
রেজাউল করিম, নুরুল ইসলাম সুজন, রবিউল আলম বুদু, অতিরিক্ত এ্যাটর্নি জেনারেল মোমতাজ উদ্দিন ফকিরসহ বেশ কয়েকজন আওয়ামীপন্থী আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। গেট তালাবদ্ধ দেখতে পেয়ে আইনজীবীরা তালা খোলার জন্য চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকেন। বার সমিতির তত্ত্বাবধায়ক নিমেষ দাসকে চাবি নিয়ে আসার জন্য তাগিদ দিতে থাকেন। কিন্তু কেউ এগিয়ে আসেননি। পরে আওয়ামীপন্থী কয়েকজন আইনজীবী হাতুড়ি দিয়ে তালা ভাঙার চেষ্টা করেন। কিন্তু প্রায় দশ মিনিট চেষ্টা করে তালা ভাঙতে ব্যর্থ হয়ে কলাপসিবল গেট ধরে টানাটানি শুরু করে। এক পর্যায়ে গেটটি ভেঙে যায়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বারের সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘সমিতির গেটে তালা কে মেরেছে তা আমরা জানি না। তবে যারা গেট ভেঙেছে তারা যদি সমিতির সদস্য হন, তাহলে তদন্তপূর্বক চিহ্নিত করে সদস্য পদ বাতিলসহ তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ এ বিষয়ে আওয়ামীপন্থী আইনজীবী বারের সাবেক সম্পাদক শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘আমরা প্রধান বিচারপতিকে বিদায়ী সংবর্ধনা দিয়ে ফেরার পথে গেটটি তালাবদ্ধ দেখতে পাই। বারের কর্মচারী-কর্মকর্তাদের নিকট তালার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তারা কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। তখন আইনজীবীরা তালা ভাঙতে চেষ্টা করে। এক সময় গেটটি ভেঙে যায়।’ উল্লেখ্য, বিদায়ী প্রধান বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেনকে বিদায়ী সংবর্ধনা না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, যেটি এখন বিএনপি-জামায়াত সমর্থক আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রণে। মন্তব্য
No comments:
Post a Comment