t='_blank'> শেখ হাসিনা বলেন, “বিএনপি নেত্রী নির্বাচনে যাননি। এটা তার রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্ত। এর খেসারত দেশের জনগণ কেন দেবেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৫ জানুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারেননি। এক বছর পর তার মাথায় আবারো আন্দোলনের ভূত চেপে বসেছে। কিসের আন্দোলন, কিসের অবরোধ। তিনি মানুষকে পুড়িয়ে মারছেন। তার মধ্যে মনুষ্যত্ববোধ থাকলে এটা করতে পারতেন না।” ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বৈধতা দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, “নির্বাচনে সারা বিশ্ব স্বীকৃতি না দিলে আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশ স্বীকৃতি পেতো না। সারা বিশ্ব বুঝে না, বুঝেন শুধু বিএনপি নেত্রী আর তার কুলাঙ্গার পুত্র।” শেখ হাসিনা তার সরকারের নানা উন্নয়নমূলক কাজের বর্ণনা দেন। বিএনপি জোট সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “বিএনপি এদেশে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। খালেদা জিয়াকে কমিশন দেয়া ছাড়া কোনো ব্যবসায়ী ব্যবসা করতে পারতেন না।” প্রধামনন্ত্রী বলেন, “জিয়াউর রহমানই এদেশে স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতির সুযোগ দেন। তার দেখানো পথেই বাংলাদেশে সব ক্যু-ষড়যন্ত্র হয়।” দুপুর আড়াইটার দিকে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় সংসদের উপনেতা ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। এছাড়া মঞ্চে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম প্রমুখ। এ দিকে সমাবেশে শুরুর কিছুক্ষণ পর বাংলা একাডেমির সামনে থেকে তিনটি তাজা হাতবোমা উদ্ধার করা হয়েছে। একই সময় দোয়েল চত্বরের কাছে তিনটি হাতবোমার বিস্ফোরণ হয়। নতুন বার্তা/এইচএইচ/জবা
Monday, January 12, 2015
নাশকতা ঠেকাতে যা করার তাই করবো: শেখ হাসিনা :Natun Barta
ঢাকা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “আন্দোলনের নামে চলছে নাশকতা। জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় আমরা যা করার তাই করবো। কেউ আমাদেরকে তা থেকে ফেরাতে পারবে না।” বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের সমাবেশে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
t='_blank'> শেখ হাসিনা বলেন, “বিএনপি নেত্রী নির্বাচনে যাননি। এটা তার রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্ত। এর খেসারত দেশের জনগণ কেন দেবেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৫ জানুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারেননি। এক বছর পর তার মাথায় আবারো আন্দোলনের ভূত চেপে বসেছে। কিসের আন্দোলন, কিসের অবরোধ। তিনি মানুষকে পুড়িয়ে মারছেন। তার মধ্যে মনুষ্যত্ববোধ থাকলে এটা করতে পারতেন না।” ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বৈধতা দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, “নির্বাচনে সারা বিশ্ব স্বীকৃতি না দিলে আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশ স্বীকৃতি পেতো না। সারা বিশ্ব বুঝে না, বুঝেন শুধু বিএনপি নেত্রী আর তার কুলাঙ্গার পুত্র।” শেখ হাসিনা তার সরকারের নানা উন্নয়নমূলক কাজের বর্ণনা দেন। বিএনপি জোট সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “বিএনপি এদেশে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। খালেদা জিয়াকে কমিশন দেয়া ছাড়া কোনো ব্যবসায়ী ব্যবসা করতে পারতেন না।” প্রধামনন্ত্রী বলেন, “জিয়াউর রহমানই এদেশে স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতির সুযোগ দেন। তার দেখানো পথেই বাংলাদেশে সব ক্যু-ষড়যন্ত্র হয়।” দুপুর আড়াইটার দিকে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় সংসদের উপনেতা ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। এছাড়া মঞ্চে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম প্রমুখ। এ দিকে সমাবেশে শুরুর কিছুক্ষণ পর বাংলা একাডেমির সামনে থেকে তিনটি তাজা হাতবোমা উদ্ধার করা হয়েছে। একই সময় দোয়েল চত্বরের কাছে তিনটি হাতবোমার বিস্ফোরণ হয়। নতুন বার্তা/এইচএইচ/জবা
t='_blank'> শেখ হাসিনা বলেন, “বিএনপি নেত্রী নির্বাচনে যাননি। এটা তার রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্ত। এর খেসারত দেশের জনগণ কেন দেবেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৫ জানুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারেননি। এক বছর পর তার মাথায় আবারো আন্দোলনের ভূত চেপে বসেছে। কিসের আন্দোলন, কিসের অবরোধ। তিনি মানুষকে পুড়িয়ে মারছেন। তার মধ্যে মনুষ্যত্ববোধ থাকলে এটা করতে পারতেন না।” ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বৈধতা দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, “নির্বাচনে সারা বিশ্ব স্বীকৃতি না দিলে আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশ স্বীকৃতি পেতো না। সারা বিশ্ব বুঝে না, বুঝেন শুধু বিএনপি নেত্রী আর তার কুলাঙ্গার পুত্র।” শেখ হাসিনা তার সরকারের নানা উন্নয়নমূলক কাজের বর্ণনা দেন। বিএনপি জোট সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, “বিএনপি এদেশে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। খালেদা জিয়াকে কমিশন দেয়া ছাড়া কোনো ব্যবসায়ী ব্যবসা করতে পারতেন না।” প্রধামনন্ত্রী বলেন, “জিয়াউর রহমানই এদেশে স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতির সুযোগ দেন। তার দেখানো পথেই বাংলাদেশে সব ক্যু-ষড়যন্ত্র হয়।” দুপুর আড়াইটার দিকে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় সংসদের উপনেতা ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী। এছাড়া মঞ্চে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমু, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম প্রমুখ। এ দিকে সমাবেশে শুরুর কিছুক্ষণ পর বাংলা একাডেমির সামনে থেকে তিনটি তাজা হাতবোমা উদ্ধার করা হয়েছে। একই সময় দোয়েল চত্বরের কাছে তিনটি হাতবোমার বিস্ফোরণ হয়। নতুন বার্তা/এইচএইচ/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment