উইকেট হারানোর পর আইসিসি'র সহযোগী দলটি যতদূর গেল, তা অনেক টেস্ট খেলুড়ে দলের পক্ষে অনেক সময় সম্ভব হয় না। এদিন জবাবে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে মাত্র ১৭ রান সংগ্রহ করতে পারে আয়ারল্যান্ড। স্টার্লিং (৯) সাজঘরে ফিরে যাওয়ার পর দলের রানের খাতায় মাত্র চার রান যোগ হতে সাজঘরে ফিরে যান ওপেনার পোর্টারফিল্ড (১৪)। এরপর রানের খাতা খোলার আগেই মাঠ থেকে বিদায় নেন জয়সি। নেইল ও'ব্রেইন ও বালবির্নি প্রাথমিক বিপর্যয়ে সামাল দেয়ার চেষ্টা করলেও তা তারা পারেননি। নেইল (১৪) আউট হওয়ার পর মাঠে এসেই উঠে গেলেন উইলসন (০)। এরপর বালবিরনি ও কেভিন দলকে স্বস্তিতে এনে দেন। ধীরে ধীরে হাফ-সেঞ্চুরি করে ফেলেন বালবির্নি। কিন্তু ৫৮ রান করে তিনি মাঠ থেকে বিদায় নিলে ভেঙে যায় তাদের ৮১ রানের জুটি। কেভিন রানের চাকা ঘুরাতে থাকেন। তবে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করার দুই রান বাকি থাকতে সাজঘরে ফিরে যেতে হয় তাকে। অ্যাবোটের বলে রুশোর হাতে ক্যাট আউট হন তিনি। শেষের দিকে ডকরেল ও সোরেসেন। মরকেলের বলে ডি ককের তালুবন্দী হওয়ার আগে ১৯ বলে তিনটি চার ও একটি ছক্কায় ২২ রান করেন সোরেসেন। আর শেষ উইকেট হিসেবে মরকেলের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ২৫ রান করেন ডকরেল। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলার অ্যাবোট চারটি ও মরকেল তিনটি উইকেট শিকার করেন। এর আগে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে মাত্র চার উইকেট হারিয়ে ৪১১ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা। দলীয় ১২ রানে প্রথম উইকেট হারায় প্রোটিয়ারা। মুনির বলে উইকেটরক্ষক উইলসনের হাতে ক্যাট তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান ডি কক। তবে হাশিম আমলা ও ডুপ্লেসিস গড়ে তোলেন ২৪৭ রানের জুটি। কেবিন ও'ব্রেইনের বলে প্লেসিস বোল্ড হলে ভেঙে যায় তাদের এই জুটি। ১০৯ বলে ১০টি চার ও একটি ছক্কায় ১০৯ রান করেন তিনি। দলীয় ২৯৯ রানে বিদায় নেন আমলা। ম্যাকব্রিনির বলে জয়সির হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান তিনি। মাঠ ছাড়ার আগে ১২৮ বলে ১৬টি চার ও ৪টি ছক্কায় ১৫৯ রান করেন তিনি। দ্রুতই বিদায় নেন ডি ভিলিয়ার্স (২৪)। ২৩ বলে ৪৬ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন মিলার। তার সঙ্গে ৩০ বলে ছয়টি চার ও তিনটি ছক্কায় ৬১ রান করেন রুশো। জেডআই
Tuesday, March 3, 2015
তবুও ২১০ রান আইরিশদের:Time News
তবুও ২১০ রান আইরিশদের স্পোর্টস ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ০৩ মার্চ, ২০১৫ ১৭:০৭:২৪ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ৪১১ রানের পাহাড় গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। বল হাতে মাত্র ১১ ওভারে ৪৮ রানে তুলে নেয় পাঁচটি উইকেট। প্রথম সারির ব্যাটসম্যানরা সবাই ফিরে যায় সাজঘরে। তবুও ২১০ রান করেছে আইরিশরা। মঙ্গলবার ক্যানবেরার মানুকা ওভালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাঁচ ওভার বাকি থাকতে ২০১ রানে হেরেছে আয়ারল্যান্ড। ৫০ রানের আগে পাঁচ
উইকেট হারানোর পর আইসিসি'র সহযোগী দলটি যতদূর গেল, তা অনেক টেস্ট খেলুড়ে দলের পক্ষে অনেক সময় সম্ভব হয় না। এদিন জবাবে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে মাত্র ১৭ রান সংগ্রহ করতে পারে আয়ারল্যান্ড। স্টার্লিং (৯) সাজঘরে ফিরে যাওয়ার পর দলের রানের খাতায় মাত্র চার রান যোগ হতে সাজঘরে ফিরে যান ওপেনার পোর্টারফিল্ড (১৪)। এরপর রানের খাতা খোলার আগেই মাঠ থেকে বিদায় নেন জয়সি। নেইল ও'ব্রেইন ও বালবির্নি প্রাথমিক বিপর্যয়ে সামাল দেয়ার চেষ্টা করলেও তা তারা পারেননি। নেইল (১৪) আউট হওয়ার পর মাঠে এসেই উঠে গেলেন উইলসন (০)। এরপর বালবিরনি ও কেভিন দলকে স্বস্তিতে এনে দেন। ধীরে ধীরে হাফ-সেঞ্চুরি করে ফেলেন বালবির্নি। কিন্তু ৫৮ রান করে তিনি মাঠ থেকে বিদায় নিলে ভেঙে যায় তাদের ৮১ রানের জুটি। কেভিন রানের চাকা ঘুরাতে থাকেন। তবে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করার দুই রান বাকি থাকতে সাজঘরে ফিরে যেতে হয় তাকে। অ্যাবোটের বলে রুশোর হাতে ক্যাট আউট হন তিনি। শেষের দিকে ডকরেল ও সোরেসেন। মরকেলের বলে ডি ককের তালুবন্দী হওয়ার আগে ১৯ বলে তিনটি চার ও একটি ছক্কায় ২২ রান করেন সোরেসেন। আর শেষ উইকেট হিসেবে মরকেলের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ২৫ রান করেন ডকরেল। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলার অ্যাবোট চারটি ও মরকেল তিনটি উইকেট শিকার করেন। এর আগে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে মাত্র চার উইকেট হারিয়ে ৪১১ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা। দলীয় ১২ রানে প্রথম উইকেট হারায় প্রোটিয়ারা। মুনির বলে উইকেটরক্ষক উইলসনের হাতে ক্যাট তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান ডি কক। তবে হাশিম আমলা ও ডুপ্লেসিস গড়ে তোলেন ২৪৭ রানের জুটি। কেবিন ও'ব্রেইনের বলে প্লেসিস বোল্ড হলে ভেঙে যায় তাদের এই জুটি। ১০৯ বলে ১০টি চার ও একটি ছক্কায় ১০৯ রান করেন তিনি। দলীয় ২৯৯ রানে বিদায় নেন আমলা। ম্যাকব্রিনির বলে জয়সির হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান তিনি। মাঠ ছাড়ার আগে ১২৮ বলে ১৬টি চার ও ৪টি ছক্কায় ১৫৯ রান করেন তিনি। দ্রুতই বিদায় নেন ডি ভিলিয়ার্স (২৪)। ২৩ বলে ৪৬ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন মিলার। তার সঙ্গে ৩০ বলে ছয়টি চার ও তিনটি ছক্কায় ৬১ রান করেন রুশো। জেডআই
উইকেট হারানোর পর আইসিসি'র সহযোগী দলটি যতদূর গেল, তা অনেক টেস্ট খেলুড়ে দলের পক্ষে অনেক সময় সম্ভব হয় না। এদিন জবাবে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতে মাত্র ১৭ রান সংগ্রহ করতে পারে আয়ারল্যান্ড। স্টার্লিং (৯) সাজঘরে ফিরে যাওয়ার পর দলের রানের খাতায় মাত্র চার রান যোগ হতে সাজঘরে ফিরে যান ওপেনার পোর্টারফিল্ড (১৪)। এরপর রানের খাতা খোলার আগেই মাঠ থেকে বিদায় নেন জয়সি। নেইল ও'ব্রেইন ও বালবির্নি প্রাথমিক বিপর্যয়ে সামাল দেয়ার চেষ্টা করলেও তা তারা পারেননি। নেইল (১৪) আউট হওয়ার পর মাঠে এসেই উঠে গেলেন উইলসন (০)। এরপর বালবিরনি ও কেভিন দলকে স্বস্তিতে এনে দেন। ধীরে ধীরে হাফ-সেঞ্চুরি করে ফেলেন বালবির্নি। কিন্তু ৫৮ রান করে তিনি মাঠ থেকে বিদায় নিলে ভেঙে যায় তাদের ৮১ রানের জুটি। কেভিন রানের চাকা ঘুরাতে থাকেন। তবে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করার দুই রান বাকি থাকতে সাজঘরে ফিরে যেতে হয় তাকে। অ্যাবোটের বলে রুশোর হাতে ক্যাট আউট হন তিনি। শেষের দিকে ডকরেল ও সোরেসেন। মরকেলের বলে ডি ককের তালুবন্দী হওয়ার আগে ১৯ বলে তিনটি চার ও একটি ছক্কায় ২২ রান করেন সোরেসেন। আর শেষ উইকেট হিসেবে মরকেলের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ২৫ রান করেন ডকরেল। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলার অ্যাবোট চারটি ও মরকেল তিনটি উইকেট শিকার করেন। এর আগে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে মাত্র চার উইকেট হারিয়ে ৪১১ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা। দলীয় ১২ রানে প্রথম উইকেট হারায় প্রোটিয়ারা। মুনির বলে উইকেটরক্ষক উইলসনের হাতে ক্যাট তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান ডি কক। তবে হাশিম আমলা ও ডুপ্লেসিস গড়ে তোলেন ২৪৭ রানের জুটি। কেবিন ও'ব্রেইনের বলে প্লেসিস বোল্ড হলে ভেঙে যায় তাদের এই জুটি। ১০৯ বলে ১০টি চার ও একটি ছক্কায় ১০৯ রান করেন তিনি। দলীয় ২৯৯ রানে বিদায় নেন আমলা। ম্যাকব্রিনির বলে জয়সির হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান তিনি। মাঠ ছাড়ার আগে ১২৮ বলে ১৬টি চার ও ৪টি ছক্কায় ১৫৯ রান করেন তিনি। দ্রুতই বিদায় নেন ডি ভিলিয়ার্স (২৪)। ২৩ বলে ৪৬ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন মিলার। তার সঙ্গে ৩০ বলে ছয়টি চার ও তিনটি ছক্কায় ৬১ রান করেন রুশো। জেডআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment