কমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে তিন ফরম্যাটেই শীর্ষ অল রাউন্ডার হওয়ার গৌরবও অর্জন করেন তিনি। বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে দ্যুতিময় পারফরম্যান্সই সাকিবকে নিয়ে আসে পাদপ্রদীপের আলোয়। ২০০৬ সালে হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাঠে নামার মধ্য দিয়ে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেক হয় সাকিবের। এরপর ১৪৭টি একদিনের ম্যাচ খেলে ৬টি সেঞ্চুরি ও ২৮টি হাফ-সেঞ্চুরির সুবাদে ৪১৭৩ রান সংগ্রহ করেছেন। অন্যদিকে বোলিং করে নিয়েছেন ১৯০ টি উইকেট। টেস্ট ক্রিকেটেরও সাফল্যের উচ্চ শিখরে পৌঁছে গেছেন। ২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে চট্টগ্রামের মাঠে অভিষেক হওয়া এ ক্রিকেটার ৩৭ টেস্টে ৭১ ইনিংস খেলেছেন। এতে ৭টি সেঞ্চুরি ও ১৭টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ২৫২৯ রান সংগ্রহ করেছেন। আর বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৪০ উইকেট। ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার পর ৩৫টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৭৫২ রান সংগ্রহ করেছেন সাকিব। টি-টোয়েন্টিতে কোনো সেঞ্চুরি করতে না পারলেও ৪টি হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। আর বল হাতে তুলে নিয়েছেন ৪৪টি উইকেট। জেডআই
Tuesday, March 24, 2015
শুভ জন্মদিন সাকিব আল হাসান:Time News
শুভ জন্মদিন সাকিব আল হাসান স্পোর্টস ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ২৪ মার্চ, ২০১৫ ০২:১৭:৫৬ আজ ২৪ মার্চ, মঙ্গলবার, বাংলাদেশের সেরা অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসানের ২৮তম শুভ জন্মদিন। ১৯৮৭ সালের এ দিনে মাগুরায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বাবা মাশরুর রেজা চাইতেন পড়াশোনার পাশাপাশি ফুটবলার হোক তার ছেলে। সেদিনের ছোট্ট সাকিব বলে লাথি মারার চেয়ে বাইশ গজের ক্রিজেই আনন্দ খুঁজে নেন। সেই সাকিব এখন বিশ্বসেরা অল রাউন্ডার। বিশ্বের এ
কমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে তিন ফরম্যাটেই শীর্ষ অল রাউন্ডার হওয়ার গৌরবও অর্জন করেন তিনি। বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে দ্যুতিময় পারফরম্যান্সই সাকিবকে নিয়ে আসে পাদপ্রদীপের আলোয়। ২০০৬ সালে হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাঠে নামার মধ্য দিয়ে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেক হয় সাকিবের। এরপর ১৪৭টি একদিনের ম্যাচ খেলে ৬টি সেঞ্চুরি ও ২৮টি হাফ-সেঞ্চুরির সুবাদে ৪১৭৩ রান সংগ্রহ করেছেন। অন্যদিকে বোলিং করে নিয়েছেন ১৯০ টি উইকেট। টেস্ট ক্রিকেটেরও সাফল্যের উচ্চ শিখরে পৌঁছে গেছেন। ২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে চট্টগ্রামের মাঠে অভিষেক হওয়া এ ক্রিকেটার ৩৭ টেস্টে ৭১ ইনিংস খেলেছেন। এতে ৭টি সেঞ্চুরি ও ১৭টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ২৫২৯ রান সংগ্রহ করেছেন। আর বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৪০ উইকেট। ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার পর ৩৫টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৭৫২ রান সংগ্রহ করেছেন সাকিব। টি-টোয়েন্টিতে কোনো সেঞ্চুরি করতে না পারলেও ৪টি হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। আর বল হাতে তুলে নিয়েছেন ৪৪টি উইকেট। জেডআই
কমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে তিন ফরম্যাটেই শীর্ষ অল রাউন্ডার হওয়ার গৌরবও অর্জন করেন তিনি। বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে দ্যুতিময় পারফরম্যান্সই সাকিবকে নিয়ে আসে পাদপ্রদীপের আলোয়। ২০০৬ সালে হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাঠে নামার মধ্য দিয়ে লাল-সবুজের জার্সি গায়ে আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেক হয় সাকিবের। এরপর ১৪৭টি একদিনের ম্যাচ খেলে ৬টি সেঞ্চুরি ও ২৮টি হাফ-সেঞ্চুরির সুবাদে ৪১৭৩ রান সংগ্রহ করেছেন। অন্যদিকে বোলিং করে নিয়েছেন ১৯০ টি উইকেট। টেস্ট ক্রিকেটেরও সাফল্যের উচ্চ শিখরে পৌঁছে গেছেন। ২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে চট্টগ্রামের মাঠে অভিষেক হওয়া এ ক্রিকেটার ৩৭ টেস্টে ৭১ ইনিংস খেলেছেন। এতে ৭টি সেঞ্চুরি ও ১৭টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ২৫২৯ রান সংগ্রহ করেছেন। আর বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৪০ উইকেট। ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার পর ৩৫টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৭৫২ রান সংগ্রহ করেছেন সাকিব। টি-টোয়েন্টিতে কোনো সেঞ্চুরি করতে না পারলেও ৪টি হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। আর বল হাতে তুলে নিয়েছেন ৪৪টি উইকেট। জেডআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment