ঢ়তার সঙ্গে প্রতিহত করতে আমাদের সেনাবাহিনী প্রস্তুত রয়েছে।’ তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আরো বেশি করে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। জনসম্পৃক্ততার মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে কাজ করে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মনে রাখবেন জনগণই দেশের শক্তি, আপনারা জনগণেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের সবার দায়িত্ব সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন কাজ করা। তাই জনগণের আস্থা অর্জন অত্যন্ত জরুরি। এর আগে বেলা ১১টা ৪০মিনিটে হেলিকপ্টারে করে সোনাকান্দা গড়াই নদীর তীরে নির্মিত হেলিপ্যাডে অবতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুক্ষণ পরেই তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীতকালীন প্রশিক্ষণে ৫৫ পদাতিক ডিভিশন আয়োজিত মহড়া পরিদর্শন করেন। ‘দুর্জয় বাংলা’ নামে মহড়াটি প্রদর্শন করে ৫৫ পদাতিক ডিভিশন। মহড়ায় দুইটি অংশ ছিল। এক অংশে ছিল লাল দল (শত্রু পক্ষ) ও নীল দল (বাংলাদেশ)। প্রদর্শনীতে দেখানো হয়, বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি দেখে শত্রু পক্ষ ঈর্ষান্বিত হয়ে বাংলাদেশে আক্রমণ চালায়। কিন্তু বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী একযোগে স্থল, নৌ ও বিমান হামলা চালিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করে। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, নৌবাহিনীর প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল ফরিদ হাবিব, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারেক আহমদ সিদ্দিকী ছাড়াও সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী বিকেল সাড়ে তিনটায় ঢাকার উদ্দেশে রাজবাড়ী ত্যাগ করেন। মন্তব্য
Thursday, January 15, 2015
অশুভ শক্তি প্রতিহতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী: প্রধানমন্ত্রী:RTNN
অশুভ শক্তি প্রতিহতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী: প্রধানমন্ত্রী নিজস্ব প্রতিনিধি আরটিএনএন রাজবাড়ী: যে কোনো অশুভ শক্তিকে প্রতিহত করতে সেনাবাহিনী প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীতকালীন প্রশিক্ষণ মহড়া পরিদর্শন শেষে একথা জানান। শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পেশাদারিত্বের সাক্ষ্য বহন করে। অশুভ শক্তিকে দৃ
ঢ়তার সঙ্গে প্রতিহত করতে আমাদের সেনাবাহিনী প্রস্তুত রয়েছে।’ তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আরো বেশি করে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। জনসম্পৃক্ততার মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে কাজ করে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মনে রাখবেন জনগণই দেশের শক্তি, আপনারা জনগণেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের সবার দায়িত্ব সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন কাজ করা। তাই জনগণের আস্থা অর্জন অত্যন্ত জরুরি। এর আগে বেলা ১১টা ৪০মিনিটে হেলিকপ্টারে করে সোনাকান্দা গড়াই নদীর তীরে নির্মিত হেলিপ্যাডে অবতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুক্ষণ পরেই তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীতকালীন প্রশিক্ষণে ৫৫ পদাতিক ডিভিশন আয়োজিত মহড়া পরিদর্শন করেন। ‘দুর্জয় বাংলা’ নামে মহড়াটি প্রদর্শন করে ৫৫ পদাতিক ডিভিশন। মহড়ায় দুইটি অংশ ছিল। এক অংশে ছিল লাল দল (শত্রু পক্ষ) ও নীল দল (বাংলাদেশ)। প্রদর্শনীতে দেখানো হয়, বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি দেখে শত্রু পক্ষ ঈর্ষান্বিত হয়ে বাংলাদেশে আক্রমণ চালায়। কিন্তু বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী একযোগে স্থল, নৌ ও বিমান হামলা চালিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করে। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, নৌবাহিনীর প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল ফরিদ হাবিব, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারেক আহমদ সিদ্দিকী ছাড়াও সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী বিকেল সাড়ে তিনটায় ঢাকার উদ্দেশে রাজবাড়ী ত্যাগ করেন। মন্তব্য
ঢ়তার সঙ্গে প্রতিহত করতে আমাদের সেনাবাহিনী প্রস্তুত রয়েছে।’ তিনি বলেন, প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আরো বেশি করে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। জনসম্পৃক্ততার মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে কাজ করে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মনে রাখবেন জনগণই দেশের শক্তি, আপনারা জনগণেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের সবার দায়িত্ব সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন কাজ করা। তাই জনগণের আস্থা অর্জন অত্যন্ত জরুরি। এর আগে বেলা ১১টা ৪০মিনিটে হেলিকপ্টারে করে সোনাকান্দা গড়াই নদীর তীরে নির্মিত হেলিপ্যাডে অবতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুক্ষণ পরেই তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীতকালীন প্রশিক্ষণে ৫৫ পদাতিক ডিভিশন আয়োজিত মহড়া পরিদর্শন করেন। ‘দুর্জয় বাংলা’ নামে মহড়াটি প্রদর্শন করে ৫৫ পদাতিক ডিভিশন। মহড়ায় দুইটি অংশ ছিল। এক অংশে ছিল লাল দল (শত্রু পক্ষ) ও নীল দল (বাংলাদেশ)। প্রদর্শনীতে দেখানো হয়, বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি দেখে শত্রু পক্ষ ঈর্ষান্বিত হয়ে বাংলাদেশে আক্রমণ চালায়। কিন্তু বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী একযোগে স্থল, নৌ ও বিমান হামলা চালিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করে। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া, নৌবাহিনীর প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল ফরিদ হাবিব, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারেক আহমদ সিদ্দিকী ছাড়াও সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী বিকেল সাড়ে তিনটায় ঢাকার উদ্দেশে রাজবাড়ী ত্যাগ করেন। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment