র রক্ষার জন্য। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরংকুশ জয় হয়। আর তাতেই পাকিস্তানী শাসকগোষ্টি বুঝতে পারে পুর্ব পাকিস্তান তাদের হাত ছাড়া হয়ে যাচ্ছে। তাই পকিস্তান সরকার বাঙ্গালী জাতিকে দমন করার জন্য বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পরিকল্পনা তৈরী করে, তারই অংশ হিসেবে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চে কালো রাতে পরিচালনা করে অপারেশন সার্চ লাইট নামে এক নৃশংস হত্যাকাণ্ড। আর এই রাতে পাক আর্মিরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়, ইপিআর সদর দপ্তর ও রাজারবাগ পুলিশ লাইনে আক্রমণ করে। ২৪শে মার্চ ২০১৫ বিকালে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে শাহজাহান মিয়া তার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, ২৫শে মার্চ ১৯৭১ সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দুজন ছাত্র রাজারবাগে এসে বলেন যে বঙ্গবন্ধুর সাথে পাকিস্তান সরকারের কোন আলোচনা হয়নি, দেশের অবস্থা ভালো না, পকিস্তান সেনাবাহিনী আজই আক্রমন করতে পারে তাই আপনারা প্রস্তুত থাকুন। রাত প্রায় সাড়ে ১০টায় তেজগাঁও অঞ্চল থেকে খবর আসে যে প্রায় ৩৭ টি ট্রাক ভর্তি পাক সেনারা ঢাকার ভিতরে ঢুকেছে। তখন আমি সবাইকে তা জানিয়ে দেই। তখন রাজারবাগে থাকা সকল পুলিশ সদস্যরা প্রস্তুত হয়ে যায়। তখন রাত প্রায় পৌনে বারোটা যখন পাকসেনারা চামেলিবাগের ডন স্কুলের পার্শ্বে পুলিশের উপর আক্রমন করে, ঠিক সেই মুহুর্তে আমি সারা দেশে জানিয়ে দিই ‘Base for all stations of East Pakistan Police very,very important massage for you,keep note keep listing watch we are already attack bythe Pakistan Army' তারপর থেকে প্রায় ৪ ঘন্টা তাদের সাথে আমাদের যুদ্ধ চলে।এক পর্যায়ে আমাদের গুলি শেষ হয়ে যায় তখন আমারা নিরুপায় হয়ে যাই।সকলেই তখন যার যার মত বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে পড়ি।তখন পাকসেনারা আমাদের খুজতে থাকে আমিসহ প্রায় ২০জন চারতলা বিল্ডিংয়ের পানির টাঙ্কির নিচে ছিলাম। সেখানে পাক সেনারা আমাদেরকে বের হয়ে আসতে বলে যখন আমরা আসছিলামনা তখন তারা রাইফেলের গোড়া দিয়ে আমাদের খুচিয়ে খুচিয়ে বের করে আনে।তারপর তারা আমাদেরকে একটি রুমে নিয়ে যায়। সেখানে প্রায় ৩০০ পুলিশ,বাবুর্চি ও সাধারণ মানুষ ছিল।সেখানে আমাদের উপর আসে অমানষিক নির্যাতন।তিন দিন আমাদের কোন খাবার দেওয়া হয়নি । আমাদেরকে বুট দিয়ে লাথি মারে, মুখের ভিতরে লাঠি ঢুকিয়ে নির্যাতন করে।২৭ তারিখ দুপুরে ১৬ বছরের একটি ছেলে পানি পান করতে চাইলে তখন তাদের একজন পেন্টের বোতাম খুলে ছেলেটির মুখে প্রশাব করে দেয়।এইভাবে চলে ২৬,২৭ ও ২৮ তারিখ বিকাল পর্যন্ত সেখানে থাকা তিনশত জনের মধ্যে প্রায় ১৭৫ জন শহিদ হয়। তারপর ২৮ তারিখ বিকালে আমাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।তখন আমি আমার গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় চলে যাই। তারপর আমি আমার বড় ভাইকে নিয়ে ভারতের মেঘালয় মোহেষখোলা রাজ্যের রিক্রটিং কেন্দ্র তৈরী করি এবং মুক্তি যুদ্ধে ১১নং সেক্টরে প্রায় ৬/৭টি সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। আপনারা যে আশায় দেশ স্বাধীন করেছিলেন তা কি পেয়েছেন জানতে চাইলে তিনি টাইমনিউজকে বলেন, তা এখনো পাইনি তবে রাজাকারদের বিচার সম্পন্ন হলে কিছুটা শান্তি পাব এবং দেশের সকল মানুষরা যখন পেট পুরে তিনবার ভাত খাইতে পারবে তখন আমাদের আশা পুরণ হবে, তার আগে নয়। শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘আমি সরকারের কাছে বলবো আপনি মুক্তিযুদ্ধের খেতাবকে নিয়ে বিবেচনা করুন, কারন সেই যুদ্ধে যারা প্রথম পাক হানাদারদের উপর ঝাপিয়ে পরেছিলো তারা বাংলার পুলিশ সদস্যরা তাই তাদেরকে খেতাবে ভুষিত করুন।’ উল্লেখ্য,শাহজাহান মিয়া ১৯৪৫ সনে নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ৬ ছেলের জনক। তার বাকি জীবনে দেশের সকল মানুষের মুখে হাসি দেখে যেতে চান। এআই/এসএইচ
Wednesday, March 25, 2015
কি ঘটেছিলো সেই কালরাত এ!:Time News
কি ঘটেছিলো সেই কালরাত এ! হৃদয় আজিজ টাইম নিউজ বিডি, ২৫ মার্চ, ২০১৫ ০১:০৮:৫৪ ভারতীয় উপমহাদেশ প্রায় দুই শতক ধরে বৃটিশ শাসনে শাসিত হয়ে ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি আলাদা রাষ্ট্রের জন্ম হয়। কিন্তু পাকিস্তানী শাসকগোষ্টি ভারতের কাছ থেকে আলাদা হলেও বাঙ্গালী জাতি তাদের কাছে কাংক্ষিত স্বাধীনতা পাইনি। তখন বাঙ্গালীজাতি পাকিস্তান শাসকদের উপর ক্ষুব্ধ হতে শুরু করে। জনগণ তুমুল আন্দোলন শুরু করে তাদের অধিকা
র রক্ষার জন্য। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরংকুশ জয় হয়। আর তাতেই পাকিস্তানী শাসকগোষ্টি বুঝতে পারে পুর্ব পাকিস্তান তাদের হাত ছাড়া হয়ে যাচ্ছে। তাই পকিস্তান সরকার বাঙ্গালী জাতিকে দমন করার জন্য বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পরিকল্পনা তৈরী করে, তারই অংশ হিসেবে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চে কালো রাতে পরিচালনা করে অপারেশন সার্চ লাইট নামে এক নৃশংস হত্যাকাণ্ড। আর এই রাতে পাক আর্মিরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়, ইপিআর সদর দপ্তর ও রাজারবাগ পুলিশ লাইনে আক্রমণ করে। ২৪শে মার্চ ২০১৫ বিকালে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে শাহজাহান মিয়া তার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, ২৫শে মার্চ ১৯৭১ সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দুজন ছাত্র রাজারবাগে এসে বলেন যে বঙ্গবন্ধুর সাথে পাকিস্তান সরকারের কোন আলোচনা হয়নি, দেশের অবস্থা ভালো না, পকিস্তান সেনাবাহিনী আজই আক্রমন করতে পারে তাই আপনারা প্রস্তুত থাকুন। রাত প্রায় সাড়ে ১০টায় তেজগাঁও অঞ্চল থেকে খবর আসে যে প্রায় ৩৭ টি ট্রাক ভর্তি পাক সেনারা ঢাকার ভিতরে ঢুকেছে। তখন আমি সবাইকে তা জানিয়ে দেই। তখন রাজারবাগে থাকা সকল পুলিশ সদস্যরা প্রস্তুত হয়ে যায়। তখন রাত প্রায় পৌনে বারোটা যখন পাকসেনারা চামেলিবাগের ডন স্কুলের পার্শ্বে পুলিশের উপর আক্রমন করে, ঠিক সেই মুহুর্তে আমি সারা দেশে জানিয়ে দিই ‘Base for all stations of East Pakistan Police very,very important massage for you,keep note keep listing watch we are already attack bythe Pakistan Army' তারপর থেকে প্রায় ৪ ঘন্টা তাদের সাথে আমাদের যুদ্ধ চলে।এক পর্যায়ে আমাদের গুলি শেষ হয়ে যায় তখন আমারা নিরুপায় হয়ে যাই।সকলেই তখন যার যার মত বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে পড়ি।তখন পাকসেনারা আমাদের খুজতে থাকে আমিসহ প্রায় ২০জন চারতলা বিল্ডিংয়ের পানির টাঙ্কির নিচে ছিলাম। সেখানে পাক সেনারা আমাদেরকে বের হয়ে আসতে বলে যখন আমরা আসছিলামনা তখন তারা রাইফেলের গোড়া দিয়ে আমাদের খুচিয়ে খুচিয়ে বের করে আনে।তারপর তারা আমাদেরকে একটি রুমে নিয়ে যায়। সেখানে প্রায় ৩০০ পুলিশ,বাবুর্চি ও সাধারণ মানুষ ছিল।সেখানে আমাদের উপর আসে অমানষিক নির্যাতন।তিন দিন আমাদের কোন খাবার দেওয়া হয়নি । আমাদেরকে বুট দিয়ে লাথি মারে, মুখের ভিতরে লাঠি ঢুকিয়ে নির্যাতন করে।২৭ তারিখ দুপুরে ১৬ বছরের একটি ছেলে পানি পান করতে চাইলে তখন তাদের একজন পেন্টের বোতাম খুলে ছেলেটির মুখে প্রশাব করে দেয়।এইভাবে চলে ২৬,২৭ ও ২৮ তারিখ বিকাল পর্যন্ত সেখানে থাকা তিনশত জনের মধ্যে প্রায় ১৭৫ জন শহিদ হয়। তারপর ২৮ তারিখ বিকালে আমাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।তখন আমি আমার গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় চলে যাই। তারপর আমি আমার বড় ভাইকে নিয়ে ভারতের মেঘালয় মোহেষখোলা রাজ্যের রিক্রটিং কেন্দ্র তৈরী করি এবং মুক্তি যুদ্ধে ১১নং সেক্টরে প্রায় ৬/৭টি সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। আপনারা যে আশায় দেশ স্বাধীন করেছিলেন তা কি পেয়েছেন জানতে চাইলে তিনি টাইমনিউজকে বলেন, তা এখনো পাইনি তবে রাজাকারদের বিচার সম্পন্ন হলে কিছুটা শান্তি পাব এবং দেশের সকল মানুষরা যখন পেট পুরে তিনবার ভাত খাইতে পারবে তখন আমাদের আশা পুরণ হবে, তার আগে নয়। শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘আমি সরকারের কাছে বলবো আপনি মুক্তিযুদ্ধের খেতাবকে নিয়ে বিবেচনা করুন, কারন সেই যুদ্ধে যারা প্রথম পাক হানাদারদের উপর ঝাপিয়ে পরেছিলো তারা বাংলার পুলিশ সদস্যরা তাই তাদেরকে খেতাবে ভুষিত করুন।’ উল্লেখ্য,শাহজাহান মিয়া ১৯৪৫ সনে নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ৬ ছেলের জনক। তার বাকি জীবনে দেশের সকল মানুষের মুখে হাসি দেখে যেতে চান। এআই/এসএইচ
র রক্ষার জন্য। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরংকুশ জয় হয়। আর তাতেই পাকিস্তানী শাসকগোষ্টি বুঝতে পারে পুর্ব পাকিস্তান তাদের হাত ছাড়া হয়ে যাচ্ছে। তাই পকিস্তান সরকার বাঙ্গালী জাতিকে দমন করার জন্য বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পরিকল্পনা তৈরী করে, তারই অংশ হিসেবে ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চে কালো রাতে পরিচালনা করে অপারেশন সার্চ লাইট নামে এক নৃশংস হত্যাকাণ্ড। আর এই রাতে পাক আর্মিরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়, ইপিআর সদর দপ্তর ও রাজারবাগ পুলিশ লাইনে আক্রমণ করে। ২৪শে মার্চ ২০১৫ বিকালে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে শাহজাহান মিয়া তার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, ২৫শে মার্চ ১৯৭১ সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দুজন ছাত্র রাজারবাগে এসে বলেন যে বঙ্গবন্ধুর সাথে পাকিস্তান সরকারের কোন আলোচনা হয়নি, দেশের অবস্থা ভালো না, পকিস্তান সেনাবাহিনী আজই আক্রমন করতে পারে তাই আপনারা প্রস্তুত থাকুন। রাত প্রায় সাড়ে ১০টায় তেজগাঁও অঞ্চল থেকে খবর আসে যে প্রায় ৩৭ টি ট্রাক ভর্তি পাক সেনারা ঢাকার ভিতরে ঢুকেছে। তখন আমি সবাইকে তা জানিয়ে দেই। তখন রাজারবাগে থাকা সকল পুলিশ সদস্যরা প্রস্তুত হয়ে যায়। তখন রাত প্রায় পৌনে বারোটা যখন পাকসেনারা চামেলিবাগের ডন স্কুলের পার্শ্বে পুলিশের উপর আক্রমন করে, ঠিক সেই মুহুর্তে আমি সারা দেশে জানিয়ে দিই ‘Base for all stations of East Pakistan Police very,very important massage for you,keep note keep listing watch we are already attack bythe Pakistan Army' তারপর থেকে প্রায় ৪ ঘন্টা তাদের সাথে আমাদের যুদ্ধ চলে।এক পর্যায়ে আমাদের গুলি শেষ হয়ে যায় তখন আমারা নিরুপায় হয়ে যাই।সকলেই তখন যার যার মত বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে পড়ি।তখন পাকসেনারা আমাদের খুজতে থাকে আমিসহ প্রায় ২০জন চারতলা বিল্ডিংয়ের পানির টাঙ্কির নিচে ছিলাম। সেখানে পাক সেনারা আমাদেরকে বের হয়ে আসতে বলে যখন আমরা আসছিলামনা তখন তারা রাইফেলের গোড়া দিয়ে আমাদের খুচিয়ে খুচিয়ে বের করে আনে।তারপর তারা আমাদেরকে একটি রুমে নিয়ে যায়। সেখানে প্রায় ৩০০ পুলিশ,বাবুর্চি ও সাধারণ মানুষ ছিল।সেখানে আমাদের উপর আসে অমানষিক নির্যাতন।তিন দিন আমাদের কোন খাবার দেওয়া হয়নি । আমাদেরকে বুট দিয়ে লাথি মারে, মুখের ভিতরে লাঠি ঢুকিয়ে নির্যাতন করে।২৭ তারিখ দুপুরে ১৬ বছরের একটি ছেলে পানি পান করতে চাইলে তখন তাদের একজন পেন্টের বোতাম খুলে ছেলেটির মুখে প্রশাব করে দেয়।এইভাবে চলে ২৬,২৭ ও ২৮ তারিখ বিকাল পর্যন্ত সেখানে থাকা তিনশত জনের মধ্যে প্রায় ১৭৫ জন শহিদ হয়। তারপর ২৮ তারিখ বিকালে আমাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।তখন আমি আমার গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় চলে যাই। তারপর আমি আমার বড় ভাইকে নিয়ে ভারতের মেঘালয় মোহেষখোলা রাজ্যের রিক্রটিং কেন্দ্র তৈরী করি এবং মুক্তি যুদ্ধে ১১নং সেক্টরে প্রায় ৬/৭টি সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। আপনারা যে আশায় দেশ স্বাধীন করেছিলেন তা কি পেয়েছেন জানতে চাইলে তিনি টাইমনিউজকে বলেন, তা এখনো পাইনি তবে রাজাকারদের বিচার সম্পন্ন হলে কিছুটা শান্তি পাব এবং দেশের সকল মানুষরা যখন পেট পুরে তিনবার ভাত খাইতে পারবে তখন আমাদের আশা পুরণ হবে, তার আগে নয়। শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘আমি সরকারের কাছে বলবো আপনি মুক্তিযুদ্ধের খেতাবকে নিয়ে বিবেচনা করুন, কারন সেই যুদ্ধে যারা প্রথম পাক হানাদারদের উপর ঝাপিয়ে পরেছিলো তারা বাংলার পুলিশ সদস্যরা তাই তাদেরকে খেতাবে ভুষিত করুন।’ উল্লেখ্য,শাহজাহান মিয়া ১৯৪৫ সনে নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ৬ ছেলের জনক। তার বাকি জীবনে দেশের সকল মানুষের মুখে হাসি দেখে যেতে চান। এআই/এসএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment