ময় তার পাশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মাদ নাসিম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও এমপি ফজলে হোসেন বাদশা, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া উপস্থিত ছিলেন। বাদল বলেন, ‘গত নির্বাচনে খালেদা জিয়া না এসে নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছেন। বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমে লাঠি দিয়ে তাদের মোকাবেল করবে। পরে পায়ে গুলি করবে। এতেও কাজ না হলে প্রয়োজনে তাদের বুকে গুলি করবে।’ তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া যদি এখন গ্রেনেড নিয়ে রাস্তায় নামেন, তবে কি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে ‘চুমা’ দেবে?’ সংসদের এই আইন প্রণেতা বলেন, ‘আমরা তো খালেদার কাছ থেকে রাজনৈতিক বিরোধিতা চাই। বেগম জিয়ার উচিত ছিল কিছু বই পড়া।’ তিনি বলেন, ‘কিছু বিজ্ঞ লোক বলেন- দেশ নাকি অসহনীয় অবস্থায় আছে। কই অসহনীয় অবস্থা। ১ তারিখে কি অবস্থা ছিল, ৩ তারিখে কি অবস্থা ছিল, ৫ তারিখে কি অবস্থা ছিল? এখন তো সব স্বাভাবিক।’ সংবাদ সম্মেলন থেকে বিএনপি-জামায়াতের চোরাগুপ্তা হামলা ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঢাকা শহরের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় ১৪ দলের পক্ষ থেকে সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান জোটের মুখপাত্র মোহাম্মাদ নাসিম। এর আগে কার্যালয়ে ১৪ দলের শীর্ষনেতারা বৈঠকে বসেন। কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহ্বায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম, তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বাহাউদ্দিন নাছিম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, তরিকত ফেডারেশনের মহাসচিব লায়ন এ আউয়াল, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নুরুর রহমান সেলিম, ন্যাপ নেতা ইসমাইল হোসেন, জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া প্রমুখ। মন্তব্য
Tuesday, January 13, 2015
‘পায়ে কাজ না হলে বুকে গুলি’:RTNN
আন্দোলনকারীদের বুকে গুলি চালাতে বললেন জাসদের বাদল নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: জাসদের কার্যকরি সভাপতি ও সংসদ সদস্য c নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘আন্দোলন দমাতে বিএনপির নেতাকর্মীদের পায়ে গুলি করতে হবে। এতে কাজ না হলে প্রয়োজনে বুকে গুলি চালাবেন।’ তিনি মঙ্গলবার দুপুরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১৪ দলের বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানান। এ স
ময় তার পাশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মাদ নাসিম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও এমপি ফজলে হোসেন বাদশা, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া উপস্থিত ছিলেন। বাদল বলেন, ‘গত নির্বাচনে খালেদা জিয়া না এসে নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছেন। বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমে লাঠি দিয়ে তাদের মোকাবেল করবে। পরে পায়ে গুলি করবে। এতেও কাজ না হলে প্রয়োজনে তাদের বুকে গুলি করবে।’ তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া যদি এখন গ্রেনেড নিয়ে রাস্তায় নামেন, তবে কি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে ‘চুমা’ দেবে?’ সংসদের এই আইন প্রণেতা বলেন, ‘আমরা তো খালেদার কাছ থেকে রাজনৈতিক বিরোধিতা চাই। বেগম জিয়ার উচিত ছিল কিছু বই পড়া।’ তিনি বলেন, ‘কিছু বিজ্ঞ লোক বলেন- দেশ নাকি অসহনীয় অবস্থায় আছে। কই অসহনীয় অবস্থা। ১ তারিখে কি অবস্থা ছিল, ৩ তারিখে কি অবস্থা ছিল, ৫ তারিখে কি অবস্থা ছিল? এখন তো সব স্বাভাবিক।’ সংবাদ সম্মেলন থেকে বিএনপি-জামায়াতের চোরাগুপ্তা হামলা ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঢাকা শহরের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় ১৪ দলের পক্ষ থেকে সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান জোটের মুখপাত্র মোহাম্মাদ নাসিম। এর আগে কার্যালয়ে ১৪ দলের শীর্ষনেতারা বৈঠকে বসেন। কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহ্বায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম, তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বাহাউদ্দিন নাছিম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, তরিকত ফেডারেশনের মহাসচিব লায়ন এ আউয়াল, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নুরুর রহমান সেলিম, ন্যাপ নেতা ইসমাইল হোসেন, জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া প্রমুখ। মন্তব্য
ময় তার পাশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মাদ নাসিম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও এমপি ফজলে হোসেন বাদশা, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া উপস্থিত ছিলেন। বাদল বলেন, ‘গত নির্বাচনে খালেদা জিয়া না এসে নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছেন। বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী প্রথমে লাঠি দিয়ে তাদের মোকাবেল করবে। পরে পায়ে গুলি করবে। এতেও কাজ না হলে প্রয়োজনে তাদের বুকে গুলি করবে।’ তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া যদি এখন গ্রেনেড নিয়ে রাস্তায় নামেন, তবে কি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে ‘চুমা’ দেবে?’ সংসদের এই আইন প্রণেতা বলেন, ‘আমরা তো খালেদার কাছ থেকে রাজনৈতিক বিরোধিতা চাই। বেগম জিয়ার উচিত ছিল কিছু বই পড়া।’ তিনি বলেন, ‘কিছু বিজ্ঞ লোক বলেন- দেশ নাকি অসহনীয় অবস্থায় আছে। কই অসহনীয় অবস্থা। ১ তারিখে কি অবস্থা ছিল, ৩ তারিখে কি অবস্থা ছিল, ৫ তারিখে কি অবস্থা ছিল? এখন তো সব স্বাভাবিক।’ সংবাদ সম্মেলন থেকে বিএনপি-জামায়াতের চোরাগুপ্তা হামলা ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঢাকা শহরের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় ১৪ দলের পক্ষ থেকে সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান জোটের মুখপাত্র মোহাম্মাদ নাসিম। এর আগে কার্যালয়ে ১৪ দলের শীর্ষনেতারা বৈঠকে বসেন। কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহ্বায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম, তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বাহাউদ্দিন নাছিম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, তরিকত ফেডারেশনের মহাসচিব লায়ন এ আউয়াল, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নুরুর রহমান সেলিম, ন্যাপ নেতা ইসমাইল হোসেন, জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া প্রমুখ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment