rve/www/delivery/avw.php?zoneid=708&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=a2c12492' border='0' alt='' /> ট্রাইব্যুনাল বলেন, “উপস্থিত বিজ্ঞ প্রসিকিউশন, বিজ্ঞডিফেন্স ও সাংবাদিকবৃন্দ আজ আমরা আজহারুল ইসলামের মামলার রায়ের জন্য দিন ধার্য করেছি। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা আজহারের মামলার রায় ঘোষণা করব। এ রায়টি মোট ১৫৮ পৃষ্ঠার।” সকাল ১১টা দশ মিনিটে বিচারপতিগণ এজলাসে উঠেন। এরপর ট্রাইব্যুনালে উপস্থি সবাইকে ধন্যবাদ জানান। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম বলেছেন, বিশেষ রায় হওয়ার ক্ষেত্রে বিচারপতিদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করা উচিত নয়। একই সঙ্গে রায়ের বিরুদ্ধে সহিংস কর্মসূচি কাঙ্খিত নয়। চেয়ারম্যান বিচারপতি বলেন, “এ মামলার শেষ দিন বলেছিলাম, আজও বলছি ফৌজদারি মামলায় দুই পক্ষকে খুশি করে রায় দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। বিচারপতিরা সংবিধান ও আইনানুযায়ী শপথবদ্ধ। আইন ও সাক্ষ্য বিশ্লেষণ করে রায় দেই। আমাদের বিচার বিশ্লেষণে যদি ভুল হয়, তাহলে আইনগতভাবে তার প্রতিকার রয়েছে।” তিনিবলেন, “আশা করি যদি কোনো পক্ষ আমাদের রায়ে সংক্ষুদ্ধ বা খুশি না হন, তাহলে উচ্চ আদালতে আপিল করার মাধ্যমে প্রতিকার পাইতে পারেন। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম বলেন, রায়ের বিরুদ্ধে সহিংস কর্মসূচি ঘোষণা আমরা আশা করি না। আবার বিশেষ রায়ের ক্ষেত্রে বিচারপতিদের ওপর মানসিক চাপ প্রয়োগ ঠিক নয়।” “ইদানীং লক্ষ্য করছি দেশের ভেতরের কয়েকটি এবং বিদেশী কিছু মিডিয়া আমাদের ট্রাইব্যুনাল সম্পর্কে এমনভাবে লেখালেখি করছেন, যাতে তারা বুঝাতে চাচ্ছেন যে ট্রাইব্যুনালে শুধুমাত্র এদেশের ধর্মীয় নেতা ও ইসলামিক ধর্মীয় নেতাদের বিরুদ্ধে বিচার করা হচ্ছে।” আমরা এর আগেও বলেছি, একাত্তরে সংঘটিত মানবতাবরোধী অপরাধের বিচার করছি তাতে আসামি কোন দলের বা কোন মতাদর্শের তা বিবেচ্য বিষয় নয়। নতুন বার্তা/এজেখান/জিহ
Tuesday, December 30, 2014
কর্মসূচি দিয়ে রায় পরিবর্তন করা যায় না: ট্রাইব্যুনাল :Natun Barta
ঢাকা: হরতাল অবরোধ বা কোনো কর্মসূচি দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তন করা যাবে না বলে সর্তক করে দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। মঙ্গলবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ সতর্ক বার্তা দেন।
rve/www/delivery/avw.php?zoneid=708&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=a2c12492' border='0' alt='' /> ট্রাইব্যুনাল বলেন, “উপস্থিত বিজ্ঞ প্রসিকিউশন, বিজ্ঞডিফেন্স ও সাংবাদিকবৃন্দ আজ আমরা আজহারুল ইসলামের মামলার রায়ের জন্য দিন ধার্য করেছি। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা আজহারের মামলার রায় ঘোষণা করব। এ রায়টি মোট ১৫৮ পৃষ্ঠার।” সকাল ১১টা দশ মিনিটে বিচারপতিগণ এজলাসে উঠেন। এরপর ট্রাইব্যুনালে উপস্থি সবাইকে ধন্যবাদ জানান। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম বলেছেন, বিশেষ রায় হওয়ার ক্ষেত্রে বিচারপতিদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করা উচিত নয়। একই সঙ্গে রায়ের বিরুদ্ধে সহিংস কর্মসূচি কাঙ্খিত নয়। চেয়ারম্যান বিচারপতি বলেন, “এ মামলার শেষ দিন বলেছিলাম, আজও বলছি ফৌজদারি মামলায় দুই পক্ষকে খুশি করে রায় দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। বিচারপতিরা সংবিধান ও আইনানুযায়ী শপথবদ্ধ। আইন ও সাক্ষ্য বিশ্লেষণ করে রায় দেই। আমাদের বিচার বিশ্লেষণে যদি ভুল হয়, তাহলে আইনগতভাবে তার প্রতিকার রয়েছে।” তিনিবলেন, “আশা করি যদি কোনো পক্ষ আমাদের রায়ে সংক্ষুদ্ধ বা খুশি না হন, তাহলে উচ্চ আদালতে আপিল করার মাধ্যমে প্রতিকার পাইতে পারেন। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম বলেন, রায়ের বিরুদ্ধে সহিংস কর্মসূচি ঘোষণা আমরা আশা করি না। আবার বিশেষ রায়ের ক্ষেত্রে বিচারপতিদের ওপর মানসিক চাপ প্রয়োগ ঠিক নয়।” “ইদানীং লক্ষ্য করছি দেশের ভেতরের কয়েকটি এবং বিদেশী কিছু মিডিয়া আমাদের ট্রাইব্যুনাল সম্পর্কে এমনভাবে লেখালেখি করছেন, যাতে তারা বুঝাতে চাচ্ছেন যে ট্রাইব্যুনালে শুধুমাত্র এদেশের ধর্মীয় নেতা ও ইসলামিক ধর্মীয় নেতাদের বিরুদ্ধে বিচার করা হচ্ছে।” আমরা এর আগেও বলেছি, একাত্তরে সংঘটিত মানবতাবরোধী অপরাধের বিচার করছি তাতে আসামি কোন দলের বা কোন মতাদর্শের তা বিবেচ্য বিষয় নয়। নতুন বার্তা/এজেখান/জিহ
rve/www/delivery/avw.php?zoneid=708&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=a2c12492' border='0' alt='' /> ট্রাইব্যুনাল বলেন, “উপস্থিত বিজ্ঞ প্রসিকিউশন, বিজ্ঞডিফেন্স ও সাংবাদিকবৃন্দ আজ আমরা আজহারুল ইসলামের মামলার রায়ের জন্য দিন ধার্য করেছি। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা আজহারের মামলার রায় ঘোষণা করব। এ রায়টি মোট ১৫৮ পৃষ্ঠার।” সকাল ১১টা দশ মিনিটে বিচারপতিগণ এজলাসে উঠেন। এরপর ট্রাইব্যুনালে উপস্থি সবাইকে ধন্যবাদ জানান। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম বলেছেন, বিশেষ রায় হওয়ার ক্ষেত্রে বিচারপতিদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করা উচিত নয়। একই সঙ্গে রায়ের বিরুদ্ধে সহিংস কর্মসূচি কাঙ্খিত নয়। চেয়ারম্যান বিচারপতি বলেন, “এ মামলার শেষ দিন বলেছিলাম, আজও বলছি ফৌজদারি মামলায় দুই পক্ষকে খুশি করে রায় দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। বিচারপতিরা সংবিধান ও আইনানুযায়ী শপথবদ্ধ। আইন ও সাক্ষ্য বিশ্লেষণ করে রায় দেই। আমাদের বিচার বিশ্লেষণে যদি ভুল হয়, তাহলে আইনগতভাবে তার প্রতিকার রয়েছে।” তিনিবলেন, “আশা করি যদি কোনো পক্ষ আমাদের রায়ে সংক্ষুদ্ধ বা খুশি না হন, তাহলে উচ্চ আদালতে আপিল করার মাধ্যমে প্রতিকার পাইতে পারেন। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম বলেন, রায়ের বিরুদ্ধে সহিংস কর্মসূচি ঘোষণা আমরা আশা করি না। আবার বিশেষ রায়ের ক্ষেত্রে বিচারপতিদের ওপর মানসিক চাপ প্রয়োগ ঠিক নয়।” “ইদানীং লক্ষ্য করছি দেশের ভেতরের কয়েকটি এবং বিদেশী কিছু মিডিয়া আমাদের ট্রাইব্যুনাল সম্পর্কে এমনভাবে লেখালেখি করছেন, যাতে তারা বুঝাতে চাচ্ছেন যে ট্রাইব্যুনালে শুধুমাত্র এদেশের ধর্মীয় নেতা ও ইসলামিক ধর্মীয় নেতাদের বিরুদ্ধে বিচার করা হচ্ছে।” আমরা এর আগেও বলেছি, একাত্তরে সংঘটিত মানবতাবরোধী অপরাধের বিচার করছি তাতে আসামি কোন দলের বা কোন মতাদর্শের তা বিবেচ্য বিষয় নয়। নতুন বার্তা/এজেখান/জিহ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment