িত ছিলেন- কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার হুসেইন এবং চিত্রনায়ক ও নিরাপদ সড়ক চাই’র সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন। বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট কী শুধুমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আন্দোলন করছে? এমন এক প্রশ্নের জবাবে ড. নাসিম আখতার বলেন, গত নির্বাচনের আগে আমরা দেখেছি জনগণের ওপর কি পরিমাণ আক্রমণ করা হয়েছে। এখনও একই কাজ করা হচ্ছে। গত এক বছরে জনগণকে সম্পৃক্ত করে বিএনপি কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি। তবে আন্দোলন করার মতো বহু ইস্যু ছিল। সুতরাং সাধারণ দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে না বিএনপি জনগণের জন্য কিছু করছে। তিনি আরও বলেন, যারা ক্ষমতায় আছেন তারা যদি দেশে গুম, হত্যা বন্ধ না করতে পারেন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে সমাবেশ করতে দিতে ভয় পান, তবে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব না। বর্তমানে দেশে যুদ্ধ ও সংকটের অবস্থা বিরাজ করছে। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু সমাধান হওয়া প্রয়োজন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, দেশে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে প্রহসন হয়েছে। আমরা দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন শুরু করেছি। জনগণও আন্দোলন করছে। সরকার এখন চোরাবালির ওপর অবস্থান করছে। আমরা যতদ্রুত সম্ভব সরকারকে বিদায় করে নতুন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবো। তিনি আরও বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট মোকাবেলা করার জন্য সরকারের কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়। বরং সরকার আরও উল্টোপথে হাঁটছে। এ সংকট সৃষ্টির দায় সরকারের। গণতন্ত্রের নামে তারা দেশে গণতন্ত্রের কবর রচনা করছে। দেশ আজ পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আমরা এ সংকট নিরসনে দেশে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন চাই। আর আমরা সংলাপ করতে প্রয়োজনে চন্দ্রে যেতেও রাজি আছি। এর প্রেক্ষিতে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, গত নির্বাচনের আগে আমরা অনেক চেষ্টা করে খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে আনতে পারিনি। এখন আমরা নির্বাচিত সরকার। বিশ্বের সব দেশ আমাদের সমর্থন করছে। একটি টুর্নামেন্টে কোনো দল অংশগ্রহণ না করলে দলকে বাদ দেওয়া হয়। কিন্তু টুর্নামেন্ট বাতিল হয় না। রাজনীতির ক্ষেত্রেও সেটা হয়েছে। গত নির্বাচনের আগে মধ্যবর্তী নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের আলোচনা হয়নি উল্লেখ করে মতিয়া চৌধুরী বলেন, এ ধরনের কোনো রেকর্ড নেই। আমরা এ ধরনের কোনো কথা বলেনি। দেশে নির্বাচন হয়ে গেছে। তাই আগামী ৫ বছরে কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না। যদি সংলাপের প্রয়োজন হয় তবে আগামী নির্বাচনের সময় করা হবে। তিনি আরও বলেন, বিএনপির সময় দেশ ৫ বার দুর্নিতীতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। তারা কৃষককে সার দিতে পারেনি। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জনগণের মাধ্যে মিথ্যা, ভুয়া সংবাদ দিয়ে কিছুই করা যাবে না। আর সভ্যতাকে রক্ষার জন্য অসভ্যতাকে নিভৃত করতে যা করা প্রয়োজন সরকার তা করবে। দর্শকদের দাবি, দেশের এ সংকটময় মুহূর্তে দুই রাজনৈতিক দল কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। ফলে জন-জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমরা জীবনের নিরাপত্তা চাই আগে, ভোটের অধিকার পরে। তবে দর্শকরা আরও মত দেন, যেহেতু দুই রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে সমাধান আসছে না, ভবিষ্যতে আসবেও না। আওয়ামী লীগ যেহেতু ক্ষমতায় আছে। আর তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে, তাই দেশের রাজনৈতক সংকট নিরসনে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে। ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ক্ষমতায় যাওয়া ও সেখানে টিকে থাকার নীতিতে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে সংকটময় মুহূর্তে বিএনপির সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কারণ পূর্বে বিএনপিও এমনটাই করেছিল। আপাতত এ সংকট থেকে বের হতে দৃশ্যত কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। তাই সংকট সমাধানে যারা রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের একত্রিত হতে হবে। এএইচ
Sunday, January 11, 2015
দেশে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে:Time News
দেশে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১১ জানুয়ারি, ২০১৫ ০২:২২:০৩ বাংলাদেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলকে কেন্দ্র করে যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে বের হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বরং সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে বলে মত দিয়েছেন বক্তারা। শনিবার রাজধানীর বিয়াম মিলনাতনে আয়োজিত বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপের ৯৯তম পর্বে অংশ নেওয়া অধিকাংশ আলোচক ও দর্শকরা এ মত দেন। অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থ
িত ছিলেন- কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার হুসেইন এবং চিত্রনায়ক ও নিরাপদ সড়ক চাই’র সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন। বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট কী শুধুমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আন্দোলন করছে? এমন এক প্রশ্নের জবাবে ড. নাসিম আখতার বলেন, গত নির্বাচনের আগে আমরা দেখেছি জনগণের ওপর কি পরিমাণ আক্রমণ করা হয়েছে। এখনও একই কাজ করা হচ্ছে। গত এক বছরে জনগণকে সম্পৃক্ত করে বিএনপি কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি। তবে আন্দোলন করার মতো বহু ইস্যু ছিল। সুতরাং সাধারণ দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে না বিএনপি জনগণের জন্য কিছু করছে। তিনি আরও বলেন, যারা ক্ষমতায় আছেন তারা যদি দেশে গুম, হত্যা বন্ধ না করতে পারেন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে সমাবেশ করতে দিতে ভয় পান, তবে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব না। বর্তমানে দেশে যুদ্ধ ও সংকটের অবস্থা বিরাজ করছে। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু সমাধান হওয়া প্রয়োজন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, দেশে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে প্রহসন হয়েছে। আমরা দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন শুরু করেছি। জনগণও আন্দোলন করছে। সরকার এখন চোরাবালির ওপর অবস্থান করছে। আমরা যতদ্রুত সম্ভব সরকারকে বিদায় করে নতুন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবো। তিনি আরও বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট মোকাবেলা করার জন্য সরকারের কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়। বরং সরকার আরও উল্টোপথে হাঁটছে। এ সংকট সৃষ্টির দায় সরকারের। গণতন্ত্রের নামে তারা দেশে গণতন্ত্রের কবর রচনা করছে। দেশ আজ পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আমরা এ সংকট নিরসনে দেশে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন চাই। আর আমরা সংলাপ করতে প্রয়োজনে চন্দ্রে যেতেও রাজি আছি। এর প্রেক্ষিতে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, গত নির্বাচনের আগে আমরা অনেক চেষ্টা করে খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে আনতে পারিনি। এখন আমরা নির্বাচিত সরকার। বিশ্বের সব দেশ আমাদের সমর্থন করছে। একটি টুর্নামেন্টে কোনো দল অংশগ্রহণ না করলে দলকে বাদ দেওয়া হয়। কিন্তু টুর্নামেন্ট বাতিল হয় না। রাজনীতির ক্ষেত্রেও সেটা হয়েছে। গত নির্বাচনের আগে মধ্যবর্তী নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের আলোচনা হয়নি উল্লেখ করে মতিয়া চৌধুরী বলেন, এ ধরনের কোনো রেকর্ড নেই। আমরা এ ধরনের কোনো কথা বলেনি। দেশে নির্বাচন হয়ে গেছে। তাই আগামী ৫ বছরে কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না। যদি সংলাপের প্রয়োজন হয় তবে আগামী নির্বাচনের সময় করা হবে। তিনি আরও বলেন, বিএনপির সময় দেশ ৫ বার দুর্নিতীতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। তারা কৃষককে সার দিতে পারেনি। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জনগণের মাধ্যে মিথ্যা, ভুয়া সংবাদ দিয়ে কিছুই করা যাবে না। আর সভ্যতাকে রক্ষার জন্য অসভ্যতাকে নিভৃত করতে যা করা প্রয়োজন সরকার তা করবে। দর্শকদের দাবি, দেশের এ সংকটময় মুহূর্তে দুই রাজনৈতিক দল কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। ফলে জন-জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমরা জীবনের নিরাপত্তা চাই আগে, ভোটের অধিকার পরে। তবে দর্শকরা আরও মত দেন, যেহেতু দুই রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে সমাধান আসছে না, ভবিষ্যতে আসবেও না। আওয়ামী লীগ যেহেতু ক্ষমতায় আছে। আর তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে, তাই দেশের রাজনৈতক সংকট নিরসনে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে। ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ক্ষমতায় যাওয়া ও সেখানে টিকে থাকার নীতিতে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে সংকটময় মুহূর্তে বিএনপির সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কারণ পূর্বে বিএনপিও এমনটাই করেছিল। আপাতত এ সংকট থেকে বের হতে দৃশ্যত কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। তাই সংকট সমাধানে যারা রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের একত্রিত হতে হবে। এএইচ
িত ছিলেন- কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার হুসেইন এবং চিত্রনায়ক ও নিরাপদ সড়ক চাই’র সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন। বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট কী শুধুমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আন্দোলন করছে? এমন এক প্রশ্নের জবাবে ড. নাসিম আখতার বলেন, গত নির্বাচনের আগে আমরা দেখেছি জনগণের ওপর কি পরিমাণ আক্রমণ করা হয়েছে। এখনও একই কাজ করা হচ্ছে। গত এক বছরে জনগণকে সম্পৃক্ত করে বিএনপি কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি। তবে আন্দোলন করার মতো বহু ইস্যু ছিল। সুতরাং সাধারণ দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে না বিএনপি জনগণের জন্য কিছু করছে। তিনি আরও বলেন, যারা ক্ষমতায় আছেন তারা যদি দেশে গুম, হত্যা বন্ধ না করতে পারেন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে সমাবেশ করতে দিতে ভয় পান, তবে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব না। বর্তমানে দেশে যুদ্ধ ও সংকটের অবস্থা বিরাজ করছে। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু সমাধান হওয়া প্রয়োজন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, দেশে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে প্রহসন হয়েছে। আমরা দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন শুরু করেছি। জনগণও আন্দোলন করছে। সরকার এখন চোরাবালির ওপর অবস্থান করছে। আমরা যতদ্রুত সম্ভব সরকারকে বিদায় করে নতুন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবো। তিনি আরও বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট মোকাবেলা করার জন্য সরকারের কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়। বরং সরকার আরও উল্টোপথে হাঁটছে। এ সংকট সৃষ্টির দায় সরকারের। গণতন্ত্রের নামে তারা দেশে গণতন্ত্রের কবর রচনা করছে। দেশ আজ পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আমরা এ সংকট নিরসনে দেশে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন চাই। আর আমরা সংলাপ করতে প্রয়োজনে চন্দ্রে যেতেও রাজি আছি। এর প্রেক্ষিতে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেন, গত নির্বাচনের আগে আমরা অনেক চেষ্টা করে খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে আনতে পারিনি। এখন আমরা নির্বাচিত সরকার। বিশ্বের সব দেশ আমাদের সমর্থন করছে। একটি টুর্নামেন্টে কোনো দল অংশগ্রহণ না করলে দলকে বাদ দেওয়া হয়। কিন্তু টুর্নামেন্ট বাতিল হয় না। রাজনীতির ক্ষেত্রেও সেটা হয়েছে। গত নির্বাচনের আগে মধ্যবর্তী নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের আলোচনা হয়নি উল্লেখ করে মতিয়া চৌধুরী বলেন, এ ধরনের কোনো রেকর্ড নেই। আমরা এ ধরনের কোনো কথা বলেনি। দেশে নির্বাচন হয়ে গেছে। তাই আগামী ৫ বছরে কোনো রাজনৈতিক দলের সাথে নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হবে না। যদি সংলাপের প্রয়োজন হয় তবে আগামী নির্বাচনের সময় করা হবে। তিনি আরও বলেন, বিএনপির সময় দেশ ৫ বার দুর্নিতীতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। তারা কৃষককে সার দিতে পারেনি। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জনগণের মাধ্যে মিথ্যা, ভুয়া সংবাদ দিয়ে কিছুই করা যাবে না। আর সভ্যতাকে রক্ষার জন্য অসভ্যতাকে নিভৃত করতে যা করা প্রয়োজন সরকার তা করবে। দর্শকদের দাবি, দেশের এ সংকটময় মুহূর্তে দুই রাজনৈতিক দল কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। ফলে জন-জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আমরা জীবনের নিরাপত্তা চাই আগে, ভোটের অধিকার পরে। তবে দর্শকরা আরও মত দেন, যেহেতু দুই রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে সমাধান আসছে না, ভবিষ্যতে আসবেও না। আওয়ামী লীগ যেহেতু ক্ষমতায় আছে। আর তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে, তাই দেশের রাজনৈতক সংকট নিরসনে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে। ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি এখন ক্ষমতায় যাওয়া ও সেখানে টিকে থাকার নীতিতে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে সংকটময় মুহূর্তে বিএনপির সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কারণ পূর্বে বিএনপিও এমনটাই করেছিল। আপাতত এ সংকট থেকে বের হতে দৃশ্যত কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। তাই সংকট সমাধানে যারা রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের একত্রিত হতে হবে। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment