ন আভাসই মিলেছে। গত ৫ জানুয়ারি থেকে চলা দেশব্যাপী অনির্দিষ্টকালের অবরোধ কর্মসূচিকে প্রাথমিকভাবে সফল বলেই মনে করছে ২০ দলীয় জোট। কারণ টানা ৯দিনের অবরোধে সারাদেশ থেকে রাজধানী ঢাকা কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।এর প্রভাবে দেশের জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির একদলীয় নির্বাচনের আগে রাজধানী ঢাকায় আন্দোলনের তেমন প্রভাব না পরলেও এবার ঢাকতেও ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা বেশ সক্রিয়। অবরোধের পক্ষে বড় জমায়েত না করতে পারলেও প্রতিদিনই নেতাকর্মীরা মাঠে থাকছেন। এছাড়াও জোটের অন্যতম শরীক জামায়াতের নেতাকর্মীদের রাজপথের আন্দোলনের জোরালো অংশগ্রহণ বিএনপির হাইকমান্ডকে অনেকটাই স্বস্তিতে রেখেছে। বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে চলমান অবরোধ কর্মসূচির কার্যকারিতা নিয়ে বিএনপি ও ২০ দলীয় জোট সন্তুষ্ট। এ সন্তুষ্টি ধরে রেখে তাদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল আদায়ের লক্ষ্যে সরকারবিরোধী আন্দোলনের কঠোরতা আরও বাড়াতে চায় বিরোধী জোট। পাল্টাতে চায় ধরন ও কৌশল। অনির্দিষ্টকালের অবরোধের পাশাপশি লাগাতার হরতাল ও অসহযোগ কর্মসূচির ঘোষণাও দেয়া হতে পারে। তবে সেজন্য আরও কয়েক দিন অপেক্ষা করতে চায় রাজপথের বিরোধী জোটটি। আর এভাবেই আন্দোলনকে সফলতার চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যেতে নতুন কৌশল নিয়ে এগুতে চায় বিএনপি। বিএনপির একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, এবারের আন্দোলনের পুরো বিষয়টি মনিটরিং করছেন ২০ দলীয় জোট নেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি গত ৩ জানুয়ারি থেকে গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অবরুদ্ধ থাকলেও প্রতিনিয়ত দলের নেতাকর্মীসহ জোটের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। আন্দোলনের করণীয় সম্পর্কে দিক নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। সরকারের অবস্থান ও মনোভাব বুঝে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। মঙ্গলবার সকালে ১৪ দলের মূখপাত্র সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল যখন চলমান অবরোধ কর্মসূচির নাশকতা প্রতিরোধে সারা দেশে বিশেষ কমিটি গঠনের কথা ঘোষণা করছে। বিএনপির পক্ষ থেকে এর পাল্টা হিসেবে ২০ দলের সমন্বয়ে সংগ্রাম কমিটি গঠনের বিষয়টি নিয়ে ভাবা হচ্ছে।বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ের একটি সুত্র এমনটাই জানিয়েছে। ২০০০ সালের শেষের দিকে তৎকালীন আওয়ামী লীগ মেয়াদের শেষের দিকে ৪দলীয় জোটের উদ্যোগে সেই সময় যেভাবে সংগ্রাম কমিটি গঠিত হয়েছিল। এবারও একই আদলে ২০ দলীয় জোটের সমন্বয়ে সংগ্রাম কমিটি গঠন করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হতে পারে। এছাড়াও এরইমধ্যে আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠনের মাধ্যমে রাজপথের আন্দোলন জোরালো করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যে কোনো দিন ঘোষণা করা হতে পারে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংগঠনদের নিয়ে গঠিত সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের কমিটি। আন্দোলনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে দলের একজন সিনিয়র নেতা টাইমনিউজবিডিকে বলেন, গণতন্ত্র রক্ষার এই আন্দোলন এখন আমাদের বাঁচা-মরার লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। আান্দোলন থেকে পিছু হটার কোনো সুযোগ নেই। সরকার মনে করছে নেতাদের আটক, কিংবা দমন পীড়নের মাধ্যমে জনগণকে দমিয়ে রাখা যাবে। কিন্তু সেটি মনে করার কোনো কারণ নেই। দমন পীড়ন যত বাড়বে আন্দোলন ততই তীব্র হবে। এজন্য যত ধরণের কৌশল নেয়ার দরকার হয় বিএনপি চেয়ারপারসন সময় বুঝে কৌশল গ্রহণ করবেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, বিএনপির চলমান আন্দোলন তো জনগনের ভোটাধিকার ও মানবাধিকার রক্ষাসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য। তাই এই আন্দোলন সফল হবেই। শাসকদল যতই চেষ্টা করুক জনগণকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। এমএইচ/এসএইচ
Tuesday, January 13, 2015
আন্দোলন সফল করতে বিএনপির নতুন কৌশল:Time News
আন্দোলন সফল করতে বিএনপির নতুন কৌশল স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৫ ১৫:১০:২৫ নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সব দলের অংশগ্রহণে মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি পূরণ অথবা আলোচনার জন্য সরকারকে বাধ্য করার পরিস্থিতি তৈরি না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। গুলশান কার্যালয়ে অবরুদ্ধ অবস্থায় তার সঙ্গে দেখা করেছেন দলের কয়েকজন সিনিয়র নেতাদের বক্তব্যে এম
ন আভাসই মিলেছে। গত ৫ জানুয়ারি থেকে চলা দেশব্যাপী অনির্দিষ্টকালের অবরোধ কর্মসূচিকে প্রাথমিকভাবে সফল বলেই মনে করছে ২০ দলীয় জোট। কারণ টানা ৯দিনের অবরোধে সারাদেশ থেকে রাজধানী ঢাকা কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।এর প্রভাবে দেশের জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির একদলীয় নির্বাচনের আগে রাজধানী ঢাকায় আন্দোলনের তেমন প্রভাব না পরলেও এবার ঢাকতেও ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা বেশ সক্রিয়। অবরোধের পক্ষে বড় জমায়েত না করতে পারলেও প্রতিদিনই নেতাকর্মীরা মাঠে থাকছেন। এছাড়াও জোটের অন্যতম শরীক জামায়াতের নেতাকর্মীদের রাজপথের আন্দোলনের জোরালো অংশগ্রহণ বিএনপির হাইকমান্ডকে অনেকটাই স্বস্তিতে রেখেছে। বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে চলমান অবরোধ কর্মসূচির কার্যকারিতা নিয়ে বিএনপি ও ২০ দলীয় জোট সন্তুষ্ট। এ সন্তুষ্টি ধরে রেখে তাদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল আদায়ের লক্ষ্যে সরকারবিরোধী আন্দোলনের কঠোরতা আরও বাড়াতে চায় বিরোধী জোট। পাল্টাতে চায় ধরন ও কৌশল। অনির্দিষ্টকালের অবরোধের পাশাপশি লাগাতার হরতাল ও অসহযোগ কর্মসূচির ঘোষণাও দেয়া হতে পারে। তবে সেজন্য আরও কয়েক দিন অপেক্ষা করতে চায় রাজপথের বিরোধী জোটটি। আর এভাবেই আন্দোলনকে সফলতার চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যেতে নতুন কৌশল নিয়ে এগুতে চায় বিএনপি। বিএনপির একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, এবারের আন্দোলনের পুরো বিষয়টি মনিটরিং করছেন ২০ দলীয় জোট নেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি গত ৩ জানুয়ারি থেকে গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অবরুদ্ধ থাকলেও প্রতিনিয়ত দলের নেতাকর্মীসহ জোটের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। আন্দোলনের করণীয় সম্পর্কে দিক নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। সরকারের অবস্থান ও মনোভাব বুঝে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। মঙ্গলবার সকালে ১৪ দলের মূখপাত্র সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল যখন চলমান অবরোধ কর্মসূচির নাশকতা প্রতিরোধে সারা দেশে বিশেষ কমিটি গঠনের কথা ঘোষণা করছে। বিএনপির পক্ষ থেকে এর পাল্টা হিসেবে ২০ দলের সমন্বয়ে সংগ্রাম কমিটি গঠনের বিষয়টি নিয়ে ভাবা হচ্ছে।বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ের একটি সুত্র এমনটাই জানিয়েছে। ২০০০ সালের শেষের দিকে তৎকালীন আওয়ামী লীগ মেয়াদের শেষের দিকে ৪দলীয় জোটের উদ্যোগে সেই সময় যেভাবে সংগ্রাম কমিটি গঠিত হয়েছিল। এবারও একই আদলে ২০ দলীয় জোটের সমন্বয়ে সংগ্রাম কমিটি গঠন করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হতে পারে। এছাড়াও এরইমধ্যে আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠনের মাধ্যমে রাজপথের আন্দোলন জোরালো করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যে কোনো দিন ঘোষণা করা হতে পারে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংগঠনদের নিয়ে গঠিত সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের কমিটি। আন্দোলনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে দলের একজন সিনিয়র নেতা টাইমনিউজবিডিকে বলেন, গণতন্ত্র রক্ষার এই আন্দোলন এখন আমাদের বাঁচা-মরার লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। আান্দোলন থেকে পিছু হটার কোনো সুযোগ নেই। সরকার মনে করছে নেতাদের আটক, কিংবা দমন পীড়নের মাধ্যমে জনগণকে দমিয়ে রাখা যাবে। কিন্তু সেটি মনে করার কোনো কারণ নেই। দমন পীড়ন যত বাড়বে আন্দোলন ততই তীব্র হবে। এজন্য যত ধরণের কৌশল নেয়ার দরকার হয় বিএনপি চেয়ারপারসন সময় বুঝে কৌশল গ্রহণ করবেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, বিএনপির চলমান আন্দোলন তো জনগনের ভোটাধিকার ও মানবাধিকার রক্ষাসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য। তাই এই আন্দোলন সফল হবেই। শাসকদল যতই চেষ্টা করুক জনগণকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। এমএইচ/এসএইচ
ন আভাসই মিলেছে। গত ৫ জানুয়ারি থেকে চলা দেশব্যাপী অনির্দিষ্টকালের অবরোধ কর্মসূচিকে প্রাথমিকভাবে সফল বলেই মনে করছে ২০ দলীয় জোট। কারণ টানা ৯দিনের অবরোধে সারাদেশ থেকে রাজধানী ঢাকা কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।এর প্রভাবে দেশের জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির একদলীয় নির্বাচনের আগে রাজধানী ঢাকায় আন্দোলনের তেমন প্রভাব না পরলেও এবার ঢাকতেও ২০ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা বেশ সক্রিয়। অবরোধের পক্ষে বড় জমায়েত না করতে পারলেও প্রতিদিনই নেতাকর্মীরা মাঠে থাকছেন। এছাড়াও জোটের অন্যতম শরীক জামায়াতের নেতাকর্মীদের রাজপথের আন্দোলনের জোরালো অংশগ্রহণ বিএনপির হাইকমান্ডকে অনেকটাই স্বস্তিতে রেখেছে। বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে চলমান অবরোধ কর্মসূচির কার্যকারিতা নিয়ে বিএনপি ও ২০ দলীয় জোট সন্তুষ্ট। এ সন্তুষ্টি ধরে রেখে তাদের কাঙ্ক্ষিত ফলাফল আদায়ের লক্ষ্যে সরকারবিরোধী আন্দোলনের কঠোরতা আরও বাড়াতে চায় বিরোধী জোট। পাল্টাতে চায় ধরন ও কৌশল। অনির্দিষ্টকালের অবরোধের পাশাপশি লাগাতার হরতাল ও অসহযোগ কর্মসূচির ঘোষণাও দেয়া হতে পারে। তবে সেজন্য আরও কয়েক দিন অপেক্ষা করতে চায় রাজপথের বিরোধী জোটটি। আর এভাবেই আন্দোলনকে সফলতার চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যেতে নতুন কৌশল নিয়ে এগুতে চায় বিএনপি। বিএনপির একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, এবারের আন্দোলনের পুরো বিষয়টি মনিটরিং করছেন ২০ দলীয় জোট নেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি গত ৩ জানুয়ারি থেকে গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অবরুদ্ধ থাকলেও প্রতিনিয়ত দলের নেতাকর্মীসহ জোটের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। আন্দোলনের করণীয় সম্পর্কে দিক নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। সরকারের অবস্থান ও মনোভাব বুঝে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। মঙ্গলবার সকালে ১৪ দলের মূখপাত্র সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল যখন চলমান অবরোধ কর্মসূচির নাশকতা প্রতিরোধে সারা দেশে বিশেষ কমিটি গঠনের কথা ঘোষণা করছে। বিএনপির পক্ষ থেকে এর পাল্টা হিসেবে ২০ দলের সমন্বয়ে সংগ্রাম কমিটি গঠনের বিষয়টি নিয়ে ভাবা হচ্ছে।বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ের একটি সুত্র এমনটাই জানিয়েছে। ২০০০ সালের শেষের দিকে তৎকালীন আওয়ামী লীগ মেয়াদের শেষের দিকে ৪দলীয় জোটের উদ্যোগে সেই সময় যেভাবে সংগ্রাম কমিটি গঠিত হয়েছিল। এবারও একই আদলে ২০ দলীয় জোটের সমন্বয়ে সংগ্রাম কমিটি গঠন করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হতে পারে। এছাড়াও এরইমধ্যে আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠনের মাধ্যমে রাজপথের আন্দোলন জোরালো করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যে কোনো দিন ঘোষণা করা হতে পারে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংগঠনদের নিয়ে গঠিত সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের কমিটি। আন্দোলনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে দলের একজন সিনিয়র নেতা টাইমনিউজবিডিকে বলেন, গণতন্ত্র রক্ষার এই আন্দোলন এখন আমাদের বাঁচা-মরার লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। আান্দোলন থেকে পিছু হটার কোনো সুযোগ নেই। সরকার মনে করছে নেতাদের আটক, কিংবা দমন পীড়নের মাধ্যমে জনগণকে দমিয়ে রাখা যাবে। কিন্তু সেটি মনে করার কোনো কারণ নেই। দমন পীড়ন যত বাড়বে আন্দোলন ততই তীব্র হবে। এজন্য যত ধরণের কৌশল নেয়ার দরকার হয় বিএনপি চেয়ারপারসন সময় বুঝে কৌশল গ্রহণ করবেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, বিএনপির চলমান আন্দোলন তো জনগনের ভোটাধিকার ও মানবাধিকার রক্ষাসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য। তাই এই আন্দোলন সফল হবেই। শাসকদল যতই চেষ্টা করুক জনগণকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। এমএইচ/এসএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment