
য়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, আবদুল্লাহ আল নোমান ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। তারা আলিফ (ঢাকা মেট্রো গ-১১১৮২৪) মেডিকেল সার্ভিসের লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে বিমানবন্দরে গেছেন। এ সময় তাদের সঙ্গে সিএসএফের একটি প্রতিনিধি দলও রয়েছেন। আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ আসা ঘিরে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বিমানবন্দরের যে ফটক দিয়ে (হ্যাঙ্গার গেট) মরদেহ বের হবে সেখানে পুলিশ ও গণমাধ্যমকর্মীরা অপক্ষো করছেন। এছাড়া বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন মেয়র ও খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা আব্দুল মান্নানসহ তিন শতাধিক নেতাকর্মী সেখানে সকাল থেকে অপক্ষোয় রয়েছেন। দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মরদেহ বের হতে বেলার ১২টার বেশি সময় লাগতে পারে। উল্লেখ্য, গত শনিবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মালয়েশিয়ায় মারা যান আরাফাত রহমান কোকো। স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে ২০১২ সাল থেকে তিনি দেশটিতে স্বেচ্ছা নির্বাসনে ছিলেন। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল আটটার দিকে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহবাহী মালয়েশিয়া এয়ার লাইন্সের বিমানটি কুয়ালালামপুর ছেড়েছে বলে জানিয়েছেন মালয়েশিয়া বিএনপির নেতা মাহবুব আলম শাহ। তিনি জানান, আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ নিয়ে একটি ফ্লাইট কুয়ালালামপুর ছেড়েছে এবং দুপুর নাগাদ সেটি ঢাকা পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একই ফ্লাইটে কোকোর স্ত্রী, দুই মেয়ে, মামা শামীম এস্কান্দার এবং খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মোসাদ্দেক আলী ফালু রয়েছেন বলে জানান বিএনপির এই নেতা। মন্তব্য
No comments:
Post a Comment