লা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হামলার আমরা নিন্দা করি। একটি স্বাধীন সভ্য দেশে নারী লাঞ্ছনার মতো ঘটনা অত্যন্ত লজ্জাজনক, যা এই সরকারের আমলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ নানা ক্ষেত্রে অহরহ-ই ঘটছে। আজ (রবিবার) একটি প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনের উদ্যোগে নারী লাঞ্ছনার প্রতিবাদ করতে যেয়ে প্রতিবাদকারীরাই যেভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে লাঞ্ছিত হয়েছে, তাতে আমরা বিস্মিত। বিবৃতিতে বলা হয়, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রতিবাদ করার অধিকার থাকলেও দেশে আজ কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে, যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে কোনোভাবেই সংগতিপূর্ণ নয়। আমরা আজ ছাত্রদের মিছিলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের দ্বারা যে নির্যাতনের ঘটনা দেখলাম, তা খুবই দুঃখজনক। এই ঘটনার আমরা নিন্দা করি। উল্লেখ্য, বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যৌন নিপীড়নের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারসহ ৬ দফা দাবিতে গতকাল রবিবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয় ঘেরাও করতে যায় ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা। দুপুর ১২টার দিকে মধুর ক্যান্টিন থেকে ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করেন। মিছিলটি ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদিক্ষণ করে ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ের দিকে যায়। ছাত্র ইউনিয়নের এ কর্মসূচি ঠেকাতে পুলিশ আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখে। বিশেষ করে ঢাবি ক্যাম্পাস ও শাহবাগ এলাকায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন ছিল। ব্যারিকেড দেয়া হয় শাহবাগে। তবে ছাত্র ইউনিয়নের মিছিলটি শাহবাগের দিকে না গিয়ে উল্টোপথে টিএসসি-কার্জন হল হয়ে ডিএমপি কার্যালয়ের দিকে চলে যায়। প্রধান বিচারপতির বাসভবনের কাছে পুলিশি বাধায় পড়ে মিছিলটি। বাধা পেয়ে ছাত্র ইউনিয়ন নেতাকর্মীরা রাস্তায় অবস্থান নেন এবং নেতারা বক্তব্য দিতে শুরু করেন। অবস্থানের প্রায় আধা-ঘণ্টার মাথায় পুলিশ নেতাকর্মীদের ওপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ করেন ছাত্র ইউনিয়নের নেতারা। এতে ৩৩ জন আহত হন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে আটক করে পাঁচজনকে। মন্তব্য
Monday, May 11, 2015
অন্যায়ের প্রতিবাদ এখন খুবই ঝুঁকিপূর্ণ: বিএনপি:আরটিএনএন
লা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হামলার আমরা নিন্দা করি। একটি স্বাধীন সভ্য দেশে নারী লাঞ্ছনার মতো ঘটনা অত্যন্ত লজ্জাজনক, যা এই সরকারের আমলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ নানা ক্ষেত্রে অহরহ-ই ঘটছে। আজ (রবিবার) একটি প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনের উদ্যোগে নারী লাঞ্ছনার প্রতিবাদ করতে যেয়ে প্রতিবাদকারীরাই যেভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে লাঞ্ছিত হয়েছে, তাতে আমরা বিস্মিত। বিবৃতিতে বলা হয়, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রতিবাদ করার অধিকার থাকলেও দেশে আজ কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে, যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে কোনোভাবেই সংগতিপূর্ণ নয়। আমরা আজ ছাত্রদের মিছিলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের দ্বারা যে নির্যাতনের ঘটনা দেখলাম, তা খুবই দুঃখজনক। এই ঘটনার আমরা নিন্দা করি। উল্লেখ্য, বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যৌন নিপীড়নের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারসহ ৬ দফা দাবিতে গতকাল রবিবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয় ঘেরাও করতে যায় ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা। দুপুর ১২টার দিকে মধুর ক্যান্টিন থেকে ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করেন। মিছিলটি ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদিক্ষণ করে ডিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ের দিকে যায়। ছাত্র ইউনিয়নের এ কর্মসূচি ঠেকাতে পুলিশ আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখে। বিশেষ করে ঢাবি ক্যাম্পাস ও শাহবাগ এলাকায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন ছিল। ব্যারিকেড দেয়া হয় শাহবাগে। তবে ছাত্র ইউনিয়নের মিছিলটি শাহবাগের দিকে না গিয়ে উল্টোপথে টিএসসি-কার্জন হল হয়ে ডিএমপি কার্যালয়ের দিকে চলে যায়। প্রধান বিচারপতির বাসভবনের কাছে পুলিশি বাধায় পড়ে মিছিলটি। বাধা পেয়ে ছাত্র ইউনিয়ন নেতাকর্মীরা রাস্তায় অবস্থান নেন এবং নেতারা বক্তব্য দিতে শুরু করেন। অবস্থানের প্রায় আধা-ঘণ্টার মাথায় পুলিশ নেতাকর্মীদের ওপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ করেন ছাত্র ইউনিয়নের নেতারা। এতে ৩৩ জন আহত হন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে আটক করে পাঁচজনকে। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment