
কমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে তিন ফরম্যাটেই শীর্ষ অল রাউন্ডার হওয়ার গৌরবও অর্জন করেন তিনি। বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে দ্যুতিময় পারফরম্যান্সই সাকিবকে নিয়ে আসে পাদপ্রদীপের আলোয়। ২০০৬ সালে হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাঠে নামার মধ্য দিয়ে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেক হয় সাকিবের। এরপর ১৪৭টি একদিনের ম্যাচ খেলে ৬টি সেঞ্চুরি ও ২৮টি হাফ-সেঞ্চুরির সুবাদে ৪১৭৩ রান সংগ্রহ করেছেন। অন্যদিকে বোলিং করে নিয়েছেন ১৯০ টি উইকেট। টেস্ট ক্রিকেটেরও সাফল্যের উচ্চ শিখরে পৌঁছে গেছেন। ২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে চট্টগ্রামের মাঠে অভিষেক হওয়া এ ক্রিকেটার ৩৭ টেস্টে ৭১ ইনিংস খেলেছেন। এতে ৭টি সেঞ্চুরি ও ১৭টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ২৫২৯ রান সংগ্রহ করেছেন। আর বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৪০ উইকেট। ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার পর ৩৫টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৭৫২ রান সংগ্রহ করেছেন সাকিব। টি-টোয়েন্টিতে কোনো সেঞ্চুরি করতে না পারলেও ৪টি হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। আর বল হাতে তুলে নিয়েছেন ৪৪টি উইকেট। জেডআই
No comments:
Post a Comment