জানানো হয়, চিড়িয়াখানায় আগুন লাগেনি। গরমে সাদা বাঘের মাথা আগুন। তা ঠাণ্ডা করতে বাঘের গায়ে, খাঁচায় ঢালতে হবে পানি। তাই প্রয়োজন দমকল বাহিনীর। বোকারোর দমকল সূত্রে খবর, চিড়িয়াখানার বাঘকে স্নান করানোর অনুরোধ আগে কোনও দিনই আসেনি। তবে, ফোন পাওয়ার পরই দ্রুত দমকলের একটি ইঞ্জিন চিড়িয়াখানায় যায়। বোকারো চিড়িয়াখানার চিকিৎসক গৌতম চক্রবর্তী বলেন, ‘গরমে চিড়িয়াখানার প্রাণীগুলি খুব কাহিল হয়ে পড়েছে। তাদের শরীর ঠিক রাখতে বিশেষ রকম খাবার দেওয়া হচ্ছে। খাঁচার পাশে রয়েছে কুলারও।’ তিনি জানান, সাদা বাঘ সতপুদার ছটফটানি বাড়ছিল। গরমে হাঁসফাঁস করছিল সে। সোমবার দুপুরে অসহ্য গরমে কুলারের হাওয়ায় কোনও কাজ হচ্ছিল না। ক্রমশই কাহিল হয়ে পড়ছিল সাদা বাঘটি। সে জন্যই দমকল ডাকতে হয়। গৌতমবাবু জানান, অন্যান্য খাঁচার মতো সাদা বাঘের খাঁচার সামনেও কুলার রয়েছে। স্নান করার জন্য রয়েছে জলাধার। সব সময় চলে ফ্যানও। কিন্তু দুপুরে কুলার চালিয়েও খাঁচা ঠাণ্ডা করা যাচ্ছিল না। তাই বেশি করে পানি ঢেলে তা আরো ঠাণ্ডা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানান, দমকলের হোস পাইপে খাঁচায় পানি ছিটানোর সময় প্রথমে একটু ভয় পেয়েছিল সাদা বাঘটি। পরে মজা পেয়ে যায়। ঝাড়খণ্ড জুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ। বোকারোর তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসও। দুপুরে সেখানকার রাস্তাঘাট শুনশান হয়ে যাচ্ছে। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, গরমে নাজেহাল পশুপাখিরাও। তাই প্রয়োজনে শুধু সাদা বাঘেই নয়, ভালুক, বানর বা অন্য জন্তুর খাঁচায় দমকল ডেকে পানি ছিটানো হতেই পারে। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা মন্তব্য
Tuesday, May 26, 2015
গরমে কাহিল বাঘকে ভেজালেন দমকলকর্মীরা:আরটিএনএন
জানানো হয়, চিড়িয়াখানায় আগুন লাগেনি। গরমে সাদা বাঘের মাথা আগুন। তা ঠাণ্ডা করতে বাঘের গায়ে, খাঁচায় ঢালতে হবে পানি। তাই প্রয়োজন দমকল বাহিনীর। বোকারোর দমকল সূত্রে খবর, চিড়িয়াখানার বাঘকে স্নান করানোর অনুরোধ আগে কোনও দিনই আসেনি। তবে, ফোন পাওয়ার পরই দ্রুত দমকলের একটি ইঞ্জিন চিড়িয়াখানায় যায়। বোকারো চিড়িয়াখানার চিকিৎসক গৌতম চক্রবর্তী বলেন, ‘গরমে চিড়িয়াখানার প্রাণীগুলি খুব কাহিল হয়ে পড়েছে। তাদের শরীর ঠিক রাখতে বিশেষ রকম খাবার দেওয়া হচ্ছে। খাঁচার পাশে রয়েছে কুলারও।’ তিনি জানান, সাদা বাঘ সতপুদার ছটফটানি বাড়ছিল। গরমে হাঁসফাঁস করছিল সে। সোমবার দুপুরে অসহ্য গরমে কুলারের হাওয়ায় কোনও কাজ হচ্ছিল না। ক্রমশই কাহিল হয়ে পড়ছিল সাদা বাঘটি। সে জন্যই দমকল ডাকতে হয়। গৌতমবাবু জানান, অন্যান্য খাঁচার মতো সাদা বাঘের খাঁচার সামনেও কুলার রয়েছে। স্নান করার জন্য রয়েছে জলাধার। সব সময় চলে ফ্যানও। কিন্তু দুপুরে কুলার চালিয়েও খাঁচা ঠাণ্ডা করা যাচ্ছিল না। তাই বেশি করে পানি ঢেলে তা আরো ঠাণ্ডা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানান, দমকলের হোস পাইপে খাঁচায় পানি ছিটানোর সময় প্রথমে একটু ভয় পেয়েছিল সাদা বাঘটি। পরে মজা পেয়ে যায়। ঝাড়খণ্ড জুড়ে চলছে তাপপ্রবাহ। বোকারোর তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসও। দুপুরে সেখানকার রাস্তাঘাট শুনশান হয়ে যাচ্ছে। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, গরমে নাজেহাল পশুপাখিরাও। তাই প্রয়োজনে শুধু সাদা বাঘেই নয়, ভালুক, বানর বা অন্য জন্তুর খাঁচায় দমকল ডেকে পানি ছিটানো হতেই পারে। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment