আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় সোমবার দুপুরে খোকন এসব কথা বলেন। প্রধান বিচারপতি ও আদালত সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আদালতের প্রবেশ মুখে সিসি ক্যামেরা লাগানো আছে। সিসি ক্যামেরার রেকর্ড দেখে বের করেন, কে বা কারা বোমা নিয়ে আদালতে প্রবেশ করেছে। খোকন বলেন, ‘আপনারা তো তাদের (বোমা বহনকারীদেরকে) খুঁজে বের করবেন না। কারণ তারা তো আপনাদেরই (আওয়ামী লীগের) লোক।’ তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাই- কিভাবে এজলাসে বোমা পাওয়া গেল? বোমার বিষয়ে প্রধান বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, সরকার প্রধান ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জবাব দিতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন এই আইনজীবী নেতা। তিনি অভিযোগ করে বলেন, সরকার পতনের বর্তমান আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্যই আদালতে বোমার এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আইনজীবীদের আন্দোলন প্রতিহত করার জন্য এমন করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন মাহবুব উদ্দিন খোকন। উচ্চ আদালতে বোমা পাওয়ার বিষয়ে সুপ্রিমকোর্ট বার ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পক্ষ থেকে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান খোকন। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির টয়লেট থেকে পিস্তল উদ্ধারের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা আওয়ামী লীগের এক ওয়ার্ড কাউন্সিলরের পিস্তল। খোকন বলেন, এই কাউন্সিলর সুপ্রিমকোর্টে টয়লেটে গিয়ে অস্ত্র রেখে চলে এসেছিলেন। পরে নাকি আর খুঁজে পাচ্ছিলেন না। সেই অস্ত্রটিই কালকে অন্য টয়লেট থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, সুপ্রিমকোর্টে সকল প্রকার বৈধ ও অবৈধ অস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করা নিষেধ। তাহলে আওয়ামী লীগের এই কাউন্সিলর কীভাবে অস্ত্র নিয়ে আদালত প্রাঙ্গনে প্রবেশ করলেন? অ্যাটর্নি জেনারেলের উদ্দেশ্যে খোকন বলেন, তিনি এখন রাষ্ট্রের নয়, আওয়ামী লীগের অ্যাটর্নি জেনারেল হয়ে গেছেন। বর্তমান প্রধান বিচারপতি ও অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতের অনেক ক্ষতি করেছে বলেও উল্লেখ করেন সুপ্রিমকোর্ট বারের এই সম্পাদক। অ্যাডভোকেট রফিকুল হক তালুকদার রাজার পরিচালনায় দুই শতাধিক আইনজীবী প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। মন্তব্য
Monday, January 12, 2015
অ্যাটর্নিকে রিমান্ডে নিন, বোমার রহস্য বেরুবে: খোকন:RTNN
অ্যাটর্নিকে রিমান্ডে নিন, বোমার রহস্য বের হবে: খোকন নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: হাইকোর্টের এজলাস কক্ষে বোমা পাওয়ার বিষয়ে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল, কোর্ট কর্মকর্তা ও দায়িত্বপ্রাপ্ত গোয়েন্দা সদস্যদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই এ বিষয়ে সঠিক তথ্য জানা যাবে। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম
আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় সোমবার দুপুরে খোকন এসব কথা বলেন। প্রধান বিচারপতি ও আদালত সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আদালতের প্রবেশ মুখে সিসি ক্যামেরা লাগানো আছে। সিসি ক্যামেরার রেকর্ড দেখে বের করেন, কে বা কারা বোমা নিয়ে আদালতে প্রবেশ করেছে। খোকন বলেন, ‘আপনারা তো তাদের (বোমা বহনকারীদেরকে) খুঁজে বের করবেন না। কারণ তারা তো আপনাদেরই (আওয়ামী লীগের) লোক।’ তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাই- কিভাবে এজলাসে বোমা পাওয়া গেল? বোমার বিষয়ে প্রধান বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, সরকার প্রধান ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জবাব দিতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন এই আইনজীবী নেতা। তিনি অভিযোগ করে বলেন, সরকার পতনের বর্তমান আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্যই আদালতে বোমার এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আইনজীবীদের আন্দোলন প্রতিহত করার জন্য এমন করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন মাহবুব উদ্দিন খোকন। উচ্চ আদালতে বোমা পাওয়ার বিষয়ে সুপ্রিমকোর্ট বার ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পক্ষ থেকে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান খোকন। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির টয়লেট থেকে পিস্তল উদ্ধারের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা আওয়ামী লীগের এক ওয়ার্ড কাউন্সিলরের পিস্তল। খোকন বলেন, এই কাউন্সিলর সুপ্রিমকোর্টে টয়লেটে গিয়ে অস্ত্র রেখে চলে এসেছিলেন। পরে নাকি আর খুঁজে পাচ্ছিলেন না। সেই অস্ত্রটিই কালকে অন্য টয়লেট থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, সুপ্রিমকোর্টে সকল প্রকার বৈধ ও অবৈধ অস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করা নিষেধ। তাহলে আওয়ামী লীগের এই কাউন্সিলর কীভাবে অস্ত্র নিয়ে আদালত প্রাঙ্গনে প্রবেশ করলেন? অ্যাটর্নি জেনারেলের উদ্দেশ্যে খোকন বলেন, তিনি এখন রাষ্ট্রের নয়, আওয়ামী লীগের অ্যাটর্নি জেনারেল হয়ে গেছেন। বর্তমান প্রধান বিচারপতি ও অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতের অনেক ক্ষতি করেছে বলেও উল্লেখ করেন সুপ্রিমকোর্ট বারের এই সম্পাদক। অ্যাডভোকেট রফিকুল হক তালুকদার রাজার পরিচালনায় দুই শতাধিক আইনজীবী প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। মন্তব্য
আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় সোমবার দুপুরে খোকন এসব কথা বলেন। প্রধান বিচারপতি ও আদালত সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আদালতের প্রবেশ মুখে সিসি ক্যামেরা লাগানো আছে। সিসি ক্যামেরার রেকর্ড দেখে বের করেন, কে বা কারা বোমা নিয়ে আদালতে প্রবেশ করেছে। খোকন বলেন, ‘আপনারা তো তাদের (বোমা বহনকারীদেরকে) খুঁজে বের করবেন না। কারণ তারা তো আপনাদেরই (আওয়ামী লীগের) লোক।’ তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাই- কিভাবে এজলাসে বোমা পাওয়া গেল? বোমার বিষয়ে প্রধান বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল, সরকার প্রধান ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জবাব দিতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন এই আইনজীবী নেতা। তিনি অভিযোগ করে বলেন, সরকার পতনের বর্তমান আন্দোলনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্যই আদালতে বোমার এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আইনজীবীদের আন্দোলন প্রতিহত করার জন্য এমন করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন মাহবুব উদ্দিন খোকন। উচ্চ আদালতে বোমা পাওয়ার বিষয়ে সুপ্রিমকোর্ট বার ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পক্ষ থেকে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান খোকন। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির টয়লেট থেকে পিস্তল উদ্ধারের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা আওয়ামী লীগের এক ওয়ার্ড কাউন্সিলরের পিস্তল। খোকন বলেন, এই কাউন্সিলর সুপ্রিমকোর্টে টয়লেটে গিয়ে অস্ত্র রেখে চলে এসেছিলেন। পরে নাকি আর খুঁজে পাচ্ছিলেন না। সেই অস্ত্রটিই কালকে অন্য টয়লেট থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, সুপ্রিমকোর্টে সকল প্রকার বৈধ ও অবৈধ অস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করা নিষেধ। তাহলে আওয়ামী লীগের এই কাউন্সিলর কীভাবে অস্ত্র নিয়ে আদালত প্রাঙ্গনে প্রবেশ করলেন? অ্যাটর্নি জেনারেলের উদ্দেশ্যে খোকন বলেন, তিনি এখন রাষ্ট্রের নয়, আওয়ামী লীগের অ্যাটর্নি জেনারেল হয়ে গেছেন। বর্তমান প্রধান বিচারপতি ও অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতের অনেক ক্ষতি করেছে বলেও উল্লেখ করেন সুপ্রিমকোর্ট বারের এই সম্পাদক। অ্যাডভোকেট রফিকুল হক তালুকদার রাজার পরিচালনায় দুই শতাধিক আইনজীবী প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment