সে ক্ষেত্রে গুলি চালানো ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’ বৃহস্পতিবার পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ত্রৈমাসিক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি। বিজিবির সার্বিক কর্মকাণ্ড ও সফলতার বিষয়ে এ ব্রিফিংয়ের অয়োজন করা হয়। আজিজ আহমেদ বলেন, ‘কাউকে পেট্রলবোমা হাতে দেখলে বিজিবি সদস্যরা অবশ্যই অস্ত্র তুলে নেবে। কারণ একজনের পেট্রোল বোমায় হয়ত পাঁচজনের জীবন চলে যাবে। তাই তাকে দমন করাটাই শ্রেয়।’ তিনি বলেন, ‘৫ জানুয়ারির সহিংসতা দমনে মোট ৩৫টি জেলা থেকে বিজিবি চাওয়া হয়েছিল। পরে সেটি যাছাইবাচাই করে ১৭টি জেলায় ৮০ থেকে ৮৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। এছাড়াও ৭০ প্লাটুন বিজিবি সদর দপ্তরে স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। প্রয়োজন হলেই তাদের মোতায়েন করা হবে।’ তিনি আরো বলেন, ‘বিগত সময়ে দেখা গেছে, দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজিবি মোতায়েন করা হলে সীমান্তে ভয়াবহ আকারে চোরাচালান বেড়ে যায়। তাই এবার সীমান্ত থেকে একজনকেও আমরা সরিয়ে আনিনি।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার গাড়ি বিজিবি টহলের মধ্য দিয়ে চলাচল করেছে। মন্তব্য
Thursday, January 15, 2015
পেট্রল বোমা বহনকারী দেখলেই গুলির নির্দেশ:RTNN
পেট্রলবোমা বহনকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ বলেছেন, পেট্রলবোমা বহনকারীদের প্রয়োজনে দেখামাত্র গুলি করা হবে। বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, ‘প্রথমেই কাউকে গুলি করার নির্দেশ আমরা দেইনি। প্রথমে আমরা তাদের ধাওয়া দিয়ে কিংবা বিকল্প কোনো পন্থায় পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করবো। কিন্তু তাতেও যদি কাজ না হয়
সে ক্ষেত্রে গুলি চালানো ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’ বৃহস্পতিবার পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ত্রৈমাসিক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি। বিজিবির সার্বিক কর্মকাণ্ড ও সফলতার বিষয়ে এ ব্রিফিংয়ের অয়োজন করা হয়। আজিজ আহমেদ বলেন, ‘কাউকে পেট্রলবোমা হাতে দেখলে বিজিবি সদস্যরা অবশ্যই অস্ত্র তুলে নেবে। কারণ একজনের পেট্রোল বোমায় হয়ত পাঁচজনের জীবন চলে যাবে। তাই তাকে দমন করাটাই শ্রেয়।’ তিনি বলেন, ‘৫ জানুয়ারির সহিংসতা দমনে মোট ৩৫টি জেলা থেকে বিজিবি চাওয়া হয়েছিল। পরে সেটি যাছাইবাচাই করে ১৭টি জেলায় ৮০ থেকে ৮৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। এছাড়াও ৭০ প্লাটুন বিজিবি সদর দপ্তরে স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। প্রয়োজন হলেই তাদের মোতায়েন করা হবে।’ তিনি আরো বলেন, ‘বিগত সময়ে দেখা গেছে, দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজিবি মোতায়েন করা হলে সীমান্তে ভয়াবহ আকারে চোরাচালান বেড়ে যায়। তাই এবার সীমান্ত থেকে একজনকেও আমরা সরিয়ে আনিনি।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার গাড়ি বিজিবি টহলের মধ্য দিয়ে চলাচল করেছে। মন্তব্য
সে ক্ষেত্রে গুলি চালানো ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না।’ বৃহস্পতিবার পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ত্রৈমাসিক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি। বিজিবির সার্বিক কর্মকাণ্ড ও সফলতার বিষয়ে এ ব্রিফিংয়ের অয়োজন করা হয়। আজিজ আহমেদ বলেন, ‘কাউকে পেট্রলবোমা হাতে দেখলে বিজিবি সদস্যরা অবশ্যই অস্ত্র তুলে নেবে। কারণ একজনের পেট্রোল বোমায় হয়ত পাঁচজনের জীবন চলে যাবে। তাই তাকে দমন করাটাই শ্রেয়।’ তিনি বলেন, ‘৫ জানুয়ারির সহিংসতা দমনে মোট ৩৫টি জেলা থেকে বিজিবি চাওয়া হয়েছিল। পরে সেটি যাছাইবাচাই করে ১৭টি জেলায় ৮০ থেকে ৮৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। এছাড়াও ৭০ প্লাটুন বিজিবি সদর দপ্তরে স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। প্রয়োজন হলেই তাদের মোতায়েন করা হবে।’ তিনি আরো বলেন, ‘বিগত সময়ে দেখা গেছে, দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজিবি মোতায়েন করা হলে সীমান্তে ভয়াবহ আকারে চোরাচালান বেড়ে যায়। তাই এবার সীমান্ত থেকে একজনকেও আমরা সরিয়ে আনিনি।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, গতকাল বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার গাড়ি বিজিবি টহলের মধ্য দিয়ে চলাচল করেছে। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment