ে। ১৯৭১’র ১৯ এপ্রিল ঘোড়াঘাট ও পাঁচবিবি থেকে পাকবাহিনীরা গুলি বর্ষন ও অগ্নি সংযোগ করতে করতে এসে হিলিতে ত্রাসের সৃষ্টি কায়েম করে এবং হিলি আক্রমন করতে থাকে। এ অবস্থায় ১৯, ২০ ও ২১ এপ্রিল হিলিতে প্রচন্ড যুদ্ধ শুরু হয়। এ সময় ৭নং সেক্টরের ক্যাপ্টেন আনোয়ার হোসেন দলের দুইজন সদস্য শহীদ হন এবং ক্যাপ্টেন আনোয়ার দলবলসহ ভারতের বালুরঘাটের তিওড়ে অবস্থান নিয়ে সেখানে প্রথম মুক্তিযোদ্ধারা দল গঠন করেন। পরে মুক্তিযোদ্ধাদের বালুরঘাট ট্রানজিট ক্যাম্পে তালিকাভূক্ত করে পতিরামে ট্রেনিয়ের জন্য পাঠানো হয়। ক্যাপ্টেন আনোয়ার ও তার দলের কয়েকজন সদস্য মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দেন। পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধাদের বালুরঘাটের কুমারপাড়ার ক্যাম্পে আওয়ামী লীগের প্রয়াত সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল ও অধ্যাপক আবু সাইদ এর নেতৃত্বে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের সু-সংগঠিত করা হয়। ট্রেনিং প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধারা বিভিন্নভাবে গেরিলা ও সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহন করে। হাকিমপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিয়াকত আলী জানান, পাকবাহিনী হিলির অদুরে ছাতনী গ্রামে শক্ত ঘাটি স্থাপন করে আশ পাশে ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা করে। সেখানে তারা ভারী অস্ত্র-সস্ত্র মজুত করে মুহাড়াপাড়ায় বেশ কয়েকটি বাংকার খনন করে ট্র্যাংক নিয়ে অবস্থান নেয় এবং খন্ড খন্ড যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এ সময় পাকবাহিনীর সাথে হিলির বিভিন্ন স্থানে সম্মুখ ও গেরিলা যুদ্ধে উপজেলার বোয়ালদাড় গ্রামের মোস্তফা হোসেন, একরাম উদ্দিন, বানিয়ালের মুজিব উদ্দিন শেখ, ইসমাইলপুরের মনিরউদ্দিন, মমতাজ উদ্দিন, বৈগ্রামের ইয়াদ আলী ও চেংগ্রামের ওয়াসিম উদ্দিন শহীদ হন। তিনি আরও জানান, মুহাড়াপাড়া এলাকায় শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর আত্মত্যাগের প্রতি জাতীর শ্রদ্ধার নিদর্শন স্বরুপ সেখানে স্মৃতিস্তম্ভ ‘সম্মুখ সমর’ দীর্ঘ ৪২ বছর পর নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু ফলকে শহীদদের নাম অর্ন্তভূক্ত না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মতিয়ার রহমান জানান, ৬ ডিসেম্বর ভারত সরকার বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারকে সমর্থন দেয়। ফলে হিলিতে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্র বাহিনীর সাথে পাক হানাদারদের মধ্যে প্রচন্ড সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হলে ভারত সীমান্ত ঘেঁষা মুহাড়াপাড়ায় পাকাবাহিনী কয়েকটি ব্যাংকার করে অবস্থান নেয়। মুক্তিযোদ্ধা এবং মিত্রবাহিনীরাও সু-সংঘঠিত হয়ে ১০ ডিসেম্বর সেখানে আকাশ পথে ও স্থলপথে একযোগে হামলা চালায়। সেখানে প্রচন্ড যুদ্ধের পর পাকবাহিনী পরাস্ত ও নিহত হয়েছে ভেবে ১১ ডিসেম্বর ভোরে এইপথ দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীরা বিজয় উল্লাস করতে করতে ভারতে ফিরে যাচ্ছিল। এ সময় পাকবাহিনী তাদের উপর নির্বিচারে হামলা চালালে মুক্তিযোদ্ধাসহ মিত্রবাহিনীর ৩৫৭ জন শাহাদত বরণ করেন। শত্রুু মুক্ত হয় হিলি অঞ্চল। এদিকে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড এর হাকিমপুর শাখার সভাপতি সাংবাদিক জাহিদুল ইসলাম জানান, দিবসটি পালনে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড এর ব্যানারে দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসুচি গ্রহন করা হয়েছে। ওইদিন সকাল ১০টায় একটি শোভাযাত্রা নিয়ে সম্মুখ সমরে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হবে। সেখানে স্থানিয় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। ইআর
Thursday, December 11, 2014
দিনাজপুরের হিলি হানাদার মুক্ত দিবস আজ:Time News
দিনাজপুরের হিলি হানাদার মুক্ত দিবস আজ দিনাজপুর করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪ ০৮:৫৭:৪০ আজ ১১ ডিসেম্বর। দিনাজপুরের হিলি হানাদার মুক্ত দিবস আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাক হানাদার বাহিনীর সাথে সম্মূখ প্রচন্ড যুদ্ধের পর ৭নং সেক্টরের আওতায় দিনাজপুরের হিলি শত্রু মুক্ত হয়। এ সময় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাসহ মিত্রবাহিনীর ৩৫৭ জন শাহাদত বরণ করেন। দিবসটি পালনে সারাদিন ব্যাপী বিভিন্ন কর্মসুচি নেওয়া হয়েছ
ে। ১৯৭১’র ১৯ এপ্রিল ঘোড়াঘাট ও পাঁচবিবি থেকে পাকবাহিনীরা গুলি বর্ষন ও অগ্নি সংযোগ করতে করতে এসে হিলিতে ত্রাসের সৃষ্টি কায়েম করে এবং হিলি আক্রমন করতে থাকে। এ অবস্থায় ১৯, ২০ ও ২১ এপ্রিল হিলিতে প্রচন্ড যুদ্ধ শুরু হয়। এ সময় ৭নং সেক্টরের ক্যাপ্টেন আনোয়ার হোসেন দলের দুইজন সদস্য শহীদ হন এবং ক্যাপ্টেন আনোয়ার দলবলসহ ভারতের বালুরঘাটের তিওড়ে অবস্থান নিয়ে সেখানে প্রথম মুক্তিযোদ্ধারা দল গঠন করেন। পরে মুক্তিযোদ্ধাদের বালুরঘাট ট্রানজিট ক্যাম্পে তালিকাভূক্ত করে পতিরামে ট্রেনিয়ের জন্য পাঠানো হয়। ক্যাপ্টেন আনোয়ার ও তার দলের কয়েকজন সদস্য মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দেন। পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধাদের বালুরঘাটের কুমারপাড়ার ক্যাম্পে আওয়ামী লীগের প্রয়াত সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল ও অধ্যাপক আবু সাইদ এর নেতৃত্বে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের সু-সংগঠিত করা হয়। ট্রেনিং প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধারা বিভিন্নভাবে গেরিলা ও সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহন করে। হাকিমপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিয়াকত আলী জানান, পাকবাহিনী হিলির অদুরে ছাতনী গ্রামে শক্ত ঘাটি স্থাপন করে আশ পাশে ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা করে। সেখানে তারা ভারী অস্ত্র-সস্ত্র মজুত করে মুহাড়াপাড়ায় বেশ কয়েকটি বাংকার খনন করে ট্র্যাংক নিয়ে অবস্থান নেয় এবং খন্ড খন্ড যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এ সময় পাকবাহিনীর সাথে হিলির বিভিন্ন স্থানে সম্মুখ ও গেরিলা যুদ্ধে উপজেলার বোয়ালদাড় গ্রামের মোস্তফা হোসেন, একরাম উদ্দিন, বানিয়ালের মুজিব উদ্দিন শেখ, ইসমাইলপুরের মনিরউদ্দিন, মমতাজ উদ্দিন, বৈগ্রামের ইয়াদ আলী ও চেংগ্রামের ওয়াসিম উদ্দিন শহীদ হন। তিনি আরও জানান, মুহাড়াপাড়া এলাকায় শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর আত্মত্যাগের প্রতি জাতীর শ্রদ্ধার নিদর্শন স্বরুপ সেখানে স্মৃতিস্তম্ভ ‘সম্মুখ সমর’ দীর্ঘ ৪২ বছর পর নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু ফলকে শহীদদের নাম অর্ন্তভূক্ত না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মতিয়ার রহমান জানান, ৬ ডিসেম্বর ভারত সরকার বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারকে সমর্থন দেয়। ফলে হিলিতে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্র বাহিনীর সাথে পাক হানাদারদের মধ্যে প্রচন্ড সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হলে ভারত সীমান্ত ঘেঁষা মুহাড়াপাড়ায় পাকাবাহিনী কয়েকটি ব্যাংকার করে অবস্থান নেয়। মুক্তিযোদ্ধা এবং মিত্রবাহিনীরাও সু-সংঘঠিত হয়ে ১০ ডিসেম্বর সেখানে আকাশ পথে ও স্থলপথে একযোগে হামলা চালায়। সেখানে প্রচন্ড যুদ্ধের পর পাকবাহিনী পরাস্ত ও নিহত হয়েছে ভেবে ১১ ডিসেম্বর ভোরে এইপথ দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীরা বিজয় উল্লাস করতে করতে ভারতে ফিরে যাচ্ছিল। এ সময় পাকবাহিনী তাদের উপর নির্বিচারে হামলা চালালে মুক্তিযোদ্ধাসহ মিত্রবাহিনীর ৩৫৭ জন শাহাদত বরণ করেন। শত্রুু মুক্ত হয় হিলি অঞ্চল। এদিকে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড এর হাকিমপুর শাখার সভাপতি সাংবাদিক জাহিদুল ইসলাম জানান, দিবসটি পালনে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড এর ব্যানারে দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসুচি গ্রহন করা হয়েছে। ওইদিন সকাল ১০টায় একটি শোভাযাত্রা নিয়ে সম্মুখ সমরে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হবে। সেখানে স্থানিয় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। ইআর
ে। ১৯৭১’র ১৯ এপ্রিল ঘোড়াঘাট ও পাঁচবিবি থেকে পাকবাহিনীরা গুলি বর্ষন ও অগ্নি সংযোগ করতে করতে এসে হিলিতে ত্রাসের সৃষ্টি কায়েম করে এবং হিলি আক্রমন করতে থাকে। এ অবস্থায় ১৯, ২০ ও ২১ এপ্রিল হিলিতে প্রচন্ড যুদ্ধ শুরু হয়। এ সময় ৭নং সেক্টরের ক্যাপ্টেন আনোয়ার হোসেন দলের দুইজন সদস্য শহীদ হন এবং ক্যাপ্টেন আনোয়ার দলবলসহ ভারতের বালুরঘাটের তিওড়ে অবস্থান নিয়ে সেখানে প্রথম মুক্তিযোদ্ধারা দল গঠন করেন। পরে মুক্তিযোদ্ধাদের বালুরঘাট ট্রানজিট ক্যাম্পে তালিকাভূক্ত করে পতিরামে ট্রেনিয়ের জন্য পাঠানো হয়। ক্যাপ্টেন আনোয়ার ও তার দলের কয়েকজন সদস্য মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দেন। পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধাদের বালুরঘাটের কুমারপাড়ার ক্যাম্পে আওয়ামী লীগের প্রয়াত সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল ও অধ্যাপক আবু সাইদ এর নেতৃত্বে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের সু-সংগঠিত করা হয়। ট্রেনিং প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধারা বিভিন্নভাবে গেরিলা ও সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহন করে। হাকিমপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিয়াকত আলী জানান, পাকবাহিনী হিলির অদুরে ছাতনী গ্রামে শক্ত ঘাটি স্থাপন করে আশ পাশে ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা করে। সেখানে তারা ভারী অস্ত্র-সস্ত্র মজুত করে মুহাড়াপাড়ায় বেশ কয়েকটি বাংকার খনন করে ট্র্যাংক নিয়ে অবস্থান নেয় এবং খন্ড খন্ড যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এ সময় পাকবাহিনীর সাথে হিলির বিভিন্ন স্থানে সম্মুখ ও গেরিলা যুদ্ধে উপজেলার বোয়ালদাড় গ্রামের মোস্তফা হোসেন, একরাম উদ্দিন, বানিয়ালের মুজিব উদ্দিন শেখ, ইসমাইলপুরের মনিরউদ্দিন, মমতাজ উদ্দিন, বৈগ্রামের ইয়াদ আলী ও চেংগ্রামের ওয়াসিম উদ্দিন শহীদ হন। তিনি আরও জানান, মুহাড়াপাড়া এলাকায় শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর আত্মত্যাগের প্রতি জাতীর শ্রদ্ধার নিদর্শন স্বরুপ সেখানে স্মৃতিস্তম্ভ ‘সম্মুখ সমর’ দীর্ঘ ৪২ বছর পর নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু ফলকে শহীদদের নাম অর্ন্তভূক্ত না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মতিয়ার রহমান জানান, ৬ ডিসেম্বর ভারত সরকার বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারকে সমর্থন দেয়। ফলে হিলিতে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্র বাহিনীর সাথে পাক হানাদারদের মধ্যে প্রচন্ড সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হলে ভারত সীমান্ত ঘেঁষা মুহাড়াপাড়ায় পাকাবাহিনী কয়েকটি ব্যাংকার করে অবস্থান নেয়। মুক্তিযোদ্ধা এবং মিত্রবাহিনীরাও সু-সংঘঠিত হয়ে ১০ ডিসেম্বর সেখানে আকাশ পথে ও স্থলপথে একযোগে হামলা চালায়। সেখানে প্রচন্ড যুদ্ধের পর পাকবাহিনী পরাস্ত ও নিহত হয়েছে ভেবে ১১ ডিসেম্বর ভোরে এইপথ দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীরা বিজয় উল্লাস করতে করতে ভারতে ফিরে যাচ্ছিল। এ সময় পাকবাহিনী তাদের উপর নির্বিচারে হামলা চালালে মুক্তিযোদ্ধাসহ মিত্রবাহিনীর ৩৫৭ জন শাহাদত বরণ করেন। শত্রুু মুক্ত হয় হিলি অঞ্চল। এদিকে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড এর হাকিমপুর শাখার সভাপতি সাংবাদিক জাহিদুল ইসলাম জানান, দিবসটি পালনে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কমান্ড এর ব্যানারে দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসুচি গ্রহন করা হয়েছে। ওইদিন সকাল ১০টায় একটি শোভাযাত্রা নিয়ে সম্মুখ সমরে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হবে। সেখানে স্থানিয় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। ইআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment