
্ট আইসিপি বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার আব্দুর রহিম ও স্থানীয়রা বলেন, বিজিবি সমস্ত প্রকার চোরাচালান রোধে কাজ করে যাচ্ছে। পাসপোর্ট চেকিংয়ের বিষয়টি কাস্টম সদস্যদের। এক পাসপোর্ট যাত্রী কি করে কাস্টমসের চোখ ফাঁকি দিয়ে স্বর্ণের বারগুলো নিয়ে যাচ্ছে ভারতে। আটক করছে ওপারের কাস্টম। এটা বিস্ময়ের বিষয়। বিজিবি কর্মকর্তা আরো বলেন, বিএসএফের মাধ্যমে জানতে পারেন ভারতের কাশ্মিরের এক পাসপোর্ট যাত্রী ৪ কেজি ৬শ' গ্রাম স্বর্ণের বারসহ কাস্টমসের হাতে আটক হয়েছে। এ বিষয়ে বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টম ইমিগ্রেশনে দায়িত্বরত কাস্টম সুপার উত্তম কুমার-স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে রাজি হয়নি। কাস্টম সদস্যদের যোগ সাজসে সোনা পাচার সহ লেগেজ চেক না করা ও চেকিং মেশিনটি বন্ধ করে রাখার বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি। এবিষয়ে তিনি বলেন ওপারের কাস্টমসের হাতে সোনা আটকের কথা শুনেছি তবে বিস্তারিত জানেন না বলে জানান তিনি। বেনাপোল-পেট্টাপোল স্থলবন্দর দিয়ে একের পর এক সোনা চোরা চালানের ঘটনা ঘটলেও কাস্টম সদস্যরা থাকছেন নির্বাক। অভিযুক্ত কাস্টম সদস্যেদের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত পূর্বক শাস্তি মূলক ব্যবস্থ্য গ্রহণের জোর দাবী জানান বন্দর ব্যবহারকারীরাসহ স্থানীয়রা। এআর
No comments:
Post a Comment