পটে মিছিল এবং পিকেটিং করেছে। পিকেটিংয়ের সময় বেশ কয়েকটি এলাকায় গাড়িতে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। হরতালকারীদের প্রতিহতে পুলিশ গুলি চালালে অন্তত ১৬ জন আহত আর ৭ জন আটক হয়েছেন। হরতালের সমর্থনে রাজধানীর বাড্ডা, উত্তরা ও বনানীতে মিছিল এবং পিকেটিং করেছে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী উত্তর। শাখা সভাপতি আনিসুর রহমান বিশ্বাস এই মিছিলের নেতৃত্ব দেন। বাড্ডার লিংক রোড এলাকায় মিছিলের শেষ মুহূর্তে পুলিশ হানা দিলে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় পুলিশের গুলিতে চারজন আহত এবং তিনজন গ্রেপ্তার হয়। সবুজবাগ এলাকায় ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী পূর্ব মিছিল ও পিকেটিং করে। এতে নেতৃত্ব দেন মহানগরী সেক্রেটারি এম শামীম। শিবিরকর্মীরা রাস্তা অবরোধ করলে পুলিশ ধাওয়া দেয়। এ সময় পুলিশের লাঠিচার্জে দুইজন আহত এবং তিনজন আটক হন। হরতালের সমর্থনে রাজধানীর ৫টি স্পটে মিছিল ও পিকেটিং করেছে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী পশ্চিম শাখা। সকাল আটটা থেকে দুপুর পর্যন্ত শাখা সভাপতি তামিম হোসেনের নেতৃত্বে হরতাল সমর্থনে ধানমন্ডি ১৫, মিরপুর ১০, মোহাম্মদপুর, শেওড়াপাড়া ও কাজীপাড়ায় এসব মিছিল ও পিকেটিং করে নেতাকর্মীরা। এদিকে, বেলা ১০টার দিকে গাবতলী পুলিশ বক্সের সামনে যাত্রীবাহী একটি বাসে (ঢাকা মেট্রো জ- ১১-১৮৬৫) পেট্রল বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় হামলাকারীরা পাঁচটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এর আগে ভোর থেকে রাজধানীর অন্তত ১০টি স্পটে হরতালের সমর্থনে মিছিল ও পিকেটিং করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জামায়াত-শিবিরের অন্তত ১০ জন আহত হন। আর গ্রেপ্তার হন একজন। হরতালের সকালে ঢাকার রাস্তায় ব্যক্তিগত গাড়ি খুব একটা দেখা যায়নি। তবে গণপরিবহন, অটোরিক্সা ও রিক্সা চলতে দেখা গেছে। দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। রাজধানীর মোড়ে মোড়ে কড়া পাহারায় রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া সড়কে বিজিবি টহল দিচ্ছে। জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের ফাঁসির রায়ের প্রতিবাদে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত এই হরতাল চলবে। মন্তব্য
Thursday, January 1, 2015
হরতালে বেলা বাড়ার সঙ্গে বেড়েছে মিছিল-গ্রেপ্তার-ভাঙচুর:RTNN
হরতালে বেলা বাড়ার সঙ্গে বেড়েছে মিছিল-গ্রেপ্তার-ভাঙচুর নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বেলা গড়ানোর সঙ্গে রাজধানীতে হরতাল আহ্বানকারী জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের তৎপরতাও বেড়েছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে সংঘর্ষ-ভাঙচুর আর গ্রেপ্তা। জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামকে দেওয়া ফাঁসির রায়ের প্রতিবাদে ডাকা হরতালের দ্বিতীয় দিনে বৃহস্পতিবার বেলা তিনটা পর্যন্ত দলটি রাজধানতে অন্তত ২৫টি স্
পটে মিছিল এবং পিকেটিং করেছে। পিকেটিংয়ের সময় বেশ কয়েকটি এলাকায় গাড়িতে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। হরতালকারীদের প্রতিহতে পুলিশ গুলি চালালে অন্তত ১৬ জন আহত আর ৭ জন আটক হয়েছেন। হরতালের সমর্থনে রাজধানীর বাড্ডা, উত্তরা ও বনানীতে মিছিল এবং পিকেটিং করেছে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী উত্তর। শাখা সভাপতি আনিসুর রহমান বিশ্বাস এই মিছিলের নেতৃত্ব দেন। বাড্ডার লিংক রোড এলাকায় মিছিলের শেষ মুহূর্তে পুলিশ হানা দিলে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় পুলিশের গুলিতে চারজন আহত এবং তিনজন গ্রেপ্তার হয়। সবুজবাগ এলাকায় ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী পূর্ব মিছিল ও পিকেটিং করে। এতে নেতৃত্ব দেন মহানগরী সেক্রেটারি এম শামীম। শিবিরকর্মীরা রাস্তা অবরোধ করলে পুলিশ ধাওয়া দেয়। এ সময় পুলিশের লাঠিচার্জে দুইজন আহত এবং তিনজন আটক হন। হরতালের সমর্থনে রাজধানীর ৫টি স্পটে মিছিল ও পিকেটিং করেছে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী পশ্চিম শাখা। সকাল আটটা থেকে দুপুর পর্যন্ত শাখা সভাপতি তামিম হোসেনের নেতৃত্বে হরতাল সমর্থনে ধানমন্ডি ১৫, মিরপুর ১০, মোহাম্মদপুর, শেওড়াপাড়া ও কাজীপাড়ায় এসব মিছিল ও পিকেটিং করে নেতাকর্মীরা। এদিকে, বেলা ১০টার দিকে গাবতলী পুলিশ বক্সের সামনে যাত্রীবাহী একটি বাসে (ঢাকা মেট্রো জ- ১১-১৮৬৫) পেট্রল বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় হামলাকারীরা পাঁচটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এর আগে ভোর থেকে রাজধানীর অন্তত ১০টি স্পটে হরতালের সমর্থনে মিছিল ও পিকেটিং করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জামায়াত-শিবিরের অন্তত ১০ জন আহত হন। আর গ্রেপ্তার হন একজন। হরতালের সকালে ঢাকার রাস্তায় ব্যক্তিগত গাড়ি খুব একটা দেখা যায়নি। তবে গণপরিবহন, অটোরিক্সা ও রিক্সা চলতে দেখা গেছে। দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। রাজধানীর মোড়ে মোড়ে কড়া পাহারায় রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া সড়কে বিজিবি টহল দিচ্ছে। জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের ফাঁসির রায়ের প্রতিবাদে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত এই হরতাল চলবে। মন্তব্য
পটে মিছিল এবং পিকেটিং করেছে। পিকেটিংয়ের সময় বেশ কয়েকটি এলাকায় গাড়িতে আগুন ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। হরতালকারীদের প্রতিহতে পুলিশ গুলি চালালে অন্তত ১৬ জন আহত আর ৭ জন আটক হয়েছেন। হরতালের সমর্থনে রাজধানীর বাড্ডা, উত্তরা ও বনানীতে মিছিল এবং পিকেটিং করেছে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী উত্তর। শাখা সভাপতি আনিসুর রহমান বিশ্বাস এই মিছিলের নেতৃত্ব দেন। বাড্ডার লিংক রোড এলাকায় মিছিলের শেষ মুহূর্তে পুলিশ হানা দিলে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় পুলিশের গুলিতে চারজন আহত এবং তিনজন গ্রেপ্তার হয়। সবুজবাগ এলাকায় ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী পূর্ব মিছিল ও পিকেটিং করে। এতে নেতৃত্ব দেন মহানগরী সেক্রেটারি এম শামীম। শিবিরকর্মীরা রাস্তা অবরোধ করলে পুলিশ ধাওয়া দেয়। এ সময় পুলিশের লাঠিচার্জে দুইজন আহত এবং তিনজন আটক হন। হরতালের সমর্থনে রাজধানীর ৫টি স্পটে মিছিল ও পিকেটিং করেছে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগরী পশ্চিম শাখা। সকাল আটটা থেকে দুপুর পর্যন্ত শাখা সভাপতি তামিম হোসেনের নেতৃত্বে হরতাল সমর্থনে ধানমন্ডি ১৫, মিরপুর ১০, মোহাম্মদপুর, শেওড়াপাড়া ও কাজীপাড়ায় এসব মিছিল ও পিকেটিং করে নেতাকর্মীরা। এদিকে, বেলা ১০টার দিকে গাবতলী পুলিশ বক্সের সামনে যাত্রীবাহী একটি বাসে (ঢাকা মেট্রো জ- ১১-১৮৬৫) পেট্রল বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় হামলাকারীরা পাঁচটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এর আগে ভোর থেকে রাজধানীর অন্তত ১০টি স্পটে হরতালের সমর্থনে মিছিল ও পিকেটিং করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জামায়াত-শিবিরের অন্তত ১০ জন আহত হন। আর গ্রেপ্তার হন একজন। হরতালের সকালে ঢাকার রাস্তায় ব্যক্তিগত গাড়ি খুব একটা দেখা যায়নি। তবে গণপরিবহন, অটোরিক্সা ও রিক্সা চলতে দেখা গেছে। দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। রাজধানীর মোড়ে মোড়ে কড়া পাহারায় রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া সড়কে বিজিবি টহল দিচ্ছে। জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের ফাঁসির রায়ের প্রতিবাদে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত এই হরতাল চলবে। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment