থেকে লাশ নিয়ে আসা হয় বনানী কবরস্থানে। বাংলাদেশ সময় গত শনিবার বেলা সাড়ে ১২টার (মালয়েশিয়া সময় ২টা) মারা যান বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো। সেখানে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৩৭ মিনিটে ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছায় কোকোর কফিন। এর পর দুপুর দেড়টার দিকে কোকোর মরদেহ নেওয়া হয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে, তার মা খালেদা জিয়ার সামনে। সেখানেই মা খালেদা জিয়া ছেলের মুখ শেষবারের মতো দেখেন। বায়তুল মোকাররমে জানাজার উদ্দেশে বিকেলে পৌনে ৩টায় কোকোর কফিন আলিফ মেডিকেল সার্ভিসের এ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয়।সেখানে বিকেলে ৫টা ১৩ মিনিটে লাখো মানুষের অংশগ্রহণে নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে সর্ব সাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার কফিন উন্মুক্ত রাখার কথা ছিল। তবে বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতির কারণে শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কায় তা বাতিল করা হয়। মন্তব্য
Tuesday, January 27, 2015
বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত কোকো:RTNN
বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত কোকো নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: লাখো মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে বনানী কবরস্থানে কোকোর দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে লাখো মানুষের অংশগ্রহণে কোকোর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। সেখান
থেকে লাশ নিয়ে আসা হয় বনানী কবরস্থানে। বাংলাদেশ সময় গত শনিবার বেলা সাড়ে ১২টার (মালয়েশিয়া সময় ২টা) মারা যান বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো। সেখানে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৩৭ মিনিটে ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছায় কোকোর কফিন। এর পর দুপুর দেড়টার দিকে কোকোর মরদেহ নেওয়া হয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে, তার মা খালেদা জিয়ার সামনে। সেখানেই মা খালেদা জিয়া ছেলের মুখ শেষবারের মতো দেখেন। বায়তুল মোকাররমে জানাজার উদ্দেশে বিকেলে পৌনে ৩টায় কোকোর কফিন আলিফ মেডিকেল সার্ভিসের এ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয়।সেখানে বিকেলে ৫টা ১৩ মিনিটে লাখো মানুষের অংশগ্রহণে নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে সর্ব সাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার কফিন উন্মুক্ত রাখার কথা ছিল। তবে বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতির কারণে শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কায় তা বাতিল করা হয়। মন্তব্য
থেকে লাশ নিয়ে আসা হয় বনানী কবরস্থানে। বাংলাদেশ সময় গত শনিবার বেলা সাড়ে ১২টার (মালয়েশিয়া সময় ২টা) মারা যান বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো। সেখানে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৩৭ মিনিটে ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছায় কোকোর কফিন। এর পর দুপুর দেড়টার দিকে কোকোর মরদেহ নেওয়া হয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে, তার মা খালেদা জিয়ার সামনে। সেখানেই মা খালেদা জিয়া ছেলের মুখ শেষবারের মতো দেখেন। বায়তুল মোকাররমে জানাজার উদ্দেশে বিকেলে পৌনে ৩টায় কোকোর কফিন আলিফ মেডিকেল সার্ভিসের এ্যাম্বুলেন্সে তোলা হয়।সেখানে বিকেলে ৫টা ১৩ মিনিটে লাখো মানুষের অংশগ্রহণে নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে সর্ব সাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার কফিন উন্মুক্ত রাখার কথা ছিল। তবে বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতির কারণে শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কায় তা বাতিল করা হয়। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment