ম কোয়ার্টারেই প্রতিবেশি দেশটির প্রধানমন্ত্রী ঢাকা সফর করবেন। তবে বিষয়টি এখনো আলোচনা পর্যায়ে রয়েছে।” পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, ভারতীয় সংসদের পরবর্তী অধিবেশনে বাংলাদেশের সঙ্গে স্থল সীমানা চুক্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফর অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নরেন্দ্র মোদী ঢাকা সফরের ব্যাপারে আগ্রহী, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে নিমন্ত্রণও যথা সময়ে পাঠানো হয়েছে, এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র, বলেন পররাষ্ট্র সচিব। ক্ষমতায় বসার পর থেকেই সম্পর্কন্নোয়নের উদ্যোগ হিসেবে প্রতিবেশী সকল দেশ সফর শুরু করেন নরেন্দ্র মোদী। সূত্র জানায়, দুদেশের শীর্ষ পর্যায়ের সফরের পথ খানিকটা আটকে আছে বাংলাদেশকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বিশেষ করে তিস্তা চুক্তি ও স্থল সীমানা চুক্তির বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণেই। তবে সম্প্রতি স্থল সীমানা চুক্তি বাস্তবায়নে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সম্মতি সে বাধা কিছুটা দূর করেছে। ধারনা করা হচ্ছে লোকসভার শীতকালীন অধিবেশনে সংবিধান সংশোধন হলেই খানিকটা নির্বিঘ্ন হবে নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফর। এদিকে ফেব্রুয়ারিতেই ঢাকা সফর করছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শুভেচ্ছা সফরে ঢাকা আসলেও মমতার ওই সফরকে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবেই নিচ্ছে পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়। ওই সফরে তিস্তা ও ছিটমহল বিনিময় নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে মমতার তৈরি হওয়া দুরত্ব কমবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। সূত্রগুলো বলছে, তিস্তার বিষয়ে আগের সংকল্পে অটুট থাকলেও ছিট মহল বিনিময়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন মমতা। তবে কোন কোন ছিটমহল ছাড়বে ভারত তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। পশ্চিমবঙ্গে আগামী বিধানসভা ও কর্পোরেশন নির্বাচনকে সামনে রেখে এই ভাগাভাগিটাও বেশ জটিল বলে মনে করা হচ্ছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, “স্থল সীমানা চুক্তি বাস্তবায়নের বিষয়টি নিয়ে ভারত যে আন্তরিকতা দেখাচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ভারতীয় রাজ্যসভার পরবর্তী অধিবেশনে এ বিষয়ক সংবিধান সংশোধন চূড়ান্ত হবে। আর তার পরপরই মোদী ঢাকা সফর করবেন বলে আশা করা যায়।” এর আগে ভারতের কংগ্রেস সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশীদ ভারত-বাংলাদেশ স্থল সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত একটি চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ভারতীয় সংবিধান সংশোধনীর জন্য একটি বিল রাজ্যসভায় পেশ করেন। কিন্তু বিরোধী পক্ষ হট্টগোল সৃষ্টি করলে বাধ্য হয়ে রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান শ্রী পি জে কুরিয়েন অধিবেশন মুলতবি করেন। সে পর্যতন্তই থেমে যায় বিষয়টি। নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় আসার পর নতুন করে কূটনৈতিক দেন দরবার শুরু হয়। খবর আসতে থাকে, মোদী সম্মতি জানালেও রাজি ছিলেন না পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা। তবে বেশ কৌশলেও হলেও মমতার কাছ থেকে সম্মতি আদায় করেছে মোদী সরকার। ২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময় তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু সফরের ঠিক আগের দিন মমতা ব্যানার্জি বিরোধিতা করে মনমোহনের সঙ্গে তার ঢাকা সফর বাতিল করেন। তখনই ঝুলে যায় তিস্তা চুক্তিটি। যাতে আজও সম্মতি দেননি মমতা। তার পর থেকে কূটনৈতিক যোগাযোগ চললেও বিষয়টি আর এগোয়নি। তবে আশা করা হচ্ছে মমতার স্থল সীমানা চুক্তির বিয়টির মত তিস্তাতেও সম্মত হবেন মমতা ব্যানার্জি। এছাড়া ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাবরুম এলঅকায় খাবারের পানির জন্য ফেনী নদী থেকে পানি উত্তোলনের একটি চুক্তি তিস্তার সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে আছে। ত্রিপুরা এ চুক্তিটিরও দ্রুত বাস্তবায়ন চায়। এ বিষয়ে ত্রিপুরার রাজ্য সরকারের সঙ্গে ভারতীয় কেন্দ্রীয় সরকারের আলোচনা চলছে বলেই সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে। এসএইচ
Sunday, January 11, 2015
মোদী আসছেন মার্চে:Time News
মোদী আসছেন মার্চে স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১০ জানুয়ারি, ২০১৫ ১৮:৪৩:১৬ আগামী মার্চ মাসেই ঢাকা সফরে আসতে পারেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর এর আগেই চূড়ান্ত রূপ নেবে দুই দেশের মধ্যে স্থল সীমানা চুক্তির বিষয়টি। পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, মার্চেই ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের সম্ভাবনা খুব বেশি। আর পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক বলেন, “আমরা আশা করছি এবছরের প্রথম প্রথ
ম কোয়ার্টারেই প্রতিবেশি দেশটির প্রধানমন্ত্রী ঢাকা সফর করবেন। তবে বিষয়টি এখনো আলোচনা পর্যায়ে রয়েছে।” পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, ভারতীয় সংসদের পরবর্তী অধিবেশনে বাংলাদেশের সঙ্গে স্থল সীমানা চুক্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফর অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নরেন্দ্র মোদী ঢাকা সফরের ব্যাপারে আগ্রহী, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে নিমন্ত্রণও যথা সময়ে পাঠানো হয়েছে, এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র, বলেন পররাষ্ট্র সচিব। ক্ষমতায় বসার পর থেকেই সম্পর্কন্নোয়নের উদ্যোগ হিসেবে প্রতিবেশী সকল দেশ সফর শুরু করেন নরেন্দ্র মোদী। সূত্র জানায়, দুদেশের শীর্ষ পর্যায়ের সফরের পথ খানিকটা আটকে আছে বাংলাদেশকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বিশেষ করে তিস্তা চুক্তি ও স্থল সীমানা চুক্তির বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণেই। তবে সম্প্রতি স্থল সীমানা চুক্তি বাস্তবায়নে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সম্মতি সে বাধা কিছুটা দূর করেছে। ধারনা করা হচ্ছে লোকসভার শীতকালীন অধিবেশনে সংবিধান সংশোধন হলেই খানিকটা নির্বিঘ্ন হবে নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফর। এদিকে ফেব্রুয়ারিতেই ঢাকা সফর করছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শুভেচ্ছা সফরে ঢাকা আসলেও মমতার ওই সফরকে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবেই নিচ্ছে পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়। ওই সফরে তিস্তা ও ছিটমহল বিনিময় নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে মমতার তৈরি হওয়া দুরত্ব কমবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। সূত্রগুলো বলছে, তিস্তার বিষয়ে আগের সংকল্পে অটুট থাকলেও ছিট মহল বিনিময়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন মমতা। তবে কোন কোন ছিটমহল ছাড়বে ভারত তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। পশ্চিমবঙ্গে আগামী বিধানসভা ও কর্পোরেশন নির্বাচনকে সামনে রেখে এই ভাগাভাগিটাও বেশ জটিল বলে মনে করা হচ্ছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, “স্থল সীমানা চুক্তি বাস্তবায়নের বিষয়টি নিয়ে ভারত যে আন্তরিকতা দেখাচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ভারতীয় রাজ্যসভার পরবর্তী অধিবেশনে এ বিষয়ক সংবিধান সংশোধন চূড়ান্ত হবে। আর তার পরপরই মোদী ঢাকা সফর করবেন বলে আশা করা যায়।” এর আগে ভারতের কংগ্রেস সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশীদ ভারত-বাংলাদেশ স্থল সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত একটি চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ভারতীয় সংবিধান সংশোধনীর জন্য একটি বিল রাজ্যসভায় পেশ করেন। কিন্তু বিরোধী পক্ষ হট্টগোল সৃষ্টি করলে বাধ্য হয়ে রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান শ্রী পি জে কুরিয়েন অধিবেশন মুলতবি করেন। সে পর্যতন্তই থেমে যায় বিষয়টি। নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় আসার পর নতুন করে কূটনৈতিক দেন দরবার শুরু হয়। খবর আসতে থাকে, মোদী সম্মতি জানালেও রাজি ছিলেন না পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা। তবে বেশ কৌশলেও হলেও মমতার কাছ থেকে সম্মতি আদায় করেছে মোদী সরকার। ২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময় তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু সফরের ঠিক আগের দিন মমতা ব্যানার্জি বিরোধিতা করে মনমোহনের সঙ্গে তার ঢাকা সফর বাতিল করেন। তখনই ঝুলে যায় তিস্তা চুক্তিটি। যাতে আজও সম্মতি দেননি মমতা। তার পর থেকে কূটনৈতিক যোগাযোগ চললেও বিষয়টি আর এগোয়নি। তবে আশা করা হচ্ছে মমতার স্থল সীমানা চুক্তির বিয়টির মত তিস্তাতেও সম্মত হবেন মমতা ব্যানার্জি। এছাড়া ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাবরুম এলঅকায় খাবারের পানির জন্য ফেনী নদী থেকে পানি উত্তোলনের একটি চুক্তি তিস্তার সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে আছে। ত্রিপুরা এ চুক্তিটিরও দ্রুত বাস্তবায়ন চায়। এ বিষয়ে ত্রিপুরার রাজ্য সরকারের সঙ্গে ভারতীয় কেন্দ্রীয় সরকারের আলোচনা চলছে বলেই সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে। এসএইচ
ম কোয়ার্টারেই প্রতিবেশি দেশটির প্রধানমন্ত্রী ঢাকা সফর করবেন। তবে বিষয়টি এখনো আলোচনা পর্যায়ে রয়েছে।” পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, ভারতীয় সংসদের পরবর্তী অধিবেশনে বাংলাদেশের সঙ্গে স্থল সীমানা চুক্তির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফর অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নরেন্দ্র মোদী ঢাকা সফরের ব্যাপারে আগ্রহী, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে নিমন্ত্রণও যথা সময়ে পাঠানো হয়েছে, এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র, বলেন পররাষ্ট্র সচিব। ক্ষমতায় বসার পর থেকেই সম্পর্কন্নোয়নের উদ্যোগ হিসেবে প্রতিবেশী সকল দেশ সফর শুরু করেন নরেন্দ্র মোদী। সূত্র জানায়, দুদেশের শীর্ষ পর্যায়ের সফরের পথ খানিকটা আটকে আছে বাংলাদেশকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বিশেষ করে তিস্তা চুক্তি ও স্থল সীমানা চুক্তির বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণেই। তবে সম্প্রতি স্থল সীমানা চুক্তি বাস্তবায়নে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সম্মতি সে বাধা কিছুটা দূর করেছে। ধারনা করা হচ্ছে লোকসভার শীতকালীন অধিবেশনে সংবিধান সংশোধন হলেই খানিকটা নির্বিঘ্ন হবে নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফর। এদিকে ফেব্রুয়ারিতেই ঢাকা সফর করছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শুভেচ্ছা সফরে ঢাকা আসলেও মমতার ওই সফরকে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবেই নিচ্ছে পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়। ওই সফরে তিস্তা ও ছিটমহল বিনিময় নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে মমতার তৈরি হওয়া দুরত্ব কমবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। সূত্রগুলো বলছে, তিস্তার বিষয়ে আগের সংকল্পে অটুট থাকলেও ছিট মহল বিনিময়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন মমতা। তবে কোন কোন ছিটমহল ছাড়বে ভারত তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। পশ্চিমবঙ্গে আগামী বিধানসভা ও কর্পোরেশন নির্বাচনকে সামনে রেখে এই ভাগাভাগিটাও বেশ জটিল বলে মনে করা হচ্ছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, “স্থল সীমানা চুক্তি বাস্তবায়নের বিষয়টি নিয়ে ভারত যে আন্তরিকতা দেখাচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ভারতীয় রাজ্যসভার পরবর্তী অধিবেশনে এ বিষয়ক সংবিধান সংশোধন চূড়ান্ত হবে। আর তার পরপরই মোদী ঢাকা সফর করবেন বলে আশা করা যায়।” এর আগে ভারতের কংগ্রেস সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশীদ ভারত-বাংলাদেশ স্থল সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত একটি চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ভারতীয় সংবিধান সংশোধনীর জন্য একটি বিল রাজ্যসভায় পেশ করেন। কিন্তু বিরোধী পক্ষ হট্টগোল সৃষ্টি করলে বাধ্য হয়ে রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান শ্রী পি জে কুরিয়েন অধিবেশন মুলতবি করেন। সে পর্যতন্তই থেমে যায় বিষয়টি। নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় আসার পর নতুন করে কূটনৈতিক দেন দরবার শুরু হয়। খবর আসতে থাকে, মোদী সম্মতি জানালেও রাজি ছিলেন না পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা। তবে বেশ কৌশলেও হলেও মমতার কাছ থেকে সম্মতি আদায় করেছে মোদী সরকার। ২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময় তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষরের কথা ছিল। কিন্তু সফরের ঠিক আগের দিন মমতা ব্যানার্জি বিরোধিতা করে মনমোহনের সঙ্গে তার ঢাকা সফর বাতিল করেন। তখনই ঝুলে যায় তিস্তা চুক্তিটি। যাতে আজও সম্মতি দেননি মমতা। তার পর থেকে কূটনৈতিক যোগাযোগ চললেও বিষয়টি আর এগোয়নি। তবে আশা করা হচ্ছে মমতার স্থল সীমানা চুক্তির বিয়টির মত তিস্তাতেও সম্মত হবেন মমতা ব্যানার্জি। এছাড়া ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাবরুম এলঅকায় খাবারের পানির জন্য ফেনী নদী থেকে পানি উত্তোলনের একটি চুক্তি তিস্তার সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে আছে। ত্রিপুরা এ চুক্তিটিরও দ্রুত বাস্তবায়ন চায়। এ বিষয়ে ত্রিপুরার রাজ্য সরকারের সঙ্গে ভারতীয় কেন্দ্রীয় সরকারের আলোচনা চলছে বলেই সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে। এসএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment