ায়ের কপি নিয়ে যান বিচারপতি এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী। নিয়মানুয়ায়ী রায়ের কপিতে বিচারপতিদের স্বাক্ষরের পর রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে আসবে। রেজিস্ট্রার হাতে পাওয়ার পর এটিতে তিনি স্বাক্ষর করবেন। তারপর এটি পাঠানো হবে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে। আইন অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া রায়ের কপি কারাগারে পৌঁছনোর পর কামারুজ্জামানকে কারা কর্তৃপক্ষ আদেশটি পড়ে শোনাবেন এবং তিনি প্রাণভিক্ষার আবেদন করতে চান কি না তা জানতে চাইবেন। কামারুজ্জামান প্রাণভিক্ষা না চাইলে এর পর যে কোনো সময় দণ্ড কার্যকর করা যাবে। এর আগে সোমবার কামারুজ্মানের রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়ে ফাঁসিরদণ্ড বহাল রাখেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ। অন্য তিন বিচারপতি হলেন বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিয়া, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী এবং বিচারপতি এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী। ২০১৩ সালের ৯ মে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কামারুজ্জামানকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। জেআই
Wednesday, April 8, 2015
রায়ের কপিতে প্রধান বিচারপতির অনুমোদন:Time News
রায়ের কপিতে প্রধান বিচারপতির অনুমোদন স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ০৮ এপ্রিল, ২০১৫ ০১:২৫:৫১ জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের রিভিউ আবেদন খারিজের রায়ের খসড়া কপি প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ তিন বিচারপতি অনুমোদন করেছেন। আগামীকাল রায়ের কপিতে বিচারপতিরা স্বাক্ষর করতে পারেন বলে জানা গেছে। এর আগে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার কাছে র
ায়ের কপি নিয়ে যান বিচারপতি এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী। নিয়মানুয়ায়ী রায়ের কপিতে বিচারপতিদের স্বাক্ষরের পর রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে আসবে। রেজিস্ট্রার হাতে পাওয়ার পর এটিতে তিনি স্বাক্ষর করবেন। তারপর এটি পাঠানো হবে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে। আইন অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া রায়ের কপি কারাগারে পৌঁছনোর পর কামারুজ্জামানকে কারা কর্তৃপক্ষ আদেশটি পড়ে শোনাবেন এবং তিনি প্রাণভিক্ষার আবেদন করতে চান কি না তা জানতে চাইবেন। কামারুজ্জামান প্রাণভিক্ষা না চাইলে এর পর যে কোনো সময় দণ্ড কার্যকর করা যাবে। এর আগে সোমবার কামারুজ্মানের রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়ে ফাঁসিরদণ্ড বহাল রাখেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ। অন্য তিন বিচারপতি হলেন বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিয়া, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী এবং বিচারপতি এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী। ২০১৩ সালের ৯ মে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কামারুজ্জামানকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। জেআই
ায়ের কপি নিয়ে যান বিচারপতি এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী। নিয়মানুয়ায়ী রায়ের কপিতে বিচারপতিদের স্বাক্ষরের পর রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে আসবে। রেজিস্ট্রার হাতে পাওয়ার পর এটিতে তিনি স্বাক্ষর করবেন। তারপর এটি পাঠানো হবে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে। আইন অনুযায়ী, মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া রায়ের কপি কারাগারে পৌঁছনোর পর কামারুজ্জামানকে কারা কর্তৃপক্ষ আদেশটি পড়ে শোনাবেন এবং তিনি প্রাণভিক্ষার আবেদন করতে চান কি না তা জানতে চাইবেন। কামারুজ্জামান প্রাণভিক্ষা না চাইলে এর পর যে কোনো সময় দণ্ড কার্যকর করা যাবে। এর আগে সোমবার কামারুজ্মানের রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়ে ফাঁসিরদণ্ড বহাল রাখেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ। অন্য তিন বিচারপতি হলেন বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিয়া, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী এবং বিচারপতি এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী। ২০১৩ সালের ৯ মে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কামারুজ্জামানকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment