্রাইভেট লিমিটেড নামের মুম্বাই ভিত্তিক কোম্পানিটি সম্প্রতি চাকরির বিজ্ঞাপন দেয়। ইন্টারন্যাশনাল বিজনেসে এমবিএ করা জিশান আলী খানও তার বন্ধুদের সাথে চাকরির জন্য আবেদন করেন। নিয়ম অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার তিনি তার সিভি কোম্পানির ইমেইলে পাঠান। এর বিশ মিনিটের মধ্যেই ফিরতি ইমেইল আসে জিশানের কাছে। তিনি বলেন, ‘আরো বেশ কয়েকজন বন্ধুর সাথে আমিও সিভি পাঠাই। তাদের প্রায় অর্ধেককে তাৎক্ষণিকভাবে ডাকা হয়েছে। আর আমি আবেদনের বিশ মিনিটের মধ্যে একটি ফিরতি ইমেইল পাই। সেটা পড়ে আমি অবাক হয়ে যাই।’ জিশান বলেন, ‘প্রথমে আমি এটাকে কৌতুক মনে করেছিলাম। তারা যদি আমার আবেদন গ্রহণ না-ই করতে চায় তাহলে অন্য কারণ দেখাতে পারতো।’ পরে তার এই বাজে অভিজ্ঞতার কথা লিখে ফেসবুকে একটা পোস্ট করেন জিশান। এতে অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ঘটনাটি নিয়ে বেশ সমালোচনা শুরু হওয়ায় বুধবার কোম্পানির একজন সিনিয়র এক্সিকিউটিভের পক্ষ থেকে ‘দুঃখ’ প্রকাশ করে আরেকটি ইমেইল পাঠানো হয় জিশানের কাছে। হরে কৃষ্ণার এইচআর বিভাগের প্রধান এবং সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহেন্দ্র এস. দেশমুখের পাঠানো সেই ইমেইলে বলা হয়, ‘আমরা এটা পরিস্কার করতে চাই যে, লিঙ্গ, গোত্র বা ধর্ম বিবেচনায় আমাদের কোম্পানি চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে কোনো বৈষম্য করে না। কোনো কারণে কষ্ট পেয়ে থাকলে আমরা গভীরভাবে দুঃখিত।’ জিশানের পক্ষ থেকে দ্য হিন্দু পত্রিকাকে দেয়া ইমেইলের একটি স্ন্যাপশটে দেখা যায় দেশমুখ আরো লিখেছেন, ‘নতুন যোগ দেয়া আমার একজন প্রশিক্ষণার্থী সহকর্মী মিসেস দিপিকা টিকে ভুল করে ইমেইলটি পাঠিয়েছিলেন।’ সূত্র: দ্য হিন্দু মন্তব্য
Thursday, May 21, 2015
‘দুঃখিত, আমরা মুসলিমদের চাকরি দেই না’:আরটিএনএন
্রাইভেট লিমিটেড নামের মুম্বাই ভিত্তিক কোম্পানিটি সম্প্রতি চাকরির বিজ্ঞাপন দেয়। ইন্টারন্যাশনাল বিজনেসে এমবিএ করা জিশান আলী খানও তার বন্ধুদের সাথে চাকরির জন্য আবেদন করেন। নিয়ম অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার তিনি তার সিভি কোম্পানির ইমেইলে পাঠান। এর বিশ মিনিটের মধ্যেই ফিরতি ইমেইল আসে জিশানের কাছে। তিনি বলেন, ‘আরো বেশ কয়েকজন বন্ধুর সাথে আমিও সিভি পাঠাই। তাদের প্রায় অর্ধেককে তাৎক্ষণিকভাবে ডাকা হয়েছে। আর আমি আবেদনের বিশ মিনিটের মধ্যে একটি ফিরতি ইমেইল পাই। সেটা পড়ে আমি অবাক হয়ে যাই।’ জিশান বলেন, ‘প্রথমে আমি এটাকে কৌতুক মনে করেছিলাম। তারা যদি আমার আবেদন গ্রহণ না-ই করতে চায় তাহলে অন্য কারণ দেখাতে পারতো।’ পরে তার এই বাজে অভিজ্ঞতার কথা লিখে ফেসবুকে একটা পোস্ট করেন জিশান। এতে অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ঘটনাটি নিয়ে বেশ সমালোচনা শুরু হওয়ায় বুধবার কোম্পানির একজন সিনিয়র এক্সিকিউটিভের পক্ষ থেকে ‘দুঃখ’ প্রকাশ করে আরেকটি ইমেইল পাঠানো হয় জিশানের কাছে। হরে কৃষ্ণার এইচআর বিভাগের প্রধান এবং সহকারী ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহেন্দ্র এস. দেশমুখের পাঠানো সেই ইমেইলে বলা হয়, ‘আমরা এটা পরিস্কার করতে চাই যে, লিঙ্গ, গোত্র বা ধর্ম বিবেচনায় আমাদের কোম্পানি চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে কোনো বৈষম্য করে না। কোনো কারণে কষ্ট পেয়ে থাকলে আমরা গভীরভাবে দুঃখিত।’ জিশানের পক্ষ থেকে দ্য হিন্দু পত্রিকাকে দেয়া ইমেইলের একটি স্ন্যাপশটে দেখা যায় দেশমুখ আরো লিখেছেন, ‘নতুন যোগ দেয়া আমার একজন প্রশিক্ষণার্থী সহকর্মী মিসেস দিপিকা টিকে ভুল করে ইমেইলটি পাঠিয়েছিলেন।’ সূত্র: দ্য হিন্দু মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment