলি করে তাকে হত্যা করে। কোনো বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেনি। বন্দুকযুদ্ধের নাটক সাজানো হয়েছে। নিহত রনি যুবদল করার কারণে তাকে বন্দুকযুদ্ধের নাটক সাজিয়ে মারা হয়েছে। এঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার দাবি করেছেন তিনি। চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির নতুন বার্তাকে জানান, পুলিশ ও সোলাইমান উদ্দিন জিসান বাহিনীর সন্ত্রাসীদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ও জিসান বাহিনীর সহযোগী রনি নিহত হয়েছেন এবং তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল ও ১২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি। নতুন বার্তা/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment