ছিল জাতীয় যুদ্ধ। অতীতের মতো এর বিরুদ্ধেও আপনারা রুখে দাঁড়াবেন।” রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারস ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে রণাঙ্গণের মুক্তিযোদ্ধাদের করণীয়’শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। নাম উল্লেখ না করে ক্ষমতাসীনদের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে খালেদা বলেন, “একটি বিশেষ দল স্বাধীনতাযুদ্ধের মনগড়া ইতিহাস বলে যাচ্ছে। সেই খণ্ডিত ও বিকৃত ইতিহাসকে শুদ্ধ করে বলতে গেলে কিংবা চ্যালেঞ্জ করলেই তারা তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠে। তথ্য উপাত্ত দিয়ে কথা বললেই তারা সুষ্ঠু জবাব না দিয়ে অশ্লীল গালিগালাজ ও হুমকি-ধমকি শুরু করে দেয়। এর কারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে তাদের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ।” এর আগে দুপুর একটায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠান শুরু হয়। মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপিত্বে উপস্থিত আছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপির) চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল্লাহ আল নেমান, শমসের মবিন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্যারিষ্টার শাহজাহান ওমর, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর (অব.) ইব্রাহিম, বিএনপির প্রচার বিষয়ক সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক শফিউজ্জামান খোকন, মুক্তিযোদ্ধা সাদেক খান প্রমুখ। এছাড়া আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন ঝালুকাঠি থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সিদ্দিক, ঢাকা থেকে আব্দুর রজ্জাক, নারায়ণগঞ্জ থেকে নূর হোসেন, ফরিদপুর থেকে শাহজাদা মিয়া, কুষ্টিয়া থেকে বাবুল আহমেদ, মাদারীপুর থেকে জাহাঙ্গীর হোসেন, বগুড়া থেকে আব্দুল কাদের, রংপুর থেকে মোজাফ্ফর হোসেন, চট্টগ্রাম থেকে কামাল উদ্দীন, টাঙ্গাইল থেকে শরিফুল ইসলাম শাজাহান, গাজীপুর থেকে আলী আকবর, রাজশাহী থেকে নূর হামিদ রিজভী বীর প্রতীক, মুঞ্চিগঞ্জ থেকে মীর মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম মহানগর থেকে শাহবুদ্দিন আহমেদ, দিনাজপুর থেকে সৈয়দ শাহাদাৎ হোসেন মানিক, শরিয়তপুর থেকে শহীদ পারভেজ ও শেরপুর থেকে ফরিদুর রহমান ফরিদ, ঢাকার চৌধুরী আবু তালেব প্রমুখ। আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত আছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এ এস এম আব্দুল হালিম, আব্দুল মান্নান, অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, সালাহ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ। নতুন বার্তা/বিইউ/জিহ
Sunday, December 21, 2014
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস দলীয়করণ করা হচ্ছে :Natun Barta
ঢাকা: মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস দলীয়করণ করা হচ্ছে অভিযোগ করে এর বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিবাদ জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি বলেন, “স্বাধীনতার উষালগ্ন থেকেই মুক্তিযুদ্ধের সাফল্যকে দলীয়করণ করার অপচেষ্টা শুরু হয়। সেই হীন উদ্দেশ্যে স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসকেও বিকৃত করার প্রক্রিয়া চলে। আপনারা (মুক্তিযোদ্ধা) দৃঢ়কণ্ঠে বলবেন, স্বাধীনতা যুদ্ধ কোনো দলের যুদ্ধ ছিল না। এটা
ছিল জাতীয় যুদ্ধ। অতীতের মতো এর বিরুদ্ধেও আপনারা রুখে দাঁড়াবেন।” রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারস ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে রণাঙ্গণের মুক্তিযোদ্ধাদের করণীয়’শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। নাম উল্লেখ না করে ক্ষমতাসীনদের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে খালেদা বলেন, “একটি বিশেষ দল স্বাধীনতাযুদ্ধের মনগড়া ইতিহাস বলে যাচ্ছে। সেই খণ্ডিত ও বিকৃত ইতিহাসকে শুদ্ধ করে বলতে গেলে কিংবা চ্যালেঞ্জ করলেই তারা তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠে। তথ্য উপাত্ত দিয়ে কথা বললেই তারা সুষ্ঠু জবাব না দিয়ে অশ্লীল গালিগালাজ ও হুমকি-ধমকি শুরু করে দেয়। এর কারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে তাদের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ।” এর আগে দুপুর একটায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠান শুরু হয়। মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপিত্বে উপস্থিত আছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপির) চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল্লাহ আল নেমান, শমসের মবিন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্যারিষ্টার শাহজাহান ওমর, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর (অব.) ইব্রাহিম, বিএনপির প্রচার বিষয়ক সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক শফিউজ্জামান খোকন, মুক্তিযোদ্ধা সাদেক খান প্রমুখ। এছাড়া আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন ঝালুকাঠি থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সিদ্দিক, ঢাকা থেকে আব্দুর রজ্জাক, নারায়ণগঞ্জ থেকে নূর হোসেন, ফরিদপুর থেকে শাহজাদা মিয়া, কুষ্টিয়া থেকে বাবুল আহমেদ, মাদারীপুর থেকে জাহাঙ্গীর হোসেন, বগুড়া থেকে আব্দুল কাদের, রংপুর থেকে মোজাফ্ফর হোসেন, চট্টগ্রাম থেকে কামাল উদ্দীন, টাঙ্গাইল থেকে শরিফুল ইসলাম শাজাহান, গাজীপুর থেকে আলী আকবর, রাজশাহী থেকে নূর হামিদ রিজভী বীর প্রতীক, মুঞ্চিগঞ্জ থেকে মীর মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম মহানগর থেকে শাহবুদ্দিন আহমেদ, দিনাজপুর থেকে সৈয়দ শাহাদাৎ হোসেন মানিক, শরিয়তপুর থেকে শহীদ পারভেজ ও শেরপুর থেকে ফরিদুর রহমান ফরিদ, ঢাকার চৌধুরী আবু তালেব প্রমুখ। আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত আছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এ এস এম আব্দুল হালিম, আব্দুল মান্নান, অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, সালাহ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ। নতুন বার্তা/বিইউ/জিহ
ছিল জাতীয় যুদ্ধ। অতীতের মতো এর বিরুদ্ধেও আপনারা রুখে দাঁড়াবেন।” রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারস ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে রণাঙ্গণের মুক্তিযোদ্ধাদের করণীয়’শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। নাম উল্লেখ না করে ক্ষমতাসীনদের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে খালেদা বলেন, “একটি বিশেষ দল স্বাধীনতাযুদ্ধের মনগড়া ইতিহাস বলে যাচ্ছে। সেই খণ্ডিত ও বিকৃত ইতিহাসকে শুদ্ধ করে বলতে গেলে কিংবা চ্যালেঞ্জ করলেই তারা তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠে। তথ্য উপাত্ত দিয়ে কথা বললেই তারা সুষ্ঠু জবাব না দিয়ে অশ্লীল গালিগালাজ ও হুমকি-ধমকি শুরু করে দেয়। এর কারণ স্বাধীনতা যুদ্ধে তাদের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ।” এর আগে দুপুর একটায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠান শুরু হয়। মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপিত্বে উপস্থিত আছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপির) চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল্লাহ আল নেমান, শমসের মবিন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্যারিষ্টার শাহজাহান ওমর, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর (অব.) ইব্রাহিম, বিএনপির প্রচার বিষয়ক সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক শফিউজ্জামান খোকন, মুক্তিযোদ্ধা সাদেক খান প্রমুখ। এছাড়া আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন ঝালুকাঠি থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সিদ্দিক, ঢাকা থেকে আব্দুর রজ্জাক, নারায়ণগঞ্জ থেকে নূর হোসেন, ফরিদপুর থেকে শাহজাদা মিয়া, কুষ্টিয়া থেকে বাবুল আহমেদ, মাদারীপুর থেকে জাহাঙ্গীর হোসেন, বগুড়া থেকে আব্দুল কাদের, রংপুর থেকে মোজাফ্ফর হোসেন, চট্টগ্রাম থেকে কামাল উদ্দীন, টাঙ্গাইল থেকে শরিফুল ইসলাম শাজাহান, গাজীপুর থেকে আলী আকবর, রাজশাহী থেকে নূর হামিদ রিজভী বীর প্রতীক, মুঞ্চিগঞ্জ থেকে মীর মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম মহানগর থেকে শাহবুদ্দিন আহমেদ, দিনাজপুর থেকে সৈয়দ শাহাদাৎ হোসেন মানিক, শরিয়তপুর থেকে শহীদ পারভেজ ও শেরপুর থেকে ফরিদুর রহমান ফরিদ, ঢাকার চৌধুরী আবু তালেব প্রমুখ। আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত আছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এ এস এম আব্দুল হালিম, আব্দুল মান্নান, অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, মিজানুর রহমান মিনু, সালাহ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ। নতুন বার্তা/বিইউ/জিহ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment