
া নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়টি অনুমোদন করেছে। দেশটির শ্রম মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের উপমন্ত্রী আহমেদ এফ আলফাহিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়ার খুঁটিনাটি বিভিন্ন বিষয় চূড়ান্ত করতে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সৌদি সরকারের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন বলেও আশা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রদূত। সরকারি হিসাবে বর্তমানে ১২ লাখ ৮০ হাজার বাংলাদেশি সৌদি আরবে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত। এই হিসাবে সৌদি আরবই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার। ২০০৮ সালে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আগে বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর গড়ে প্রায় দেড় লাখ শ্রমিক নিত সৌদি আরব। শ্রমবাজার খুলে যাওয়ার পর বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে যেতে একজন শ্রমিকের ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার বেশি খরচ হবে না বলে গত ২৫ জানুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি জানান, ‘সৌদি আরবে যেতে শ্রমিকদের প্র্যাকটিকালি তেমন কোনো খরচ নেই। চাকরিদাতাই লেভি, ভিসা, যাতায়াত এবং মেডিকেলসহ অন্যান্য খরচ বহন করবে।’ এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি নিষেধাজ্ঞা ওঠার সম্ভাবনার কথা জানিয়ে সৌদি শ্রমমন্ত্রী আবদেল ফকিহ রিয়াদে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সৌদি আরবের কোন কোন খাতে কীভাবে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ শ্রমিক নিলে দুই দেশই লাভবান হবে—সে বিষয়ে একটি কর্মকৌশল ঠিক করতে হবে। দেশটিতে যেতে আগ্রহীরা শ্রমিকদের দেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং ‘অনলাইন ভেরিফিকেশনের’ মাধ্যমে স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছিলেন কর্মসংস্থান মন্ত্রী। মন্তব্য
No comments:
Post a Comment