
রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে বলেছে, বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষা করতে হবে। বার্তায় আরো বলা হয়েছে, সহিংসতার শিকার সকলের ন্যায্য বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যারাই জড়িত থাকুক না কেন তাদেরকে চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখী করতে হবে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা নিরসনে সংলাপ করতে হবে। ইইউ’র সফরকারী দলটি বলেছে, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিকমানের মানবাধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি শ্রম অধিকার, স্বচ্ছতা, অবৈধ হত্যাকাণ্ডের জবাবদিহিতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা, ক্ষুদ্র ও নৃগোষ্ঠীর অধিকার, পার্বত্য শান্তিচুক্তির বাস্তবায়ন, নারী ও শিশুর অধিকার এবং রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। দলটি ২০০১ সালের বাংলাদেশ-ইইউ সহযোগিতা চুক্তির আলোকে গত ২৬ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করে। সুশাসন, মানবাধিকার ও অভিবাসন, বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা নিয়ে বৈঠকে আলাপ হয়। এএইচ
No comments:
Post a Comment