মিশন সচিবালয়ের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে যুগ্ম সচিব জেসমিন টূলী, জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। সিইসি বলেন, সবাইকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাব। তারপরও যদি সবাই না আসে নির্বাচন করতে হবে। তিনি বলেন, ‘ডিসিসি নির্বাচন নিয়ে সামনে আমোদের কোনো বাধা নেই। সীমানা সংক্রান্ত জটিলতাও দূর হয়েছে। এখন দুটো বিষয় চূড়ান্ত করতে হবে— একটি হলো ওয়ার্ড অনুসারে ভোটার তালিকা মিলিয়ে দেখা, অপরটি ভোটকেন্দ্র। তফসিল ঘোষণার আগে আমাদের ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত করতে হবে। এরপর গেজেট প্রকাশ করে প্রস্তুতি শেষ হবে। তারপর তফসিল ঘোষণা করব। আমরা কাজটি নির্ভুল করতে চাই, কর্মকর্তাদের তেমন নির্দেশনায় দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষা চলছে। এইচএসসি পরীক্ষাও ১ এপ্রিলে শুরু হবে। তারপর রোজা আসছে। রোজার মধ্যেও আমরা নির্বাচন থেকে বিরত থাকি। সব কিছু বাদ-ছাদ দিয়েই নির্বাচন করতে হবে।’ সিইসি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রাণলয়ের সঙ্গে বসে এ বিষয়ে আলোচনা করব। এরপর একটি পছন্দমতো তারিখ নির্ধারণ করা হবে।’ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘আইন বাঁচিয়ে নির্বাচন করতে হবে। ১৮০ দিন সময়সীমা বেঁধে দেওয়া আছে। ১৮০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে। ২৬ জুলাই বৈঠক হয়েছিল, সে হিসেবে ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সে সময় রোজা থাকবে। তাই রোজার আগেই সিসিসি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ছক করা হয়েছে।’ বর্তমানে নির্বাচনের পরিবেশ রয়েছে কিনা এবং ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে ইসি ভাবছে কিনা— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, ঢাকাবাসী ঢাকা সিটি নির্বাচনের জন্য উদ্বিগ্ন রয়েছে। তিনি বলেন, প্রশাসক দিয়ে নাকি নগরবাসীর কাজ হচ্ছে না। নির্বাচনের আগে আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করব। আশা করছি, নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। যাতে লোকজন নির্বাচনে অংশ নিতে পারে।’ ডিসিসি নির্বাচনে সেনাবাহিনী ব্যবহার করা হবে কিনা জানতে চাইলে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো ছোট নির্বাচনে এর আগে কখনও সেনাবাহিনী ব্যবহার করিনি। নরমাল আইনশৃঙ্খা বাহিনী দিয়েই নির্বাচন পরিচালনা করেছি।’ তবে আমরা তফসিল ঘোষণার পর পরিস্থিতি নিয়ে তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে থাকি। তাদের কাছে একটা ছক ইসির পক্ষ থেকে দেওয়া হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সে হিসেবে কাজ করে। পরে স্থানীয় নির্বাচন কর্মকর্তাদের চাহিদা অনুযায়ী কোথাও র্যােব, কোথাও পুলিশ সদস্য বাড়িয়ে দেওয়া হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন এক সঙ্গে করার কোনো পরিকল্পনা নির্বাচন কমিশনের রয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবগুলোই আমরা মাথায় রাখব।’ সিইসি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয় সবসময় আমাদের সাপোর্ট করে থাকে। আপনারা জানেন, পরীক্ষার সময় একরকম চেয়ার টেবিল সাজানো থাকে। পরে চেয়ার টেবিল আবারও ওলট-পালট করতে হয়। এ কারণে একটি গ্যাপের প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া নির্বাচন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিতেও সময় লাগে। কাজেই কিছুটা সময় আমাদের লাগবে। সেটা নিয়ে আমরা তাদের (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) সঙ্গে বসব, বড় না হলেও মাঝারি সাইজের একটি গ্যাপ যদি তারা দেন, তার মধ্যে নির্বাচন করে ফেলব। ক্রিকেটার যেমন একটা গ্যাপ খোঁজেন। তেমন একটি গ্যাপ চাই আমাদের। স্কুল কলেজ ছাড়া আমাদের উপায় নেই। রোজার আগে ডিসিসি নির্বাচন করতে চান কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘একটি (সিসিসি) নিবার্চন রোজার আগেই করতে হবে। ডিসিসি নিয়ে আলাপ আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। একে
Sunday, March 1, 2015
সব রাজনৈতিক দল না আসলেও ডিসিসির নির্বাচন হবে: সিইসি:Time News
সব রাজনৈতিক দল না আসলেও ডিসিসির নির্বাচন হবে: সিইসি স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ০১ মার্চ, ২০১৫ ১৭:৫৩:০৫ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিব উদ্দিন আহমদ বলেছেন, সব রাজনৈতিক দল না আসলেও ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) নির্বাচন হবে। তিনি বলেন, গত বছর ৫ জানুয়ারির ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চেয়েছিলাম। কিন্ত সবাই আসেননি। ফলে ওই নির্বাচন হয়েছে। রবিবার বিকেলে শেরে বাংলানগরস্থ নির্বাচন ক
মিশন সচিবালয়ের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে যুগ্ম সচিব জেসমিন টূলী, জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। সিইসি বলেন, সবাইকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাব। তারপরও যদি সবাই না আসে নির্বাচন করতে হবে। তিনি বলেন, ‘ডিসিসি নির্বাচন নিয়ে সামনে আমোদের কোনো বাধা নেই। সীমানা সংক্রান্ত জটিলতাও দূর হয়েছে। এখন দুটো বিষয় চূড়ান্ত করতে হবে— একটি হলো ওয়ার্ড অনুসারে ভোটার তালিকা মিলিয়ে দেখা, অপরটি ভোটকেন্দ্র। তফসিল ঘোষণার আগে আমাদের ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত করতে হবে। এরপর গেজেট প্রকাশ করে প্রস্তুতি শেষ হবে। তারপর তফসিল ঘোষণা করব। আমরা কাজটি নির্ভুল করতে চাই, কর্মকর্তাদের তেমন নির্দেশনায় দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষা চলছে। এইচএসসি পরীক্ষাও ১ এপ্রিলে শুরু হবে। তারপর রোজা আসছে। রোজার মধ্যেও আমরা নির্বাচন থেকে বিরত থাকি। সব কিছু বাদ-ছাদ দিয়েই নির্বাচন করতে হবে।’ সিইসি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রাণলয়ের সঙ্গে বসে এ বিষয়ে আলোচনা করব। এরপর একটি পছন্দমতো তারিখ নির্ধারণ করা হবে।’ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘আইন বাঁচিয়ে নির্বাচন করতে হবে। ১৮০ দিন সময়সীমা বেঁধে দেওয়া আছে। ১৮০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে। ২৬ জুলাই বৈঠক হয়েছিল, সে হিসেবে ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সে সময় রোজা থাকবে। তাই রোজার আগেই সিসিসি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ছক করা হয়েছে।’ বর্তমানে নির্বাচনের পরিবেশ রয়েছে কিনা এবং ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে ইসি ভাবছে কিনা— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, ঢাকাবাসী ঢাকা সিটি নির্বাচনের জন্য উদ্বিগ্ন রয়েছে। তিনি বলেন, প্রশাসক দিয়ে নাকি নগরবাসীর কাজ হচ্ছে না। নির্বাচনের আগে আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করব। আশা করছি, নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। যাতে লোকজন নির্বাচনে অংশ নিতে পারে।’ ডিসিসি নির্বাচনে সেনাবাহিনী ব্যবহার করা হবে কিনা জানতে চাইলে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো ছোট নির্বাচনে এর আগে কখনও সেনাবাহিনী ব্যবহার করিনি। নরমাল আইনশৃঙ্খা বাহিনী দিয়েই নির্বাচন পরিচালনা করেছি।’ তবে আমরা তফসিল ঘোষণার পর পরিস্থিতি নিয়ে তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে থাকি। তাদের কাছে একটা ছক ইসির পক্ষ থেকে দেওয়া হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সে হিসেবে কাজ করে। পরে স্থানীয় নির্বাচন কর্মকর্তাদের চাহিদা অনুযায়ী কোথাও র্যােব, কোথাও পুলিশ সদস্য বাড়িয়ে দেওয়া হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন এক সঙ্গে করার কোনো পরিকল্পনা নির্বাচন কমিশনের রয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবগুলোই আমরা মাথায় রাখব।’ সিইসি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয় সবসময় আমাদের সাপোর্ট করে থাকে। আপনারা জানেন, পরীক্ষার সময় একরকম চেয়ার টেবিল সাজানো থাকে। পরে চেয়ার টেবিল আবারও ওলট-পালট করতে হয়। এ কারণে একটি গ্যাপের প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া নির্বাচন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিতেও সময় লাগে। কাজেই কিছুটা সময় আমাদের লাগবে। সেটা নিয়ে আমরা তাদের (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) সঙ্গে বসব, বড় না হলেও মাঝারি সাইজের একটি গ্যাপ যদি তারা দেন, তার মধ্যে নির্বাচন করে ফেলব। ক্রিকেটার যেমন একটা গ্যাপ খোঁজেন। তেমন একটি গ্যাপ চাই আমাদের। স্কুল কলেজ ছাড়া আমাদের উপায় নেই। রোজার আগে ডিসিসি নির্বাচন করতে চান কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘একটি (সিসিসি) নিবার্চন রোজার আগেই করতে হবে। ডিসিসি নিয়ে আলাপ আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। একে
মিশন সচিবালয়ের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে যুগ্ম সচিব জেসমিন টূলী, জনসংযোগ পরিচালক এসএম আসদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। সিইসি বলেন, সবাইকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাব। তারপরও যদি সবাই না আসে নির্বাচন করতে হবে। তিনি বলেন, ‘ডিসিসি নির্বাচন নিয়ে সামনে আমোদের কোনো বাধা নেই। সীমানা সংক্রান্ত জটিলতাও দূর হয়েছে। এখন দুটো বিষয় চূড়ান্ত করতে হবে— একটি হলো ওয়ার্ড অনুসারে ভোটার তালিকা মিলিয়ে দেখা, অপরটি ভোটকেন্দ্র। তফসিল ঘোষণার আগে আমাদের ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত করতে হবে। এরপর গেজেট প্রকাশ করে প্রস্তুতি শেষ হবে। তারপর তফসিল ঘোষণা করব। আমরা কাজটি নির্ভুল করতে চাই, কর্মকর্তাদের তেমন নির্দেশনায় দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষা চলছে। এইচএসসি পরীক্ষাও ১ এপ্রিলে শুরু হবে। তারপর রোজা আসছে। রোজার মধ্যেও আমরা নির্বাচন থেকে বিরত থাকি। সব কিছু বাদ-ছাদ দিয়েই নির্বাচন করতে হবে।’ সিইসি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রাণলয়ের সঙ্গে বসে এ বিষয়ে আলোচনা করব। এরপর একটি পছন্দমতো তারিখ নির্ধারণ করা হবে।’ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, ‘আইন বাঁচিয়ে নির্বাচন করতে হবে। ১৮০ দিন সময়সীমা বেঁধে দেওয়া আছে। ১৮০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে। ২৬ জুলাই বৈঠক হয়েছিল, সে হিসেবে ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সে সময় রোজা থাকবে। তাই রোজার আগেই সিসিসি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ছক করা হয়েছে।’ বর্তমানে নির্বাচনের পরিবেশ রয়েছে কিনা এবং ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে ইসি ভাবছে কিনা— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, ঢাকাবাসী ঢাকা সিটি নির্বাচনের জন্য উদ্বিগ্ন রয়েছে। তিনি বলেন, প্রশাসক দিয়ে নাকি নগরবাসীর কাজ হচ্ছে না। নির্বাচনের আগে আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করব। আশা করছি, নির্বাচনের আগে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। যাতে লোকজন নির্বাচনে অংশ নিতে পারে।’ ডিসিসি নির্বাচনে সেনাবাহিনী ব্যবহার করা হবে কিনা জানতে চাইলে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো ছোট নির্বাচনে এর আগে কখনও সেনাবাহিনী ব্যবহার করিনি। নরমাল আইনশৃঙ্খা বাহিনী দিয়েই নির্বাচন পরিচালনা করেছি।’ তবে আমরা তফসিল ঘোষণার পর পরিস্থিতি নিয়ে তাদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে থাকি। তাদের কাছে একটা ছক ইসির পক্ষ থেকে দেওয়া হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সে হিসেবে কাজ করে। পরে স্থানীয় নির্বাচন কর্মকর্তাদের চাহিদা অনুযায়ী কোথাও র্যােব, কোথাও পুলিশ সদস্য বাড়িয়ে দেওয়া হয়। ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচন এক সঙ্গে করার কোনো পরিকল্পনা নির্বাচন কমিশনের রয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবগুলোই আমরা মাথায় রাখব।’ সিইসি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয় সবসময় আমাদের সাপোর্ট করে থাকে। আপনারা জানেন, পরীক্ষার সময় একরকম চেয়ার টেবিল সাজানো থাকে। পরে চেয়ার টেবিল আবারও ওলট-পালট করতে হয়। এ কারণে একটি গ্যাপের প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া নির্বাচন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিতেও সময় লাগে। কাজেই কিছুটা সময় আমাদের লাগবে। সেটা নিয়ে আমরা তাদের (শিক্ষা মন্ত্রণালয়) সঙ্গে বসব, বড় না হলেও মাঝারি সাইজের একটি গ্যাপ যদি তারা দেন, তার মধ্যে নির্বাচন করে ফেলব। ক্রিকেটার যেমন একটা গ্যাপ খোঁজেন। তেমন একটি গ্যাপ চাই আমাদের। স্কুল কলেজ ছাড়া আমাদের উপায় নেই। রোজার আগে ডিসিসি নির্বাচন করতে চান কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘একটি (সিসিসি) নিবার্চন রোজার আগেই করতে হবে। ডিসিসি নিয়ে আলাপ আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। একে
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment