
গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ের। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে মাত্র ৩২ রানে প্রথম উইকেট হারালেও দ্বিতীয় উইকেটে ১০৫ রান সংগ্রহ করে। ৬৪ রান করা চিভাবা আউট হলেও মাসাকাদজা দলের হাল ধরেন। ৮০ করা মাসাকাদজা আউট হলে জিম্বাবুয়ের স্বপ্ন ক্ষীণ হয়ে আসে। তারপর টেইলরের ৪০ ও সোলোমন মিরির ২৭ রানই উল্লেখযোগ্য। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলার ইমরান তাহির সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট পান। দুটি করে উইকেট নেন ফিলিন্ডার ও মর্নে মরকেল। এছাড় একটি করে উইকেট পান স্টেইন ও ডুমিনি। এর আগে বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ডেভিড মিলার ও ডুমিনির জোড়া সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড় গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। ব্যাট করতে শুরুটা ভালো করতে পারেনি তারা। ব্যক্তিগত সাত রানে ওপেনার ডি ককের বিদায়ের পর সাজঘরে ফিরে যান ১১ রান করা হাশিম আমলা। ডু প্লেসিসি ও ডি ভিলিয়ার্স দলের হাল ধরার চেষ্টা করেন। কিন্তু চিগুম্বুরার বলে ডু প্লেসিস (২৪) ক্যাচ আউট হলে ভেঙে যায় তাদের ৪৬ রানের জুটি। দলীয় ৮৩ রানে ডি ভিলিয়ার্স (২৫) সাজঘরে ফিরলে চাপে পড়ে যায় প্রোটিয়ারা। আনন্দের জোয়ারে ভাসা জিম্বাবুয়েকে এখানেই থামিয়ে দেন মিলার ও ডুমিনি। ধীরে ধীরে রানের চাকা ঘুরাতে থাকেন। এরপর শুরু করেন দানবীয় ব্যাটিং। সেঞ্চুরি করেন উভয়ই। ৯২ বলে ১৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন মিলার। দীর্ঘ এই ইনিংস খেলতে ৭টি চার ও ৯টি ছক্কা হাঁকান তিনি। এদিকে ১০০ বলে ৯টি চার ও ৩টি ছক্কায় ১১৫ রান করে খেলা শেষ করেন ডুমিনি। জেডআই
No comments:
Post a Comment