সংহতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিশেষ সভা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মো. সামসুল আরেফিন। সভায় রাঙামাটি শহরে ১৪৪ ধারা ভঙ্গকারীদের কঠোর হস্তে দমন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে শহরে কাণ্ঠা, মারবেল, জালের গুলতি, বর্ষাসহ আঘাত করতে সক্ষম এমন দ্রবাদি বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এছাড়া শহরে বিশৃঙ্খলাকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সভা শেষে রাঙামাটি শহরে পাহাড়ি-বাঙালি সম্প্রীতি বজায় রাখতে একটি শান্তি র্যাভলি বের করা হয়। পার্বত্য সমস্যা সমাধানে সরকারকে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে পাহাড়ি-বাঙালির সম্প্রীতি ও সোহার্দ্য রক্ষায় স্থানীয় ব্যক্তিদের ভূমিকা রাখার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়। এদিকে রাঙামাটিতে ভবিষ্যতে যাতে এমন অনাকাঙ্খিত ঘটনা না ঘটে সে জন্য পাড়ায় পাড়ায় পাহাড়ি-বাঙালি নেতাদের সন্বয়ে কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাঙামাটির সংসদ সদস্য ঊষাতন তালুকদার, মহিলা সংসদ সদস্য ফিরোজা বেগম চিনু, সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার, রাঙামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেদওয়ান আহম্মেদ, বিজিবি সেক্টর কমান্ডার মো. শওকত ওসমান, রাঙামাটি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ, রাঙ্গামাটি পৌরসভা মেয়র সাইফুল ইসলাম চৌধুরী ভুট্টোসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতা। উল্লেখ্য, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের জেরে ১০ জানুয়ারি শনিবার জেলা শহরে ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন। কিন্তু ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করেই পাহাড়ি-বাঙালির মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ায় রোববার সন্ধ্যা ৭টায় জেলা শহরে কারফিউ জারি করে প্রশাসন। যা বলবৎ থাকে আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত। জেআই
Tuesday, January 13, 2015
রাঙামাটিতে ফের ১৪৪ ধারা:Time News
রাঙামাটিতে ফের ১৪৪ ধারা রাঙ্গামাটি করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৫ ১৭:১৩:৫০ শহরে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষের জের ধরে জারি করা কারফিউ শেষে হলেও ফের বলবৎ হচ্ছে ১৪৪ ধারা। মঙ্গলবার বিকেল ৫ টায় কারফিউ শেষ হওয়ার পর থেকে শহরে ১৪৪ ধারা বলবৎ থকবে। মঙ্গলবার রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেয়া হয়। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে মঙ্গলবার সকাল ১০টায় রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে শান্তি ও
সংহতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিশেষ সভা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মো. সামসুল আরেফিন। সভায় রাঙামাটি শহরে ১৪৪ ধারা ভঙ্গকারীদের কঠোর হস্তে দমন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে শহরে কাণ্ঠা, মারবেল, জালের গুলতি, বর্ষাসহ আঘাত করতে সক্ষম এমন দ্রবাদি বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এছাড়া শহরে বিশৃঙ্খলাকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সভা শেষে রাঙামাটি শহরে পাহাড়ি-বাঙালি সম্প্রীতি বজায় রাখতে একটি শান্তি র্যাভলি বের করা হয়। পার্বত্য সমস্যা সমাধানে সরকারকে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে পাহাড়ি-বাঙালির সম্প্রীতি ও সোহার্দ্য রক্ষায় স্থানীয় ব্যক্তিদের ভূমিকা রাখার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়। এদিকে রাঙামাটিতে ভবিষ্যতে যাতে এমন অনাকাঙ্খিত ঘটনা না ঘটে সে জন্য পাড়ায় পাড়ায় পাহাড়ি-বাঙালি নেতাদের সন্বয়ে কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাঙামাটির সংসদ সদস্য ঊষাতন তালুকদার, মহিলা সংসদ সদস্য ফিরোজা বেগম চিনু, সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার, রাঙামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেদওয়ান আহম্মেদ, বিজিবি সেক্টর কমান্ডার মো. শওকত ওসমান, রাঙামাটি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ, রাঙ্গামাটি পৌরসভা মেয়র সাইফুল ইসলাম চৌধুরী ভুট্টোসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতা। উল্লেখ্য, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের জেরে ১০ জানুয়ারি শনিবার জেলা শহরে ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন। কিন্তু ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করেই পাহাড়ি-বাঙালির মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ায় রোববার সন্ধ্যা ৭টায় জেলা শহরে কারফিউ জারি করে প্রশাসন। যা বলবৎ থাকে আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত। জেআই
সংহতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিশেষ সভা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মো. সামসুল আরেফিন। সভায় রাঙামাটি শহরে ১৪৪ ধারা ভঙ্গকারীদের কঠোর হস্তে দমন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে শহরে কাণ্ঠা, মারবেল, জালের গুলতি, বর্ষাসহ আঘাত করতে সক্ষম এমন দ্রবাদি বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এছাড়া শহরে বিশৃঙ্খলাকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সভা শেষে রাঙামাটি শহরে পাহাড়ি-বাঙালি সম্প্রীতি বজায় রাখতে একটি শান্তি র্যাভলি বের করা হয়। পার্বত্য সমস্যা সমাধানে সরকারকে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে পাহাড়ি-বাঙালির সম্প্রীতি ও সোহার্দ্য রক্ষায় স্থানীয় ব্যক্তিদের ভূমিকা রাখার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়। এদিকে রাঙামাটিতে ভবিষ্যতে যাতে এমন অনাকাঙ্খিত ঘটনা না ঘটে সে জন্য পাড়ায় পাড়ায় পাহাড়ি-বাঙালি নেতাদের সন্বয়ে কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাঙামাটির সংসদ সদস্য ঊষাতন তালুকদার, মহিলা সংসদ সদস্য ফিরোজা বেগম চিনু, সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার, রাঙামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেদওয়ান আহম্মেদ, বিজিবি সেক্টর কমান্ডার মো. শওকত ওসমান, রাঙামাটি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ, রাঙ্গামাটি পৌরসভা মেয়র সাইফুল ইসলাম চৌধুরী ভুট্টোসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতা। উল্লেখ্য, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের জেরে ১০ জানুয়ারি শনিবার জেলা শহরে ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন। কিন্তু ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করেই পাহাড়ি-বাঙালির মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ায় রোববার সন্ধ্যা ৭টায় জেলা শহরে কারফিউ জারি করে প্রশাসন। যা বলবৎ থাকে আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment