তালেবের ছেলে। তিনি যুবলীগের একজন সক্রিয় কর্মী ছিল বলে জানা গেছে। স্থানীয় ও থানা সূত্রে জানা গেছে, রাত সাড়ে ৯টার দিকে পশ্চিম মাইজদী তাদের বাড়ির পাশের একটি দোকানে বসে চা পান করছিল লেদু। এ সময় এলাকার কয়েকজন যুবক তাকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে স্থানীয়রা মাইজদী-সুজাপুর সড়কের তাহের মাস্টারের পোলের গোড়া এলাকার একটি বাড়ির আঙিনায় তার ক্ষত-বিক্ষত লাশ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি নোয়াখালী আবদুল মালেক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। সুধারাম মডেল থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন সোমবার সকালে জানান, গত কয়েকদিন আগে রেদোয়ান সঙ্গে স্থানীয় রুবেলের মোবাইল নিয়ে এবং আরো কয়েকজনের সঙ্গে জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। ধারণা করা হচ্ছে ওই বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যায় ব্যবহৃত একটি কিরিচ উদ্ধার করা হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। এআর
Monday, March 2, 2015
জুয়া খেলা নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবলীগ কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা:Time News
জুয়া খেলা নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবলীগ কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা নোয়াখালী করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ০২ মার্চ, ২০১৫ ১০:১১:২২ জুয়া খেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে রেদোয়ান হোসেন লেদু (২৫) নামে এক যুবলীগ কর্মীকে দোকান থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নোয়াখালী সদর উপজেলার পশ্চিম মাইজদী গ্রামে মাইজদী-সুজাপুর সড়কের পাশে এ ঘটনা ঘটে। রেদোয়ান উপজেলার পশ্চিম মাইজদী গ্রামের আব্দুল মো
তালেবের ছেলে। তিনি যুবলীগের একজন সক্রিয় কর্মী ছিল বলে জানা গেছে। স্থানীয় ও থানা সূত্রে জানা গেছে, রাত সাড়ে ৯টার দিকে পশ্চিম মাইজদী তাদের বাড়ির পাশের একটি দোকানে বসে চা পান করছিল লেদু। এ সময় এলাকার কয়েকজন যুবক তাকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে স্থানীয়রা মাইজদী-সুজাপুর সড়কের তাহের মাস্টারের পোলের গোড়া এলাকার একটি বাড়ির আঙিনায় তার ক্ষত-বিক্ষত লাশ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি নোয়াখালী আবদুল মালেক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। সুধারাম মডেল থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন সোমবার সকালে জানান, গত কয়েকদিন আগে রেদোয়ান সঙ্গে স্থানীয় রুবেলের মোবাইল নিয়ে এবং আরো কয়েকজনের সঙ্গে জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। ধারণা করা হচ্ছে ওই বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যায় ব্যবহৃত একটি কিরিচ উদ্ধার করা হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। এআর
তালেবের ছেলে। তিনি যুবলীগের একজন সক্রিয় কর্মী ছিল বলে জানা গেছে। স্থানীয় ও থানা সূত্রে জানা গেছে, রাত সাড়ে ৯টার দিকে পশ্চিম মাইজদী তাদের বাড়ির পাশের একটি দোকানে বসে চা পান করছিল লেদু। এ সময় এলাকার কয়েকজন যুবক তাকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে স্থানীয়রা মাইজদী-সুজাপুর সড়কের তাহের মাস্টারের পোলের গোড়া এলাকার একটি বাড়ির আঙিনায় তার ক্ষত-বিক্ষত লাশ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি নোয়াখালী আবদুল মালেক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। সুধারাম মডেল থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন সোমবার সকালে জানান, গত কয়েকদিন আগে রেদোয়ান সঙ্গে স্থানীয় রুবেলের মোবাইল নিয়ে এবং আরো কয়েকজনের সঙ্গে জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। ধারণা করা হচ্ছে ওই বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যায় ব্যবহৃত একটি কিরিচ উদ্ধার করা হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment